আদালত প্রতিবেদক : দেশ-বিদেশ থেকে আসা মৌসুমী ফলের রাসায়নিক পরীক্ষাগার নির্মাণের জন্য ঢাকায় এডিবির সহায়তায় স্থাপিত হতে যাচ্ছে একটি সেন্ট্রাল কেমিকেল ল্যাবরেটরি। করোনা কালে এই প্রকল্পের ফিজিবিলিটি টেস্ট ৬/৭ মাস এডিবির টেকনিক্যাল টিমের কাজ বন্ধ ছিলো।
রোববার ( ১৭ জানুয়ারি) হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিলের বিষয়টি জানান, ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।হিউম্যান রাইটস এন্ড পীস ফর বাংলাদেশের পক্ষে মনজিল মোরসেদের রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে দেওয়া আদেশে এই রিপোর্ট দিয়েছে এনবিআর।
ডেপুটি এ্যাটর্নি জেনারেল জানান, চলছে ডিপিপি প্রণয়নের কাজ। ডিপিপি প্রণয়নের কাজ শেষ হলে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে। এমন তথ্য হাইকোর্টে দাখিল করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর বলেছে, ৬টি কাস্টম হাউজ ও ১৪টি কাস্টম স্টেশনের মাধ্যমে ফল আমদানির সুযোগ রয়েছে।
এরমধ্যে চট্টগ্রাম ও বেনাপোলে রাসায়নিক ল্যাবরেটরি আছে। এখানে স্প্রেকটোমিটার দ্বারা স্বল্প সময়ে প্রায় ১৩ হাজার কেমিক্যাল সনাক্ত করা সম্ভব হয়। এছাড়া ৯টি কাস্টম স্টেশনে রাসায়নিক ল্যাবরেটরি স্থাপনের বিষয়ে ঐক্যমতে পৌঁছেছে এডিবি ও এনবিআর।
চট্টগ্রাম ও বেনাপোল ছাড়া অন্যান্য কাস্টম হাউজ ও স্টেশন দিয়ে আমদানি করা ফলের কেমিক্যাল পরীক্ষা করা হয় কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ অফিস ও স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে।
সান নিউজ/এসএ