নিজস্ব প্রতিবেদক: সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় জলাবদ্ধতাসহ অন্যান্য সমস্যার সমাধান করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মো.আতিকুল ইসলাম
সোমবার (২৮ জুন) বিকালে গুলশানের নগর ভবনে ডিএনসিসির নতুন ১৮ টি ওয়ার্ডের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন তিনি।
আলোচনা সভায় মেয়র বলেন, ইতোমধ্যে বর্ধিত মহানগরীর নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের সড়ক, অবকাঠামো ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা নির্মাণ ও উন্নয়নে প্রায় ৪ হাজার ২৬ কোটি টাকার প্রকল্প একনেকে অনুমোদিত হয়েছে। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় খাল উদ্ধার ও পরিষ্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে, জনগণের সহায়তায় তা অব্যাহত থাকবে।
ডিএনসিসির মেয়র বলেন, অন্যান্য বছর সামান্য বৃষ্টিতেই ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় রাস্তাঘাট ডুবে যেতো, জলজটে নগরবাসীকে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হতো। কিন্তু এবার রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিতেও নগরবাসীকে জলজট সমস্যায় ভুগতে হচ্ছেনা। পহেলা জুন ঢাকায় প্রায় ৩ ঘণ্টা সময় ধরে রেকর্ড ৮৫ মিলিমিটার পরিমাণ বৃষ্টিপাত হলেও দ্রুততম সময়ের মধ্যেই নগরবাসীকে জলজট থেকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নতুন ও পুরাতন উভয় অঞ্চলের জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যেই সাধারণ ও সংরক্ষিত মোট ৭২ জন কাউন্সিলরের প্রত্যেককে ১০ লক্ষ টাকা করে থোক বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। ডিএনসিসি মেয়র বলেন, জনগণকে কষ্ট দিয়ে হাউজিং ব্যবসা করা যাবেনা, কমপ্লায়েন্স মেইনটেন করে ব্যবসা করতে হবে। হাউজিংয়ের মাটি ভরাটের কারণে অনেক রাস্তা নষ্ট ও খাল ভরাট হয়ে গেছে।
সাননিউজ/জেআই