নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর বুড়িগঙ্গা নদীতে একটি ওয়াটার বাস ডুবির ঘটনায় ৩ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : বিএনপির আন্দোলনে জনগণ নেই
রোববার (১৬ জুলাই) রাত ৮টার দিকে কেরানীগঞ্জের সদরঘাট এলাকায় ওয়াটার বাসটির সঙ্গে বালুবোঝাই একটি বাল্কহেডের ধাক্কা লেগে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌ-পুলিশের সদরঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান মারুফ বলেন, বাল্কহেডটি পুলিশি হেফাজতে আছে। এতে ৫০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। ২৫ জনের মতো সাঁতরে তীরে উঠতে পেরেছেন।
আরও পড়ুন : ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘোষণা শেহবাজের
সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের অফিসার আব্দুল মালেক বলেন, জীবিত উদ্ধার ব্যক্তিদের মধ্যে চার পুরুষ, তিন নারী ও একটি শিশু রয়েছে। পুরুষদের মধ্যে দুজন অচেতন ছিলেন।
এর আগে রোববার রাতে ওয়াটার বাসডুবির পর প্রায় ছয় ঘণ্টা উদ্ধার কার্যক্রম চলে। পরে রাত ২টা ৪০ মিনিটে উদ্ধার কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ করা হয়। প্রায় ৬ ঘণ্টাব্যাপী চলা উদ্ধার কার্যক্রমে জীবিত ৬ জন ও মৃত ৩ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : রাত পোহালেই ঢাকা-১৭ আসনে ভোট
প্রসঙ্গত, রোববার রাত সোয়া ৮টার দিকে রাজধানীর শ্যামবাজার থেকে কেরানীগঞ্জের তেলেরঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীর অংশে বালুবাহী বাল্কহেডের ধাক্কায় যাত্রীসহ এই ওয়াটার বাসটি ডুবে যায়। এ সময় অনেকে সাঁতার কেটে তীরে পৌঁছাতে পারলেও অনেকেই নিখোঁজ হন। পরে উদ্ধারকারীরা ডুবে যাওয়া ওয়াটার বাসের তিন যাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে। এছাড়া জীবিত উদ্ধার হওয়া ৬ জনকে রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সান নিউজ/এমআর