ভারতীয় পেঁয়াজ আর না এলেও দাম আরও কমেছে
বাণিজ্য

ভারতীয় পেঁয়াজ আর না এলেও দাম আরও কমেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

দেশের তিন স্থলবন্দর দিয়ে ফের ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে গেছে। টানা পাঁচদিন বন্ধ থাকার পর শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভারতের সীমান্তগুলোতে আটকেপড়া আগের ঋণপত্রের (এলসি) পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাকগুলোর কিছু কিছু দেশে ঢুকলেও রোববার (২০ সেপ্টেম্বর) আর কোনো পেঁয়াজ পাঠায়নি দেশটি। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, শুধু গত সোমবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আমদানির প্রক্রিয়া শেষ করে যেসব ট্রাক অপেক্ষারত ছিল, সেগুলোকেই বাংলাদেশে ঢোকার অনুমতি দিয়েছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

তবে দেশের পাইকারি বাজারগুলোতে আগেরদিনের ধারাবাহিকতায় দফায় দফায় কমেছে পেঁয়াজের দাম। যদিও খুচরা বাজারে দাম কমার হার ও ক্রেতা কিছুটা কম বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আটকেপড়া এলসির পেঁয়াজসহ ২৫ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দেয় ভারত। শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সাতক্ষীরার ভোমরা, চাপাইনবাবগঞ্জের স্থলমসজিদ ও দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে আটকে থাকা পেঁয়াজ বাংলাদেশে ঢুকতে শুরু করে। তবে, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় আটকে থাকা পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাকের লোড এক্সপোর্ট (লিইও) করা না থাকায় বেনাপোল বন্দরে আসতে পারেনি কোনো ট্রাকই। এ বন্দরে থাকা পাঁচটি ট্রাকবোঝাই পেঁয়াজ ভোমরা বন্দরে চলে গেছে বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।

গত ১৪ সেপ্টেম্বর আকষ্মিকভাবে রপ্তানি বন্ধ হওয়ায় হিলি বন্দরের বিপরীতে ভারতের হিলি বন্দর, যশোরের বেনাপোল বন্দরের বিপরীতে পেট্রাপোল বন্দর, চাপাইনবাবগঞ্জের স্থলমসজিদের বিপরীতে ভারতের মহদিপুর স্থলবন্দর ও সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের বিপরীতে ঘোজাডাঙ্গা বন্দরে কয়েক শতাধিক পেঁয়াজের ট্রাক আটকে পড়ে। আগে থেকে এলসি খোলা ওই পেঁয়াজ বাংলাদেশে পাঠানোর উদ্দেশ্যে গত ১৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে নাসিক থেকে বন্দরগুলোতে এসে পৌঁছায়। সেগুলোই শনিবার দেশের তিন বন্দর দিয়ে আসতে শুরু করে।

তবে বিভিন্ন বন্দরে পেঁয়াজ নিয়ে আসা ট্রাকের চালক ও খালাসের দায়িত্বে থাকা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টরা বলছেন, পাঁচদিন ধরে আটকে থেকে পেঁয়াজে পচন ধরেছে। ট্রাকভেদে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পেঁয়াজ পচে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন তাঁরা।

তবে শনিবার ভারতে আটকেপড়া পেঁয়াজভর্তি ১৬৩টি ট্রাকের মধ্যে মাত্র ৩১টি ট্রাক ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করে। প্রতি ট্রাকে ২২-২৫ টন পেঁয়াজ এসেছে। তবে, আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজের ৬০ শতাংশ পচে গেছে। ভারতে আটকে থাকা বাকি ট্রাকের পেঁয়াজের অবস্থাও ভালো নয় বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আর রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত নতুন করে কোনো পেঁয়াজের গাড়ি ভারত থেকে ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেনি।

ব্যবসায়ীরা জানান, আটকেপড়া ট্রাকের পেঁয়াজ দ্রুত খালাস না করলে সমস্তটাই পচে যাবে। এতে পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা সর্বশান্ত হবেন। ইতোমধ্যেই পেঁয়াজের আমদানিকারকদের কয়েক কোটি টাকার লোকসান গুণতে হচ্ছে।

আগের এলসি করা এবং যাদের কাগজপত্র সম্পূর্ণ প্রস্তুত ছিল তাদের পেঁয়াজবাহী ৩১টি ট্রাক শনিবার ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে। এ তথ্য জানিয়ে ভোমরা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, রোববার কোনো পেঁয়াজের ট্রাক ঘোজাডাঙ্গা থেকে ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেনি। কি কারণে পেঁয়াজ আসছে না, এ বিষয়ে একাধিকবার ঘোজাডাঙ্গা বন্দর ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা পরিস্কারভাবে কিছু জানাচ্ছেন না। আদৌ আর কোনো পেঁয়াজের ট্রাক আসবে কি-না, তাও স্পষ্ট করছেন না ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

তিনি আরও জানান, ভারতের ঘোজাডাঙ্গা বন্দরে এখনো ১৩২টি পেঁয়াজবাহী ট্রাক আটকে রয়েছে। এর মধ্যে কিছু ফিরে যাচ্ছে আর কিছু পেঁয়াজ সেখানে আনলোড করে স্থানীয়ভাবে বিক্রি করে ফেলছেন ব্যবসায়ীরা।

মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে ঢোকা পেঁয়াজের ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ পচে গেছে।

ভারতের ট্রাকচালক রমেশ পাড়ওয়ালও জানান, তারা ঘোজাডাঙ্গায় পেঁয়াজ নিয়ে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে অপেক্ষায় ছিলেন।

অ্যাসোসিয়েশনের বন্দর বিষয়ক সম্পাদক আমির হামজা জানান, ফিরে যাওয়া ও ওপারে স্থানীয়ভাবে বিক্রির পর যে পেঁয়াজ থেকে যাবে, সেগুলো সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) আসতে পারে বলে তারা ধারণা পেয়েছেন।

ভারতীয় সিঅ্যান্ডএফ জানিয়েছে, শর্তসাপেক্ষে ভোমরা ও হিলিসহ বাংলাদেশের তিনটি বন্দর দিয়ে মোট ২৫ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানির ঘোষণা দিয়েছে ভারত সরকার। সেই হিসাবে আট হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ ভোমরা বন্দর দিয়ে আসার কথা রয়েছে।

ভোমরা স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা মহসিন হোসেন জানান, আটকেপড়া বাকি পেঁয়াজবাহী ট্রাক পাঠানোর বিষয়ে ভারতের ঘোজাডাঙ্গা কাস্টমস অফিস থেকে এখনো পর্যন্ত তাদের লিখিতভাবে কোনো কিছু জানানো হয়নি।

শনিবার সীমান্তে আটকে থাকা পেঁয়াজ দেশে আমদানি করা হলেও রোববার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আর কোনো পেঁয়াজ আসেনি। আটকেপড়া ১০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি না পাওয়ায় এটি হয়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। আগামীকাল সোমবার ১৪ ও ১৫ সেপ্টেম্বরের রপ্তানির অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজ ফের দেশে আমদানি হতে পারে বলেও জানান তারা।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক শাহিনুর ইসলাম জানান, গত ১৩ সেপ্টেম্বর রপ্তানির অনুমতি পাওয়া পেঁয়াজগুলো শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করেছে। এদিন ভারত থেকে ১১টি ট্রাকে মোট ২৪৬ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে।

তবে শনিবার আসা পেঁয়াজগুলোর অধিকাংশ অতিরিক্ত গরমে পচে নষ্ট হওয়ায় এই বন্দরের আমদানিকারকেরা বিপাকে পড়েছেন। তারা বলছেন, তাদের অর্ধ কোটি টাকার লোকসান গুণতে হবে।

তবে অন্যগুলোর মতোই হিলি স্থলবন্দরেও পেঁয়াজের দাম কমেছে। প্রকারভেদে এসব পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে। পচে যাওয়া পেঁয়াজের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৫০ থেকে ১০০ টাকায়।

হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান, ভারতীয় কর্তৃপক্ষ গত ১৮ সেপ্টেম্বর এক সিদ্ধান্তে শুধুমাত্র ১৩ সেপ্টেম্বর এলসি করা পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেয়। সে হিসেবে সেদেশের সীমান্তে আটকেপড়া পেঁয়াজের ট্রাকগুলো শনিবার আসতে শুরু করেছিল। আজ আবারও আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আরও লোকসানে পড়বেন ব্যবসায়ী-আমদানিকারকরা।

তিনি বলেন, পাঁচদিন ধরে পেঁয়াজগুলো সীমান্তের ওপারে আটকা পরে থাকায় এবং দেশে প্রবেশ করতে না পারায় অতিমাত্রার গরম ও বৃষ্টিতে ভিজে পচে নষ্ট হয়ে গেছে। প্রতি ট্রাকের ৭৫ শতাংশ পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।

আমদানিকারক আকাশ ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আলমগীর রহমান বলেন, পাঁচদিন বৃষ্টি ও গরমে আটকে থেকে অর্ধেকের বেশি পেঁয়াজ পচে যেতে পারে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৩৫ টাকায় কেনা পড়েছে তার। ক্ষতির মুখে পড়েছেন পেঁয়াজের অন্য আমদানিকারকরাও।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাফিউল আলম বলেন, হিলিতে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়েছে।

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের মাহদীপুরে আটকে থাকা পেঁয়াজ আসাও আবারো বন্ধ হয়ে গেছে। শনিবার আটটি ট্রাকে ২১৩ মেট্রিকটন পেঁয়াজ এলেও রোববার কোনো পেঁয়াজের ট্রাক বাংলাদেশে প্রবেশ করেনি।

উল্টো আটকে থাকা পেঁয়াজের অধিকাংশ ট্রাকই ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নেওয়ায় বর্তমানে আটকে থাকা শতাধিক ট্রাক আসা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

এদিকে সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসা ভারতীয় পেঁয়াজেরও প্রায় অর্ধেক পচে যাওয়ায় আমদানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তবে জেলার বিভিন্ন বাজারগুলোতে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম ১০ টাকা করে কমেছে বলে জানা গেছে।

বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে এখন খুচরা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা এবং পাইকারি বাজারে ১৫ থেকে ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কেজিদরে।

ভারতের মাহদীপুর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের এক প্রতিনিধি নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানান, শনিবার রাতের মধ্যে তিন শতাধিক পেঁয়াজের ট্রাক মাহদীপুর থেকে তাদের দেশের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নেওয়া হলেও বর্তমানে বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে শতাধিক ট্রাক।

সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতা আব্দুল আওয়াল জানান, শনিবার আমদানি করা পেঁয়াজের গুণগত মান খারাপ হওয়ায় তারা দাম পাচ্ছেন না। ফলে ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছেন তারা। তিনি জানান, মাহদীপুর সিঅ্যান্ডএফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ভুপতি মণ্ডল বলে দিয়েছেন, রোববার কোনো পেঁয়াজের ট্রাক বাংলাদেশে পাঠাবেন না তারা।

বন্দর পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের বন্দর ম্যানেজার মো. মাইনুল ইসলাম জানান, রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত মাহদীপুর বন্দর দিয়ে অন্যান্য ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করলেও পেঁয়াজের কোনো ট্রাক আসেনি। আটকে থাকা পেঁয়াজের ট্রাক ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তবে মাহদীপুর বন্দরে এলসি করা ৭০-৮০ ট্রাক পেঁয়াজ আটকে আছে। যেগুলো সোমবার বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।

প্রতিষ্ঠানটির মহাব্যবস্থাপক বেলাল হোসেন বলেন, পেঁয়াজের ট্রাক বন্দর এলাকায় ঢোকার পরই দুর্গন্ধ ছড়ানো শুরু করে। বিকেলে ট্রাক থেকে পেঁয়াজ নামানোর পর দেখা যায় প্রায় অর্ধেক নষ্ট।

যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দুদিনই ভারত থেকে পেঁয়াজবোঝাই কোনো ট্রাক প্রবেশ করেনি। তবে বেনাপোলের ওপাশে ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দরে পেঁয়াজবোঝাই অন্তত পাঁচটি ট্রাক দাঁড়িয়ে ছিল।

বেনাপোল কাস্টমস হাউসের কমিশনার মো. আজিজুর রহমান বলেন, পেট্রাপোলে আটকে থাকা পেঁয়াজের ট্রাক রপ্তানিকারকেরা সাতক্ষীরার ভোমরা বন্দরের দিকে নিয়ে গেছেন বলে জানতে পেরেছেন তারা।

রাজধানী ঢাকাতেও দাম কমছে পেঁয়াজের। রোববার পুরান ঢাকার শ্যামবাজারে গিয়ে জানা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ও ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ টাকা দরে। এখানকার ব্যবসায়ী মোহাম্মদ মাজেদ বলেন, ‘গতকাল দেশি পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে আজ সকালে ৬৫ টাকাতেই বিক্রি করলাম। দাম একটু কমের দিকেই।’

শনিবার শ্যামবাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়, যা দুই দিন আগের তুলনায় ২০ টাকার মতো কম। অন্যদিকে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৫৫ টাকার মধ্যে।

শ্যামবাজারের নবীন ট্রেডার্সের মালিক নারায়ণ চন্দ্র সাহা প্রথম আলোকে বলেন, আগামীকাল সোমবার দাম আরও কিছুটা কমতে পারে। কারণ হলো, প্রচুর পেঁয়াজ আসছে। কিন্তু ক্রেতা একেবারেই কম।

ঢাকার খুচরা বাজারেও দাম কমিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। খুচরা দোকানে দেশি পেঁয়াজ প্রতি কেজি ৮০ থেকে ৯০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হয়। খুচরা বিক্রেতারাও ক্রেতা কম থাকার কথা বলছেন।

সান নিউজ/ এআর

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

কোটি টাকা নিয়ে উধাও ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট

কামরুল সিকদার, বোয়ালমারী (ফরিদপুর) : ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে প...

মুন্সীগঞ্জে শিক্ষকদের মানববন্ধন

মো. নাজির হোসেন, মুন্সীগঞ্জ : ঢাকা শিক্ষা ভবনের সামনে সরকারি...

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

নিজস্ব প্রতিবেদক: বঙ্গোপসাগরে নিম...

প্রকল্পের সব তথ্য ওপেন থাকবে

নিজস্ব প্রতিবেদক : এখন থেকে প্রকল্পের সব তথ্য ওপেন থাকবে। শু...

ফ্লাইটে বাংলাদেশি যাত্রীর মৃত্যু

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বাংলাদেশের রাজ...

বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানের...

একদিনে আরও ৬ জনের প্রাণহানি

নিজস্ব প্রতিবেদক : সারাদেশে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জ...

বলিউডে ফিরছেন আদনান সামি

বিনোদন ডেস্ক : উপমহাদেশের জনপ্রিয় গায়ক আদনান সামি আবারও বলিউ...

করোনার নতুন ধরন ২৭ দেশে ছড়িয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের নতুন একটি ভ্যারি...

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সংবিধান সংস্কার কমিশনের নতুন প্রধান হিসেব...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা