নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রোটিনের ঘাটতি পূরণে ডিমের জুড়ি নাই বল্লেই চলে। গোলাকৃতি এ খাদ্যপণ্যের ভেতরে পুরোটাই আমিষ। ডিমকে গরীবের আমিষ বলা হলেও দাম বেড়ে তা নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। আজ বিশ্ব ডিম দিবস।
আরও পড়ুন: দুর্যোগ হ্রাসে কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে
প্রতিবছর অক্টোবর মাসের ২য় শুক্রবার দিবসটি উদযাপিত হয়। ১৯৯৬ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আন্তর্জাতিক এগ কমিশনের কনফারেন্সে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলছে প্রতিবছর উদযাপন হয়। এর উদ্দেশ্য- ডিমের খাদ্যমান ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে মানুষকে জানানো ও স্বাস্থ্যসম্মত ডিম উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ভোক্তার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ডিম রাখতে উৎসাহ দান।
এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘ডিমে পুষ্টি ডিমে শক্তি, ডিমে আছে রোগমুক্তি’। ডিমকে বলা হয় পরিপূর্ণ খাদ্য। সারা পৃথিবীতে মাত্র কয়েকটি খাদ্যকে ‘সুপার ফুড’ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়, যার মধ্যে ডিম অন্যতম।
আরও পড়ুন: ব্রাসেলস যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (উৎপাদন) ড. এ বি এম খালেদুজ্জামান জানান, এই বছর ডিমের প্রাপ্যতা কিছুটা কমেছে। গত বছর প্রাপ্যতা ছিল ১৩৬টি, এবার ১৩৫টি। ফিডের ক্রাইসিসের কারণে জনপ্রতি প্রাপ্যতা কমেছে। যেহেতু কিছু খামার সমস্যায় পড়েছে, তাই প্রাপ্যতা বাড়েনি এবার।
সান নিউজ/এএ