নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সোমবার (২৮ জুন) থেকে সারাদেশে লকডাউন পালন করা হবে।
সাধারণ মানুষের কথা না ভেবে হঠাৎ লকডাউন আরোপ করায় জনমনে দেখা দিচ্ছে অসন্তোষ ও ক্ষোভ। অনেকেই করছেন বিরূপ মন্তব্য।
লকডাউনে অন্যান্য কর্মজীবীদের মতো বেকায়দায় পড়েছেন শরীফ উদ্দিনের মতো রিকশাচালকরাও। জীবিকার প্রয়োজনে রাস্তায় বের হলেও পাচ্ছেন না কাঙ্ক্ষিত যাত্রী। তাই বাধ্য হয়ে পরিবার নিয়ে ফিরছেন গ্রামের বাড়ি।
সান নিউজকে তিনি জানান ‘লকডাউনের কারনে আগের মতন খেপ মারতে পারি না। পুলিশও ঝামেলা করে। তাই পরিবার নিয়া গেরামে যাইতেছি। ঢাকায় থাইকা কি করমু, খামু কি? এর চেয়ে গেরামে যাইয়া কামলা খাটাও ভালো। আমরা তো ভাই রোহিঙ্গা। আমরা মরলেই কি আর বাচলেই কি? সরকারের কি টাইম আছে আমগো নিয়ে চিন্তা করার।’
আসন্ন লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সকল সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে জরুরি পণ্যবাহী যানবাহন ছাড়া সব ধরনের গণপরিবহন। জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না। তবে গণমাধ্যম এর আওতা বহির্ভূত থাকবে।
সান নিউজ/ এমএইচআর