জাতীয়

রাজনৈতিক প্রভাব আর ক্ষমতার দাপটে চলছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো

ফাহিম মোরশেদ শোভন:

প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় সরকারের দেয়া নির্দেশনা না মেনে অস্থায়ী ক্যাম্পাসেই শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। এছাড়া ইউজিসির বেঁধে দেয়া নিয়ম-কানুন না মেনে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা। গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর প্রকাশিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিয়ে খোদ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) করা একটি প্রতিবেদনে এই মন্তব্য করা হয়েছে। প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আইনের কোন তোয়াক্কা করছে না।

তবে গত ১৩ ডিসেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি জাতীয় সংসদে বলেন, দেশের অধিকাংশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ভালো। তবে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, হাতে গোনা দুই একটি ব্যতিক্রম ছাড়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানেই চলছে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিযোগিতা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উপাচার্য। তবে অনুসন্ধানে দেখা যায়, উপাচার্য ছাড়াই চলছে দেশের প্রায় ৩০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এর মধ্যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের পদটি খালি পড়ে আছে দীর্ঘদিন ধরে। উপাচার্য নিয়োগেরও কোন উদ্যোগ নেই। উপ-উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ ছাড়াই কার্যক্রম চালাচ্ছে আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় মূল নেতৃত্ব যাদের হাতে থাকার কথা তাদের ছাড়াই চলছে এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

বর্তমানে সরকার অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৩টি। এরমধ্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে ৯১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাদের মধ্যে মাত্র ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারিত জমিতে নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অর্থ্যাৎ শুধু নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসের ক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ আইন মেনে চলছে মাত্র ১৯ দশমিক ১১ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়। এর বাইরে ১৮টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারিত স্থানে আংশিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী, উচ্চ শিক্ষা শেষে শিক্ষার্থীদের সনদে স্বাক্ষর করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে রাষ্ট্রপতির নিয়োগকৃত উপাচার্যের। কিন্তু উপাচার্য না থাকা এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা যায়, ট্রাস্টি বোর্ড নিয়োগকৃত অস্থায়ী উপাচার্যরাই স্বাক্ষর করছেন শিক্ষার্থীদের মূল সনদে।

২০১৮ সালে প্রকাশিত সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেশের ৬৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ২৫ ধরনের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে, সনদ বাণিজ্য, ভর্তি বাণিজ্য, অর্থ আত্মসাৎ, কর ফাঁকি, অবৈধভাবে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগ, বিদেশি শিক্ষার্থীর তথ্য গোপন রাখা এবং জামায়াতপন্থী ব্যক্তিদের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়াসহ বেশকিছু গুরুতর অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে শীর্ষস্থানীয় নর্থ সাউথ, ব্র্যাক, ইস্টার্ন, ইন্ডিপেনডেন্ট, স্ট্যামফোর্ড, ড্যাফোডিলসহ পুরনো ও অপেক্ষাকৃত নতুন ২৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতি ও অনিয়মের ফিরিস্তি উঠে এসেছে। পরে প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হলেও কাজের কাজ হয়নি কিছুই।

স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম বিভাগের সাবেক ছাত্র শান্ত জানান, ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে তিনি যখন ভর্তি হন তখন ওই বিভাগে পড়ার খরচ ছিল ১লক্ষ ৭৬হাজার টাকা। যা বর্তমানে তিনগুণ বেড়ে হয়েছে ৪ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৬ বছরে একাডেমিক খরচ হু হু করে বাড়লেও স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম বিভাগে সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হয়নি একটুও। পূর্বে একটি স্টুডিও থাকলেও বর্তমানে সেটির অস্তিত্ব নেই। ধানমন্ডির একটি ভাড়া করা ভবনের ছোট্ট একটি ফ্লোরে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের বসার পর্যাপ্ত জায়গাও নেই।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস এন্ড টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী রিয়া বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাকার্যক্রম নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ মোটেই সন্তোষজনক নয়। মাত্র ২টি বিল্ডিংয়ের ওপর চলে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। ক্লাসরুমের বাইরে সময় কাটানোর কোন জায়গা নেই। বিনোদন বা খেলাধুলাতো পরের কথা।’

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাজধানীর মিরপুরে রূপনগর আবাসিক এলাকায় দুটি ভবনে চলে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়টি। একটি ভবনে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের এবং অপরটিতে বিজ্ঞান ও মানবিক বিভাগের ক্লাস হয়। এই ভবন দুটিতেই চলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রশাসনিক কার্যক্রমও।

ধানমন্ডির আরেক প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী হাবীবা বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতি সেমিস্টারে কত শিক্ষার্থী ভর্তি হয় তার কোন হিসেব নেই। প্রতিটি নতুন সেমিস্টারে বিভাগগুলোতে শাখা বাড়ানো হয়। এ বছরে এমন অবস্থা দাঁড়ায় যে, ড্যাফোডিল ফাউন্ডেশেন ডে-২০২০ উৎযাপনে সকল শিক্ষার্থীকে একই দিনে মেইন ক্যাম্পাসে জায়গা দেয়া যায়নি। অনুষদ অনুযায়ী কয়েক ভাগে বিভক্ত করে আলাদা দিনে মেইন ক্যাম্পাসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অথচ আগের বছরগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে একই দিনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হত। এত বেশি শীক্ষার্থী যে আমরা নিজেদের ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে নিজেরাই চিনিনা।’

ইউজিসির সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে ২০১৮ সালে ভর্তি হয়েছে ১০ হাজার ৭১৯ জন শিক্ষার্থী। যেখানে দেশের বেশিরভাগ বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থীর পরিমাণও এর থেকে কম। আর এ সময় তাদের মোট শিক্ষার্থী ছিল ২১ হাজার ৭৮৬ জন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট সংখ্যক আসন থাকলেও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক আসন বলে কিছু নেই।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ধানমন্ডিতেই প্রতিষ্ঠানটির চারটি ক্যাম্পাস রয়েছে। কিন্তু কোন খোলা জায়গা নেই। এছাড়া উত্তরায় একটি ও সাভারের আশুলিয়াতে রয়েছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। ইউজিসি শাখা ক্যাম্পাস বন্ধের নির্দেশ দিলেও তারা তা মানছে না, বরং ধানমন্ডিতে অবস্থিত ক্যাম্পাসগুলোর উপরে ফ্লাট বৃদ্ধির কাজ চলছে একের পর এক।

আসন সংখ্যার বিষয়ে জানতে চাইলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. এ কে এম ফজলুল হক সান নিউজকে বলেন, আসনের বিষয়ে আমাদের কোন সীমাবদ্ধতা নেই।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ৪৫ (২) ধারায় বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত অডিট ফার্ম দিয়ে প্রতি অর্থবছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিরীক্ষা করাতে হবে। এ ধারার নির্দেশনা লঙ্ঘন করলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ বাতিলের নির্দেশনা আছে। আইনের ৪৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী পাঁচ বছরের কারাদন্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডের বিধান রয়েছে। আইনের ১৪, ২৫ ও ২৬ ধারা অনুযায়ী অর্থ কমিটি গঠন ও পরিচালনা করতে হবে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অর্থ কমিটির কোন সভাতো করেই না, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে কোষাধ্যক্ষই নিয়োগ দেয়া হয়নি। যেখানে কোষাধ্যক্ষ আছেন সেখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মালিকপক্ষের পছন্দেই লোক নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক স্বচ্ছতা ও সুষ্ঠু হিসাব ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গত বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরীক্ষা প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। নিরীক্ষা প্রতিবেদনের কপি ইউজিসিকেও দেয়ার কথা। এ বিষয়ে সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়েছিল- ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ অনুযায়ী সরকার কর্তৃক মনোনীত অডিট ফার্ম দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়-ব্যয় নিরীক্ষা করে প্রতিবেদন পরবর্তী আর্থিক বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) জমা দিতে হবে। আইন অনুযায়ী প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবে।’ এই নির্দেশনার প্রতিও ভ্রুক্ষেপ নেই অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের।

এ ব্যাপারে ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘অডিট রিপোর্ট আমাদের দেয়ার কথা, কিন্তু অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় তা দিচ্ছে না। কঠোর পদক্ষেপ নিলে উচ্চ আদালতে যাচ্ছে। কেউ কেউ ক্ষমতার দাপটও দেখাচ্ছেন, রাজনৈতিক প্রভাব খাটাচ্ছেন।’

২০১৮ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অর্থ কমিটির সর্বমোট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ১০৪১টি। যেসকল বিশ্ববিদ্যালয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে তার মধ্যে বোর্ড অব ট্রাস্টিজ ৩৬১টি, সিন্ডিকেট ২৩৫টি, একাডেমিক কাউন্সিল ২১৬টি এবং অর্থ কমিটির ২২৯টি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বোর্ড অব ট্রাস্টিজের কোনো সভা অনুষ্ঠিত হয়নি ৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে, সিন্ডিকেটের কোনো সভা অনুষ্ঠিত হয়নি ১০টিতে, একাডেমিক কাউন্সিল এর কোনো সভা অনুষ্ঠিত হয়নি ৮টিতে এবং অর্থ-কমিটির কোনো সভা অনুষ্ঠিত হয়নি ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ইউজিসির সবশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৮ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালগুলোতে গড়ে ২৩জন শীক্ষার্থীর পেছনে ছিলেন একজন করে শিক্ষক। যা সন্তোষজনক বলে মন্তব্য করেছেন তারা। কিন্তু দশটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষকের বিপরীতে ৩০জনেরও বেশি শিক্ষার্থী থাকার বিষয়টি বেশ অনাকাঙ্খিত বলে মনে করছে ইউজিসি। এদিকে একাধিকবার সময় নিয়েও নিজস্ব ও স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে পারছে না বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে পুরনো ৫৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম প্রতিষ্ঠার কথা থাকলেও মাত্র ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারিত পরিমাণ জমিতে নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করতে স্বার্থক হয়েছে। আর নির্মানাধীন স্থায়ী ক্যাম্পাসে আংশিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে ১৮ বিশ্ববিদ্যালয়। অপরদিকে স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মানাধীন রয়েছে ৫টির, জমি ক্রয় হয়েছে কিন্তু নির্মাণ কাজ হয়নি ৭টির, নির্ধারিত পরিমাণের চেয়ে কম জমিতে নির্মিত ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে ২টি বিশ্ববিদ্যালয়, ফাউন্ডেশনের নামে জমিতে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে ২টি। এছাড়া একাধিক ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নিজস্ব জমি নেই, শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করতে সক্ষম হয়নি এমন প্রতিষ্ঠান রয়েছে ১টি করে। ২টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি নেই, ১টি সরকার কর্তৃক বন্ধ।

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

ইসরায়েলিদের অপছন্দ করতেন রানি এলিজাবেথ

যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড লেমির সঙ্গে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গি...

বাংলাদেশ আ-আম জনতা পার্টি নামে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করেছে ব...

মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর ঠাঁই হলো মিরপুর সরকারি আশ্রয় কেন্দ্রে

ফেনীর পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কন্যা সন্তানের জন্ম দেওয়া ‘মা...

বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে...

টিভিতে আজকের খেলা

প্রতিদিনের মতো আজ বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) বেশ কিছু...

নারায়ণগঞ্জে ২১ শহীদ পরিবারকে জেলা প্রশাসনের আর্থিক অনুদান প্রদান

ছাত্র জনতার জুলাই গনঅভ্যুত্থানে শহীদ নারায়ণগঞ্জের...

বালুর ট্রাকে মিলল ১২৪ কেজি গাঁজা, গ্রেপ্তার তিন

গাজীপুর পূবাইলে ১২৪ কেজি গাঁজাসহ তিন জন মাদক কারবা...

মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর ঠাঁই হলো মিরপুর সরকারি আশ্রয় কেন্দ্রে

ফেনীর পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কন্যা সন্তানের জন্ম দেওয়া ‘মা...

বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে...

১৭ এপ্রিল: মুত্তিয়া মুরালিধরন এর জন্মদিন

মুত্তিয়া মুরালিধরনের (মুরালি হিসেবে প্রায়শই পরিচ...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা