স্পোর্টস ডেস্ক : ডিআরএস না থাকায় স্রেফ রিপ্লেতে দেখে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন আম্পায়াররা। তবে সেটিও যেন ঠিকভাবে দেখতে পারছেন না তারা। পরিষ্কার দেখা গেলেও তারা উল্টো সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন। এতে প্রশ্ন উঠলেও নিষেধাজ্ঞার ভয়ে কুমিল্লা ভিক্টরিয়ান্সের কোচ সালাহউদ্দিন তেমন কোনো কথা বলতে রাজী নন।
আরও পড়ুন : টিভিতে আজকের খেলা
১৪তম ওভার কুমিল্লার ইনিংসের। চ্যাডউইক ওয়ালটন আউট হলে মাঠে নেমেছিলেন জাকের আলী।
ইফতেখার আহমেদের বলে এলবিডাব্লিউর ফাঁদে পড়ে যান তিনি। মাঠের আম্পায়ার আঙুল তুললে তৃতীয় আম্পায়ারের দ্বারস্থ হতে হয় তাকে।যদিও রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখা গেছে বল লেগ সাইডের বাইরে পড়েছিল। কিন্তু তৃতীয় আম্পায়ারও আউটের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
আরও পড়ুন : বরিশালের কাছে হারলো কুমিল্লা
আম্পায়ারদের সিদ্ধান্তে সালাহউদ্দিন জানান, ’কেন দিয়েছে আমি জানি না।উনাদের রুলস হয়তো নতুন কিছু থাকতে পারে। কিছু একটা হয়তো ছায়া-টায়া ছিল। আমি জানি না। কিন্তু এটা তাদের রুলস-টুলস হতে পারে। তবে (মাঠের) আম্পায়ার সেটা দিলেই খুশি হয়ে যেতাম।’
এক্ষেত্রে তিনি বলেন,’এই মুহূর্তে আমি আসলে কিছু বলতে পারবো না। এটা নিয়ে তো বিতর্ক অনেক চলছে। আমি শুরুতেই বলেছিলাম একটা-দুইটা সিদ্ধান্তে আপনি ম্যাচটা হেরে যাবেন। সিদ্ধান্তগুলো আরেকটু ভালো হয় যদি আরেকটু চিন্তা ভাবনা করে দেয় তাহলে ভালো।
আরও পড়ুন : পাইলট গুরুতর আহত!
খালি চোখে যেটা আমরা দেখছি নট আউট, সেটা থার্ড আম্পায়ার আউট দিয়ে দিচ্ছে। কি করতে পারি? আমাদের তো কিছু করার নেই।;
কুমিল্লার কোচ এ সম্পর্কে অসহায়ত্ব প্রকাশ করে বলেন,’প্রতিবাদ করেও কোনো লাভ হবে না । আমরা মাঠে চিল্লাচিল্লি করি এটা কি চান?
আরও পড়ুন : অস্ট্রেলিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
এমনিই সাসপেন্ড করে দেবে। যেহেতু খেলা চলছে,প্রতিবাদ করেও তো লাভ নেই। আমরা লিখিত দিব বা প্রতিবাদ করবো সেটা করেও তো লাভ নেই। কোনো লাভ হবে না। আসলে কিছু করার নেই। হাত পা বাধা আছে। যা হবার তাই হবে আর কি।’
সান নিউজ/এনজে/এইচএন