মরণব্যাধি করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টেনে ধরতে গেল ১ জুলাই থেকে দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন দিয়েছে সরকার। চলমান এই লকডাউন শেষ হবে আগামী ৭ জুলাই। ইতোমধ্যেই ১৪ জুলাই পর্যন্ত লকডাউন বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনও জারি হয়েছে। আজ সোমবার ছিলো সর্বাত্মক লকডাউনের পঞ্চম দিন।
কয়েকদিন ধরেই ছিলো নগরীতে ঝুমবৃষ্টি। ঘর থেকে বের হওয়াই ছিলো দুষ্কর। সূর্যের দেখাও মেলেনি। সোমবার সারাদিনই ছিলো রৌদ্রজ্জ্বল মেঘমুক্ত আকাশ। সূর্যের দেখাও মিলেছে। তাই রাজধানী ঢাকায় অন্যান্য দিনের চেয়ে একটু বেশিই ছিলো লোকের আনাগোনা। কারণ, থেমে নেই ঢাকা। সেইসঙ্গে জীবনও। ক্ষুধা তাদের ঘরের বাহির করেছে। নেমেছে জীবনসংগ্রামে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মানুষের সেই জীবনসংগ্রামের চিত্র ক্যামেরায় ধারন করেছেন সাননিউজের নিজস্ব প্রতিবেদক আসমাউল মুত্তাকিন। শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রামীজীবনের নির্বাচিত ছবি নিয়েই এই ফটোফিচার।
নেই স্বাস্থ্যবিধির বালাই। চলছে টিসিবি পণ্য বিক্রি। কাঠালবাগানের ঢাল, কলাবাগান।
টিসিবি পণ্য বিক্রয় কার্যক্রমে ক্রেতাদের কারো কারো মুখে মাস্ক থাকলেও বেশির ভাগের মুখেই মাস্ক নেই। অনেকে মাস্ক পরলেও তা নামিয়ে রাখতে দেখা গেছে। কাঠালবাগানের ঢাল, কলাবাগান।
নেই কোনো পরিবহন। রাস্তা ফাঁকা। একমাত্র উপায় রিকশা। গ্রিণরোড, ফার্মগেট।
ফুটপাতের হকারদের নেই তেমন কোনো বেচা-কেনা। বাংলামোটর
যাত্রী শূন্য রিকশা। ক্লান্তদুপুরে যাত্রীর আশায় রিকশাচালক। বাংলামোটর
ক্রেতাদের আশায় হকার। বাংলামোটর
লকডাউনে বাসার বাইরে যাওয়া নিষেধ। মধ্যদুপুরে খাবার নিয়ে ছুটছেন ডেলিভারিবয়। হাতিরপুল