নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশ্ব অর্থনীতিতে এখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়,সমুদ্র। আর ব্লু ইকোনমির সফলতা নির্ভর করে সমুদ্রের নিরাপত্তার ওপর। নিজ জলসমুদ্রে ডাকাতি বা চুরির মতো ঘটনা বন্ধ করে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে অনেকটাই আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে নিরাপদ করেছে, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। আন্তর্জাতিক সংস্থা মেরিটাইম ব্যুরোর সবশেষ অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনে, জিরো পাইরেসিতে এখন দেশের এ সমুদ্রবন্দর। জিরো পাইরেসির এমন সফলতা ধরে রাখতে, নিজ সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি, স্টক হোল্ডারদের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে মনে করে, কোস্ট গার্ড।
বিশাল জনগোষ্ঠীর আগামীর অর্থনীতি নির্ভর করছে, সমুদ্রের নানা সম্পদ ও তার ব্যবহারের ওপর। জলসীমা অরক্ষিত থাকলে, আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ, জাহাজে পণ্য পরিবহনে নিরুৎসাহসহ ব্যয়বহুল হিসেবে চিহ্নিত হয় বন্দর। বহিঃনোঙ্গরে জাহাজগুলোতে প্রায়ই মালামাল চুরি বা ডাকাতি করে আসছিলো কিছু দুষ্কৃতিকারী।
কোস্ট গার্ডের ক্যাপটেন কাজী শাহ্ আলম বলেন,এ বিষয় গুলো তদারকি করার জন্য গোয়েন্দা বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে এবং হাই স্পিড বোর্ড রাখা হয়েছে কুইক রেস্পন্সের জন্য
নিয়মিত টহল আর গোয়েন্দা তৎপরতায় চট্টগ্রাম বন্দর ও তার বহিঃনোঙ্গরকে এখন নিরাপদ করছে, কোস্টগার্ড। আন্তর্জাতিক সংস্থা মেরিটাইম ব্যুরোর সবশেষ অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনে, জিরো পাইরেসিতে এখন দেশের এ সমুদ্রবন্দর।
ক্যাপটেন কাজী শাহ্ আলম আরো বলেন,শেষ নয় মাসে বাংলাদেশে কোনো পাইরেসি হয়নি,২০২১ সালেও যেনো এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকে তার জন্য সম্পূর্ণ চেষ্টা করবেন তারা।
বড় জাহাজ ও বোট পেট্রোলিংয়ের মাধ্যমে, বঙ্গোপসাগরে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে, কোস্টগার্ড।
সাননিউজ/ জেআই