আসমাউল মুত্তাকিন: একটি নাম ডিয়েগো ম্যারাডোনা। নাম শুনলে চোখের সামনে ভেসে আসে সেই সেই গোল। তিনি ছিলেন ফুটবলের জাদুকর, ফুটবলের শিল্পী। পায়ের কারুকাজে, শৈলীতে তিনি ফুটবলের উথাল-পাতাল প্রেমে মজিয়েছিলেন গোটা দুনিয়াকে।
এবার সেই ম্যারাডোনা রিও ডি জেনিরোর এস্তাদিও অলিম্পিকো নিল্টন সান্তোসে এসেছিলেন। ভাবছে ম্যারাডোনাতো চলতি বছরের মে মাসে হতবাক করে দিয়েই চলে গেলেন না ফেরার দেশে। তিনি আবার কেমন করে।
বিষয়টি হলো চিলির বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ম্যাচের আগে আয়োজকরা প্রযুক্তির মাধ্যমে যেন ফিরিয়ে এনেছিলেন ম্যারাডোনাকে।
তাকে স্মরণ করা হয়েছিল আলোর ঝলকানি আর দারুণ সব ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট দিয়ে। ১৯৮৬ বিশ্বকাপজয়ী এই কিংবদন্তিকে মাঠে আনা হয়েছিল তার অবিস্মরণীয় সব পারফর্ম্যান্সের হলোগ্রাফিক ভার্সনে।
তিন মিনিট দীর্ঘ এ দ্বিমাত্রিক ও ত্রিমাত্রিক ভিডিওতে রিও ডি জেনিরোর এস্তাদিও অলিম্পিকো নিল্টন সান্তোসে যেন জীবন্ত হয়ে উঠেছিলেন ম্যারাডোনা।
তাকে স্মরণের দিনে অবশ্য আর্জেন্টিনা স্মরণীয় কোনো পারফর্ম্যান্স উপহার দিতে পারেনি। লিওনেল মেসির গোলে এগিয়ে গিয়েও পরে গোল হজম করেছে। ২০২১ কোপা আমেরিকা শুরু করেছে ড্র দিয়ে।
আগামী ১৯ জুন নিজেদের পরের ম্যাচে আর্জেন্টিনা মাঠে নামবে। সে ম্যাচে মেসিদের প্রতিপক্ষ হবে উরুগুয়ে।
সাননিউজ/এএসএম