নিজস্ব প্রতিবেদক : সাবেক এ্যাটর্নি জেনারেল সুপ্রিমকোর্টের প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক উল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শনিবার (২৪ অক্টোবর) এক শোকবার্তায় তার স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক বিষয়ে ব্যারিস্টার রফিকুল হক গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দিতেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার মিথ্যা মামলায় তাকে বন্দি করে রাখলে সেই দুঃসময়ে ব্যারিস্টার রফিকুল হক কারাগার থেকে মুক্ত করতে সাহসের সঙ্গে আইনি লড়াইয়ে এগিয়ে আসেন। শেখ হাসিনা ব্যারিস্টার রফিকুল-উল- হকের সে অবদানের কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
উল্লেখ্য, গত ১৫ অক্টোবর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে ব্যারিস্টার রফিক উল হককে আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর গত ২০ অক্টোবর রাতে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়। শনিবার সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় তিনি মারা যান।
তিনি ছিলেন বাংলাদেশের আইন অঙ্গনের উজ্জল নক্ষত্র- আইনমন্ত্রী
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল-হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। পাশাপাশি তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এক শোক বার্তায় আইনমন্ত্রী বলেন, ব্যারিস্টার রফিক উল হক বাংলাদেশের আইন অঙ্গনের অন্যতম এক উজ্জল নক্ষত্র ছিলেন। শনিবার (২৪ অক্টোবর) এক শোকবার্তায় মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘ব্যারিস্টার রফিক উল হক ছিলেন বাংলাদেশের আইন অঙ্গনের এক উজ্জল নক্ষত্র। তিনি অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ আইনজীবী ছিলেন। নিজ কর্মগুণেই বিজ্ঞ এই আইনজীবী দেশের মানুষের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। তার মৃত্যুতে দেশের আইন অঙ্গনে এক বিশাল শূন্যতা তৈরি হলো।
সান নিউজ/এসএ