নিজস্ব প্রতিবেদক: সারা দেশে আগামী রোববার (৭ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নির্বাচনে ২৮টি রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে মোট ১ হাজার ৯৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে বলে জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি)। দলীয় প্রতীক ও স্বতন্ত্র থেকে মহিলা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থীরাও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আরও পড়ুন: এ নির্বাচন দেশের জন্য একান্ত জরুরি
বুধবার (৩ জানুয়ারি) ইসির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, সারা দেশের দলীয় ও স্বতন্ত্র থেকে মোট ৯০ মহিলা প্রার্থী ভোটে অংশগ্রহণ করছেন। অন্যদিকে, দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসন থেকে মোট ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটে লড়াই করবেন। এছাড়াও মহিলা ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মিলে মোট ১৬৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ইসি জানান, সবচেয়ে বেশি প্রার্থী রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আ’লীগের। হাইকোর্ট থেকে ৩ জন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর দলটির মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়াল ২৬৬ জন। জাতীয় পার্টির ২৬৫ জন, তৃণমূল বিএনপির ১৩৫ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ৯৬ জন, বাংলাদেশ জাতীয়বাদী আন্দোলনের ৫৬ জনসহ ২৮টি রাজনৈতিক দলের মোট প্রার্থী সংখ্যা ১ হাজার ৫৩৪ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে ৪৩৬ জন। হাইকোর্ট থেকে আপিলের মাধ্যমে ৭৫ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: এ নির্বাচন দেশের জন্য একান্ত জরুরি
যে সকল রাজনৈতিক দল দ্বাদশ সংসদ ভোটে অংশগ্রহণ করছে
ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, জাকের পার্টি, জাতীয় পাটি, জাতীয় পার্টি-জেপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, তৃণমূল বিএনপি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পাটি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এম.এল) ও গণতন্ত্রী পার্টি।
সান নিউজ/এএ