চোরাচালান, মানব পাচার, অনুপ্রবেশ বন্ধসহ সীমান্তে অন্যান্য অপরাধ বন্ধে সীমান্তে যৌথ টহলে রাজি হয়েছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। দুই দেশের মধ্যে পাঁচদিনব্যাপী সীমান্ত সম্মেলন শেষে আজ এ কথা জানানো হয়|
ঢাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও মিয়ানমার পুলিশ ফোর্সের (এমপিএফ) সিনিয়র পর্যায়ের এ সম্মেলনে মাদক চোরাচালান রোধে ‘জিরো টলারেন্স’; আন্তঃদেশীয় অপরাধ, অস্ত্র চোরাচালান, মানব পাচার, পণ্য চোরাচালান ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক দেশ অপর দেশকে সহযোগিতা; সীমান্তের উভয় পাশে ১৫০ ফুটের মধ্যে যেকোনো ধরনের সীমানা লঙ্ঘন না করা ও গুলি চালানোর ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে একে অপরকে জানানোসহ নয়টি বিষয়ে একমত হয়েছে দুই পক্ষ।
সম্মেলনে বিজিবির পক্ষ থেকে সীমান্তে স্থল মাইন অপসারণের কাজে সহযোগিতার জন্যে মিয়ানমারকে অনুরোধ করা হয়। সম্মেলনে ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন বিজিপি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম এবং মিয়ানমারের সফররত আট সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন চিফ অব পুলিশ জেনারেল স্টাফ পুলিশ বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মায়ো থান।