স্পোর্টস ডেস্ক: ব্রাজিল ৫ বছর আগে অলিম্পিক ফুটবলে স্বর্ণ জিতেছিল। তাতে নেইমারের ছিল বড় ভূমিকা। তাকে ঘিরে টোকিও অলিম্পিকেও স্বর্ণ জেতার স্বপ্ন দেখছিল দেশটির নাগরিকরা। কিন্তু কোচ আন্দ্রে জারদিনে সবচেয়ে বড় তারকাকেই রাখেনি অলিম্পিক দলে।
আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার জন্য খেলোয়াড় ছাড়ার বিষয়টি খেলোয়াড়ের ক্লাবের ওপরও অনেকটা নির্ভরশীল। তবে পিএসজির ফরোয়ার্ড নেইমারকে বাদ দিয়ে দল দেওয়ার সেরকম কোনো ব্যাখ্যা দেননি ব্রাজিল অলিম্পিক দলের কোচ। নেইমারের মতো ব্রাজিলের অলিম্পিক দলে নেই পিএসজির আরেক ফুটবলার মার্কিনিওস। রিও অলিম্পিকে সোনা জয়ী ব্রাজিল দলে ছিলেন তিনিও।
নেইমার–মার্কিনিওস না থাকলেও জারদিনে দলে রেখেছেন অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার দানি আলভেজকে। বার্সেলোনা ও সাও পাওলোর সাবেক তারকা হাঁটুর চোটের কারণে কোপা আমেরিকায় খেলতে পারছেন না।
অলিম্পিক ফুটবলে সাধারণত অনূর্ধ্ব–২৩ দলকে খেলানো হয়। তিনজন বেশি বয়সী খেলোয়াড় রাখা যায়। এ হিসেবে নেইমারকে দলে নেওয়া যেতো। এরপরও তাকে রাখা হয়নি অদৃশ্য কারণে।
ব্রাজিলের অলিম্পিক দল যেমন
সেইন্তস ও ব্রেন্নো গোলকিপার। দানি আলভেজ, গাব্রিয়েল মেনিনো, গিলহেরমে আরানা, গাব্রিয়েল গুইমারেস, নিনো ও দিয়েগো কার্লোস ডিফেন্ডার। দগলাস লুইস, ব্রুনো গুইমারেস, গারসন, ক্লদিনিও ও ম্যাথুস হেনরিক মিডফিল্ডার। ম্যাথুস কুনহা, ম্যালকম, পাউলিনহো ও পেতের ফরোয়ার্ড।
সান নিউজ/এমআর