নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নৌপথকে আরও কার্যকরী করতে ২০২৫ সালের মধ্যে ১০ হাজার কিলোমিটার নদী খনন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (০৬ মে) সকাল ১১টায় নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থার চারটি মেরিন একাডেমি, পায়রা বন্দর পুনর্বাসন প্রকল্পের ৫শ’ টি বাড়ি ও বিআইডব্লিউটিসি’র দুটি যাত্রীবাহী জাহাজ, ২০টি ড্রেজার ও ৮৩টি ড্রেজার সহায়ক জলযান, একটি প্রশিক্ষণ ও একটি বিশেষ পরিদর্শন জাহাজ এবং একটি ড্রেজার বেইজও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অবকাঠামো ও জলযানগুলো হলো- ২০টি কাটার সাকশন ড্রেজার, ৮৩টি ড্রেজার সহায়ক জলযান, প্রশিক্ষণ জাহাজ টিএস ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী (দাদা ভাই), বিশেষ পরিদর্শন জাহাজ পরিদর্শী, নবনির্মিত নারায়ণগঞ্জ ড্রেজার বেইজ, দুটি উপকূলীয় যাত্রীবাহী জাহাজ এমভি তাজউদ্দীন আহমদ ও এমভি আইভি রহমান, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের পায়রা আবাসন পুনর্বাসন কেন্দ্র এবং পাবনা, বরিশাল, রংপুর ও সিলেট মেরিন একাডেমি।
এসব অবকাঠামো এবং জলযান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে নৌ সেক্টরের উন্নয়নে নতুন মাত্রা সংযোজন করবে বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশে তৈরি ২০টি কাটার সাকশন ড্রেজারসহ শতাধিক নৌযান একসঙ্গে উদ্বোধন বাংলাদেশের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এসব অবকাঠামো ও জলযান নদীর নাব্য রক্ষা, নৌ-পথ উন্নয়ন, উপকূলীয় এলাকার যাত্রী পরিবহন ও দক্ষ নৌকর্মী গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
সান নিউজ/এসএম