সান নিউজ ডেস্ক: দেশের ৫৭টি জেলা পরিষদে সোমবার ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে দুপুর ২টায় শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি জেলার ফলাফল পাওয়া গেছে। এর মধ্যে যারা চেয়ারম্যান হলেন, তারা হলেন-
আরও পড়ুন: ফখরুলের পদত্যাগ করা উচিত
মেহেরপুর: মেহেরপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের সমর্থিত প্রার্থী আব্দুস সালাম ১৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আলহাজ গোলাম রসুল ১১৫ ভোট পেয়েছেন।
পঞ্চগড়: পঞ্চগড়ে আব্দুল হান্নান শেখ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি চশমা মার্কা নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন। তিনি ২৮৪ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু তোয়বুর রহমান। তিনি ২৩১ ভোট পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: নারীকে অশ্লীল গালাগাল, এসআই ক্লোজড
সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৯৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী খলিলুল্লাহ ঝড়ু চিংড়ি মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৪৩ ভোট।
বগুড়া: বগুড়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ডা. মকবুল হোসেন। সোমবার জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী এই প্রার্থী।
আরও পড়ুন: ঢাকায় আসছেন নোরা
মাগুরা: মাগুরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী পঙ্কজ কুন্ডু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ৪৯২ ভোটের মধ্যে ৩৫২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শরিয়তউল্লাহ মিয়া রাজন ১২০ ভোট পেয়েছেন।
রাজশাহী: রাজশাহী জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ক্ষমতাশীন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল। কাপ-পিরিচ প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আক্তারুজ্জামান আক্তার পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট।
রাজবাড়ী: রাজবাড়ী জেলা পরিষদ নির্বাচনে পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী এ কে এম শফিকুল মোরশেদ আরুজ (তালগাছ) প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪২৮টি ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী দীপক কুন্ডু (মোটরসাইকেল) প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৩৮ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ইমামুজ্জামান চৌধুরী রিটু (আনারস) প্রতীক নিয়ে পেয়েছে ২৮ ভোট।
আরও পড়ুন: ক্ষমতা হারানোর শঙ্কায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
নরসিংদী: নরসিংদীতে জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ইশরাত উদ্দিন আহমেদ মনির আনারস প্রতীক নিয়ে ৬২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এই জেলায় মোট ৩টি আসন বা পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৬ জন প্রার্থী। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১৩ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে নড়ছেন ১০ জন।
ফরিদপুর: ফরিদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মো. শাহাদাত হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৬২৫ ভোট। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফারুক হোসেন পেয়েছেন ৫৪০ ভোট।
আরও পড়ুন: এসএসসি এপ্রিলে, জুনে এইচএসসি
খুলনা: খুলনা জেলা পরিষদে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী শেখ হারুনুর রশীদ। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৩৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এমএম মোর্ত্তজা রশিদী দারা চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪০৩ ভোট। আর ডা. শেখ বাহারুল আলম আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৭ ভোট।
মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট গোলাম মহীউদ্দীন আনারস প্রতীকে ৪৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (চশমা) কে এম বজলুল হক খান পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।
আরও পড়ুন: বাইডেনকে পরামর্শ দেওয়ার কেউ নেই
গাইবান্ধা: গাইবান্ধা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (তালগাছ প্রতীক) আবু বকর সিদ্দিক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আতাউর রহমান সরকার আতা (ঘোড়া প্রতীক)।
যশোর: যশোর জেলা পরিষদ নির্বাচনে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোড়া প্রতীকের সাইফুজ্জামান পিকুল। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আনারস প্রতীকের মারুফ হোসেন কাজল।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে আ.লীগ প্রার্থী বিজয়ী
নড়াইল: নড়াইল জেলা পরিষদের নতুন চেয়ারম্যান হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস। তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত চয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমির। মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১৭৫ ভোট।
ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যাপক ইউসুফ খান পাঠান (আনারস)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাসদ মনোনীত প্রার্থী আমিনুল ইসলাম (চশমা)।
আরও পড়ুন: শেখ রাসেলও হতে পারতো জাস্টিন ট্রুডো
নেত্রকোনা: নেত্রকোণা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট অসিত কুমার সরকার সজল (আনারস)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আসমা আশরাফ।
নাটোর: নাটোর জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাজেদুর রহমান খাঁন বেসরকারিভাবে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। চশমা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৫৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি মনোনীত ঘোড়া প্রতীকের নুরুন্নবী মৃধা পেয়েছেন ২৪৭ ভোট।
আরও পড়ুন: ক্ষমতাসীনদের বিপর্যয়, ইমরানের বিজয়
গাজীপুর: গাজীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মোতাহার হোসেন (মোটরসাইকেল)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী ছিলেন এসএম মোকসেদ আলম (আনারস)।
কিশোরগঞ্জ: কিশোরগঞ্জে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জিল্লুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট মো. আশরাফ উদ্দিন পেয়েছেন ২৫৭ ভোট।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বরে সর্বোচ্চ হাসপাতালে ভর্তি
পটুয়াখালী: পটুয়াখালীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ঘোড়া প্রতীকে ৫৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত আনারস প্রতীকের খলিলুর রহমান মোহন পেয়েছেন ৪৭১ ভোট।
সুনামগঞ্জ: সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বেসরকারি ভাবে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি নুরুল হুদা মুকুট। মোটরসাইকেল প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৬১২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খায়রুল কবির রুমেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৬০৪ ভোট।
আরও পড়ুন: গ্রহণযোগ্য নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ
রংপুর: রংপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসাদ্দেক হোসেন বাবলু মোটরসাইকেল মার্কা নিয়ে ৬০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আনারস মার্কা নিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াাস আহমেদ ৪৮৪ ভোট পেয়েছেন।
শেরপুর: শেরপুরে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বিদ্রোহী প্রার্থী হুমায়ুন কবির রোমান। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৫৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আনারস প্রতীকের চন্দন কুমার পাল পেয়েছেন ১৮৭ ভোট।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার হুঁশিয়ারি
হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী। ৯৬১ ভোট পেয়ে তিনি বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী আবু নাইম মো. শিবলী খায়ের পেয়েছেন ৭৭ ভোট।
চাঁদপুর: চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে আলহাজ ওচমান গণি পাটওয়ারী মোবাইল প্রতীকে ৭২৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী জাকির হোসেন প্রধানিয়া পেয়েছেন ৫২৩ ভোট।
আরও পড়ুন: ভারত গেলেন আইজিপি
নীলফামারী: নীলফামারীতে জেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মমতাজুল হক নির্বাচিত হয়েছেন। আনারস প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৫৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩১৮ ভোট।
ঝিনাইদহ: ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৫ ভোট বেশি পেয়ে আনারস প্রতীকের প্রার্থী ড. হারুন অর রশীদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
জয়পুরহাট: জয়পুরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী খাজা শামসুল আলম নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের প্রার্থী আবুল খায়ের মো. সাখাওয়াত পেয়েছেন ৯৬ ভোট।
আরও পড়ুন: পাপুলের বিষয়ে আলোচনা হয়নি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার। তিনি আনারস প্রতীক পেয়েছেন ৮২২ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি শফিকুল আলম এমএসসি (মোটর সাইকেল) প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৫৩ ভোট।
দিনাজপুর: দিনাজপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জাতীয় পার্টি সমর্থিত প্রার্থী মো. দেলওয়ার হোসেন (আনারস-প্রতীক) চেয়ারমান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ১৬২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত মো. তৈয়ব উদ্দীন চৌধুরী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২২৬ ভোট এবং জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মো. আজিজুল ইমাম চৌধুরী চশমা প্রতীকে পেয়েছেন ৭৮ ভোট।
আরও পড়ুন: জামানত হারালেন ২ সদস্য প্রার্থী
কক্সবাজার: কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীনুল হক মার্শাল (আনারস)। তিনি ৫৭৮ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমদ চৌধুরী (মোটর সাইকেল) পেয়েছেন ৩৯৫ ভোট।
চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। নির্বাচনে তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৫৬৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে নারায়ণ রক্ষিত পেয়েছেন ১২৪ ভোট।
আরও পড়ুন: কিয়েভে ভয়াবহ ড্রোন হামলা
ইসি জানিয়েছে, আজকের নির্বাচনে ৫৭টি জেলার চেয়ারম্যান পদে মোট প্রার্থী ৯২ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১ হাজার ৪৮৫ জন এবং নারীদের জন্য সংরক্ষিত পদে ৬০৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৫৭টি জেলায় মোট ভোটার ৬০ হাজার ৮৬৬ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ৪৬২টি এবং ভোটকক্ষ ৯২৫টি।
প্রসঙ্গত, দেশে দ্বিতীয়বাবের মতো জেলা পরিষদের নির্বাচন হচ্ছে। নির্বাচনে ভোট নেওয়া হচ্ছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। সব কটি ভোটকেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। ২৬ জেলায় চেয়ারম্যান পদে ছাড়াও নারীদের জন্য সংরক্ষিত পদে ১৮ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬৫ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তিন পার্বত্য জেলা বাদে দেশের ৬১টি জেলা পরিষদে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছিল। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নোয়াখালী জেলা পরিষদ নির্বাচন আদালতের নির্দেশে স্থগিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সচিবকে অবসরে পাঠানোর কারণ জানি না
ভোলা ও ফেনী জেলা পরিষদের সব পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় এই দুই জেলায় ভোটের প্রয়োজন হয়নি। এছাড়া নির্বাচনে ৫৭টি জেলার চেয়ারম্যান পদে মোট প্রার্থী ৯২ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১ হাজার ৪৮৫ জন এবং নারীদের জন্য সংরক্ষিত পদে ৬০৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ৫৭টি জেলায় মোট ভোটার ৬০ হাজার ৮৬৬ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ৪৬২টি এবং ভোটকক্ষ ৯২৫টি।
সান নিউজ/কেএমএল