প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের সাথে সাথে সারাদেশে শুরু হয়েছে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের ক্ষণগণনা।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরপর দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও জনসমাগম স্থানগুলোতে এক সঙ্গে ক্ষণগণনা শুরু হয়। সারাদেশের ১২টি সিটি কর্পোরেশনের ২৮টি পয়েন্ট, বিভাগীয় আট শহর, ৫৩টি জেলা সদর, দুই উপজেলা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর ৮৩টি পয়েন্টে মোট ২৮৩টি ঘড়ি বসানো হয়েছে। এসব ঘড়িতে একযোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগণনা হচ্ছে।
একই সঙ্গে ডিসপ্লেতে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের ওপর ভিডিও প্রদর্শিত হচ্ছে। কিউআর কোডের মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই জন্মশতবার্ষিকীর ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু ও জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজনের নানা তথ্য জানতে পারবেন। জানাতে পারবেন বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে অনুভূতি।
জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী স্মরণীয় করে রাখতে সরকারের পাশাপাশি দলীয়ভাবেও কর্মসূচি পালন করবে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
দেশ-বিদেশে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, বঙ্গবন্ধুর নামে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রবর্তন, হাতে হাত রেখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের প্রতিকৃতি গড়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে অন্তর্ভুক্তকরণ ও কনসার্টসহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।