ফাইল ছবি
বাণিজ্য

ই-কমার্সের চাহিদার বিপরীতে প্রতারণা

নৌশিন আহম্মেদ মনিরা: ই-কমার্স বর্তমান সময়ের সব থেকে পরিচিত একটি নাম। নামটি শুনলেই আমরা বুঝে নেই যে অনলাইনে পণ্য কেনা-বেচা করার সহজ মাধ্যম। বর্তমানে করোনার জন্য পৃথিবীজুড়ে অনলাইন কেনাকাটা জমে উঠেছে। বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই এই অনলাইন বাণিজ্যে। অনলাইনে কেনা-বেচাকে কেন্দ্র করে নানা উপায়ে সাধারণ মানুষের অর্থ লুটে নিচ্ছে কিছু অসাধু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান।

এর তালিকায় রয়েছে বড় অংকের অর্থ আত্মসাৎকারী বেশ কিছু জনপ্রিয় ও বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান। ইভ্যালি-ধামাকাসহ ই-অরেঞ্জ, আলাদিনের প্রদীপ, থলে, জাবালি ডটকম, আদিয়ান মার্ট, কিউকম, সিরাজগঞ্জ শপসহ নানা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে জমেছে পাহাড় সমান অভিযোগ।

প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রাহকদের দায়ের করা মামলায় ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ ও ধামাকা শপিংয়ের অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশাল অফার, ছাড়ের ছড়াছড়ি আর ক্যাশব্যাকের আকর্ষণ দিয়ে ক্রেতা বাড়ানোর কৌশল রপ্ত করে সফল হলেও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গ্রাহক ভোগান্তিসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠে। ক্যাশব্যাক দীর্ঘদিন কোম্পানির হিসাবে পড়ে থাকলেও জটিল নিয়মের কারণে গ্রাহক তা ক্যাশ (নগদায়ন) করাতে পারে না।
তাদের অভিযোগ, ক্যাশব্যাক অফারের সঙ্গে আরও টাকা যোগ করে তবেই সে টাকা দিয়ে নতুন করে পণ্য কিনতে হয়।

ইভ্যালি ৪৫ দিনের মধ্যে পণ্য সরবরাহের প্রতিশ্রুতি থাকলেও ইভ্যালি নানা অজুহাতে মাসের পর মাস ক্রেতাদের পণ্য সরবরাহ করেনি প্রতিষ্ঠানটি। পণ্য না পাওয়ায় টাকা ফেরত চেয়ে তাও পাননি গ্রাহকরা। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে ইভ্যালির বিরুদ্ধে সহস্রাধিক অভিযোগ জমা পড়ে। পরিশোধিত মূলধন মাত্র ৫০ হাজার টাকা হলেও ১০০ থেকে ১৫০ শতাংশ পর্যন্ত লোভনীয় ক্যাশব্যাক অফার দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক আকর্ষণ করতে থাকে ইভ্যালি। যার কারণে শুরু থেকেই লোকসানি প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়াও বিজ্ঞাপনে ও ব্র্যান্ড ইমেজ তৈরিতেও বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে ইভ্যালি। নতুন গ্রাহকদের অর্থ দিয়ে পুরোনো গ্রাহকদের লোভনীয় অফার সম্পন্ন করায় অনেকে একে পনজি স্কিমের সাথেও তুলনা করে থাকেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইভ্যালির গ্রাহক ছিলো ৪৪ লাখ ৮৫ হাজার। একই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির দেনা দাঁড়ায় ৪০৩ কোটি টাকায়। চলতি সম্পদ ছিল ৬৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এছাড়া পণ্যের মূল্য বাবদ গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম ২১৪ কোটি টাকা নিয়েও পণ্য সরবরাহ করেনি ইভ্যালি। আবার যেসব কোম্পানির কাছ থেকে ইভ্যালি পণ্য কিনেছে, তাদের কাছেও এর বকেয়া পড়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

এই চলতি সম্পদ দিয়ে বকেয়া অর্থের ১৬ শতাংশ পরিশোধ করা সম্ভব কেবল। ২০২১ সালের জুন মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তদন্ত দল ইভ্যালির কার্যক্রমের কিছু অনিয়ম চিহ্নিত করে প্রতিবেদন দাখিল করে। গ্রাহকদের অনেকে অভিযোগ করে, ইভ্যালির সাথে যোগাযোগ করে কোন সাড়া মিলছে না এবং তারা প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয় বন্ধ পান। ১৭ জুলাই আদালত ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও সিইও-র দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করলে ১৬ সেপ্টেম্বর ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল এবং তার স্ত্রী চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে আটক করে র‍্যাব।

ই-অরেঞ্জ নামে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে গ্রাহকদের করা ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ মামলার প্রাথমিক তদন্তে অন্তত ৪৫০ কোটি টাকার গরমিল পাওয়া গেছে।

তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ই-অরেঞ্জের সিটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা পড়ে ৬২০ কোটি ৬৭ লাখ ২০ হাজার ৭২৯ টাকা। আর এ বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংকে প্রতিষ্ঠানটির আরেকটি হিসাবে জমা পড়ে ৩৯১ কোটি ৬৭ লাখ ৬১ হাজার ৮৭৯ টাকা। এই টাকার পুরোটাই গ্রাহকদের বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। অ্যাকাউন্ট দুটির স্টেটমেন্ট বলছে, জমা হওয়ার টাকা থেকে উত্তোলন করা ৬৫৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা গেছে চারটি বাইক বিক্রির প্রতিষ্ঠানে। এরা ই-অরেঞ্জের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ভেন্ডর। বাকি টাকা ই-অরেঞ্জের মালিকসহ নানান ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন সময়ে তোলা হয়েছে।

ব্র্যাক ব্যাংক ও সিটি ব্যাংকের হিসাব দুটির গত ছয় মাসের লেনদেনের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, পণ্য সরবরাহকারী ভেন্ডরদের টাকা পরিশোধের পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে একাধিক ব্যক্তির নামে বড় অঙ্কের টাকা তোলা হয়েছে। এছাড়া একাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে মোটা অঙ্কের ফান্ড ট্রান্সফার করা হয়েছে।

পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভেন্ডরদের বিলের বাইরেও প্রায় ১০০ কোটি টাকার মতো নগদ টাকা উত্তোলনের অভিযোগও উঠে ই-অরেঞ্জের হিসাব থেকে। এর পর ১৫ মে থেকেই গ্রাহকদের পণ্য ডেলিভারি বন্ধ করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের মতো সিরাজগঞ্জশপ ও আলাদিনের প্রদীপ প্রায় সোয়া চার লাখ অর্ডারের বিপরীতে অগ্রিম ২০৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কালো তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান দুটি। প্রতিষ্ঠান দুটির কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, পণ্য প্রদান ও টাকা রিফান্ডের পরও প্রতিষ্ঠান দুটির কাছে এখনও গ্রাহকদের পাওনা প্রায় ২২ কোটি টাকা। বিপুল অঙ্কের এ অর্থ বকেয়া রেখে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্ণধাররা আত্মগোপনে চলে গেছে।

সিরাজগঞ্জে সিরাজগঞ্জশপ ডটকম’ ও আলাদিনের প্রদীপ’ নামের দুটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান খুলে রাতারাতি আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে যান স্থানীয় কয়েকজন যুবক। ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের মতো চটকদার বিজ্ঞাপন ও বিশাল ছাড়ের অফারের ফাঁদে ফেলে হাজার হাজার গ্রাহকের প্রায় ২২ কোটি টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন তারা।

গ্রাহকদের টাকা নিয়ে হাওয়া হয়ে যাওয়া অভিযুক্তরা হলো- সিরাজগঞ্জশপ ডটকমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জুয়েল রানা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আকরাম হোসেন ও পরিচালক মাসুদ পারভেজ এবং আলাদিনের প্রদীপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেদী হাসান মুন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মাহমুদ হাসান। বর্তমানে তালাবদ্ধ রয়েছে তাদের কার্যালয়। তবে, অদৃশ্য কারণে এ বিষয়ে প্রকাশ্যে মুখ খুলছেন না ভুক্তভোগীরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জ শহরের বাহিরগোলা ও এম এ মতিন সড়কে অবস্থিত সিরাজগঞ্জশপ ডটকমের প্রধান ও আঞ্চলিক কার্যালয় দুটি তালাবদ্ধ।

স্থানীয়রা জানান, গত দুই সপ্তাহ ধরে সেখানে কেউ আসেন না। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ আসবাবপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রহস্যজনকভাবে লাপাত্তা হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির পণ্য ডেলিভারি দেওয়া গাড়িগুলোও।

এ বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংস্থা কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি’ (সিসিএস) নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ সান নিউজকে বলেন, বাংলাদেশে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের যাত্রা এক দশক আগে শুরু হলেও এটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় ২০১৫ সালের দিকে। বিশেষ করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও দেশব্যাপী লকডাউনের সময়ে বিভিন্ন ই-কমার্স ও ফেসবুকভিত্তিক এফ-কমার্স সাইটগুলো হয়ে ওঠে মানুষের কেনাকাটার অন্যতম ব্যবস্থা। বাজার ধরতে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি ছোটখাটো দোকানপাটও চালু করেছে অনলাইন ব্যবসা। ফলে দেশে অল্প সময়েই বিস্তার লাভ করে এই ই-কমার্স ব্যবসা।

কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ ওঠার পর গোটা খাতটি এখন ভুগছে আস্থার সংকটে। সম্প্রতি খুব অল্প সময়ে দ্রুত জনপ্রিয়তা পাওয়া কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শত শত কোটি টাকা আত্মসাতসহ গ্রাহক ও মার্চেন্টদের সাথে প্রতারণার অভিযোগ ওঠে। শুরুতে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে অস্বাভাবিক সব অফার দেয়। পরে দেখা যায় যে অগ্রিম অর্থ নিলেও প্রতিশ্রুতি মোতাবেক তারা সময়মত পণ্য সরবরাহ করছে না। ভোক্তাদের অভিযোগ, পণ্যের টাকা পরিশোধ করা সত্ত্বেও নির্ধারিত সময়ে তারা পণ্য পাচ্ছেন না।

এর থেকে গ্রাহকদের পরিত্রাণের উপায় কীভাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ক্রমবর্ধমান ই-কমার্স খাতে জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা ও প্রতারণা ঠেকাতে একটি নিযয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়ার দরকার সরকারের। আর গ্রাহকদের ই-কমার্স বা অনলাইন কেনাকাটার সময় সশরীরে গিয়ে জিনিসপত্র ক্রয় করে না। অনলাইন পোর্টালে দেয়া ছবি এবং পণ্যের বর্ণনা দেখেই ক্রয় অর্ডার দিতে হয়। সে কারণে ক্রেতা যদি ডেলিভারি পাওয়ার পর সন্তুষ্ট না হয় সেক্ষেত্রে বিনা বাক্যে এবং খুব সহজে ক্রয় করা পণ্য ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা অনলাইন কেনাকাটা বা ই-কমার্সের অন্যতম পূর্বশর্ত। ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসা জনপ্রিয় করে তুলতে হলে প্রতিটা ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে এই সহজ শর্তের রিটার্ন পলিসি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে। এই ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসা উন্নত বিশ্বের যেমন জনপ্রিয়, তেমনই সফল এবং সেসব উন্নত দেশের ধারণা নিয়েই আমাদের দেশে এই ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসা চালু করা হয়েছে। তাই উন্নত দেশে যেসব শর্ত এবং মানদণ্ড মেনে এই ই-কমার্স বা অনলাইন ব্যবসা জনপ্রিয় এবং সফল হয়েছে, সেগুলো আমাদের দেশেও যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে।

সদ্য জারিকৃত ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নীতিমালার বিষয়ে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, শেয়ারবাজার বিশেষজ্ঞ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এ. বি. মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম সান নিউজকে বলেন, বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতে আস্থার জায়গা ধরে রাখতে ডিজিটাল কমার্স পরিচালনায় সরকার যে নীতিমালা ও নির্দেশিকা জারি করেছে আমি তার সাধুবাদ জানাই। এছাড়া আমি আশা করি এর যথাযথ প্রয়োগে সংশ্লিষ্ট কমিটি নিবিড়ভাবে তদারকি করবে। মূল্য পরিশোধের ব্যপারে গ্রাহকদের আরো সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন এই অর্থনীতিবিদ।

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর তথ্য মতে, সব মিলিয়ে বাংলাদেশে আনুমানিক ২৫০০ ই-কমার্স সাইট রয়েছে। ফেসবুকভিত্তিক বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগ রয়েছে দেড় লাখের বেশি। এসব প্ল্যাটফর্মে প্রতিদিন লক্ষাধিক পণ্যের অর্ডার ও ডেলিভারি হচ্ছে। সে হিসেবে ই-কমার্স খাতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি বর্তমানে প্রায় ৭৫ শতাংশ। খাতটির আকার ৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৩ সাল নাগাদ এ খাতের আকার ২৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুরুতে এই ই-কমার্সের বিস্তার শহরকেন্দ্রিক থাকলেও, কয়েক বছরের মাথায় সারা দেশের মানুষ এই সেবা পাচ্ছে।

সান নিউজ/এনএএম

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

কুমিল্লায় গোমতী নদীতে অবৈধ বালু উত্তোলন: ৬ ট্রাক জব্দ, ১ জনের জেল

কুমিল্লার গোমতী নদীর চরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ০৬...

সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতাসহ আহত চার

বগুড়ার রেলওয়ে এলাকায় ছাত্রদল নেতার ওপর সন্ত্রাসী হ...

ভালুকায় নারী ও শিশু ধর্ষণ প্রতিরোধ ও মাদকবিরোধী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

নারী ও শিশুর প্রতি যৌন সহিংসতা প্রতিরোধ এবং মাদকমু...

ফেন্সিডিল ও মদসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

নীলফামারীতে ফেন্সিডিল ও বিদেশী মদসহ মাদক ব্যবসায়ী...

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সংহতি জানালো মুক্তিজোট

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোমবার (৭ এপ্রিল) বিশ্বব্যাপী হরতাল পালনের আহ্বান জ...

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলনে কৃষকরা খুশি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মিষ্টি কুমড়ার বাম্পার ফলন হয়েছে। এসব মিষ্টি কুমড়া যাচ্ছে দেশে...

সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতাসহ আহত চার

বগুড়ার রেলওয়ে এলাকায় ছাত্রদল নেতার ওপর সন্ত্রাসী হ...

ফেন্সিডিল ও মদসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

নীলফামারীতে ফেন্সিডিল ও বিদেশী মদসহ মাদক ব্যবসায়ী...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা