নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশে নতুন অনন্য SARS-CoV-2 ভেরিয়েন্টের সাদৃশ্য পাওয়া গেলেও এখনো সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েনি। তবে ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই যতদ্রুত সম্ভব দেশের সাধারণ জনগণকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনতে হবে। তাহলেই দেশের জনগণকে রক্ষা করাযাবে।
সকলকে টিকার আওতায় আনাগেলেই কোভিড-১৯ জনিত রোগ ছড়িয়ে পড়তে বাধা গ্রস্থ হবেই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে কোনও মারাত্মক মিউট্যান্টের বিকাশকেও সীসাদ্ধ করা সম্ভব হবে বলেছেন স্বাস্থ্য গবেষকরা।
গণস্বাস্থ্য-আরএনএ মলিকুলার ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগ এবং ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের দক্ষ গবেষকরা নমুনা সার্স কোভ-২ ভেরিয়েন্টের জিনোম সিকোয়েন্স সনাক্ত করে।
সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের গেরিলা কমান্ডার মেজর এটিএম হায়দার, বীর উত্তম মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সস্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
বৈজ্ঞানিকরা বলেনও সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অবগতকরন উপলক্ষে আজকের এই আয়াজেন।
তারা আরও বলেন, SAS COV-2 এরবিরুদ্ধে টিকা কার্যক্রম অতিত্রুৎ তৎপরতার মাধ্য শুরু করার জন্য স্বাগত জানাই। ভ্যাকসিনেশন ভ্যাকসিনেশন।যতদ্রুত এই ভ্যাকশিন ছড়িয়ে দেওয়া যাবে জনগণতে তত বেশি রক্ষা করা যাবে।
নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাসের সাদৃশ্য মিলেছে বাংলাদেশে, যেটার সঙ্গে আফ্রিকার ভাইরাসের সাদৃশ্য আছে; দ্রুত জনগণকে ব্যাপকভাবে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করা উচিত বলেছেন, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
ডা: নিহাদ আদনান বলেন, সনাক্তকৃত নতুনএ ভাইরাসের রুপান্তরে কেমন প্রভাব পড়তে পারে তা নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, পদ্ধতিগতভাবে সারাদেশে সকল SARS-CoV-2 পজেটিভ নমুনার জেনোমিক সিকুয়েন্সি করার আবেদন করেছি। এসব নিয়ে গবেষশনা করার সকল ধরনের ফ্যাসিলিটি ও দক্ষজনবল বাংলাদেশের রয়েছে। এক্ষেতে সরবারের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।
দ্রুত ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে গনস্বাস্থের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, এটিকা সারাদেশে যতদ্রুত ছড়িয়ে দিতে হবে।যতদ্রুত সস্ভব দেশের ততই মঙ্গল হবে।
তিনি বলেন, সরকারে উচিৎ ব্যবসায়িকদের বেশি প্রশয় না দিয়ে গবেষণার খাতে অর্থবিনিয়োগ করা। জনপতি ৩ ডলার অর্থ গবেষণার খাতে বিনিয়োগ করলে ৬ মাসের মধ্যে দেশেই সকল ধরনের টিকা আবিস্কার করা সম্ভব। শুধু কেবল সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।
সাংবাদিকতের অনেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভ নয়। কেননা নোভেল কোভিড ১৯ প্রতিনিয়ত তার চরিত্র পরিবর্তন করছে। তাই আমাদেরকেওে প্রতিদিন শিখতে হচ্ছে বলেছেন বৈজ্ঞানিকগনরা।
সান নিউজ/এমআর/এম