নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এক অনুষ্ঠানে কাঁঠাল-কচুরিপানা নিয়ে আরও গবেষণা করার জন্য গবেষকদের প্রতি এই আহবান জানান পরিকল্পনামন্ত্রী। কোন কোন গণমাধ্যমে তাঁর এই বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়। তিনি না কি মানুষকে কচুরিপনা খেতে বলেছেন, এমন খবর ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। পরের দিন মন্ত্রী কচুরিপনা নিয়ে তাঁর বক্তব্য পরিস্কারও করেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমি বলেছি, কচুরিপানা নিয়ে গবেষণা করে দেখেন। এবং হাস্যরস করে বলেছি- এটা খাওয়া যায় কিনা ’
সেদিনের আলোচিত ওই ঘটনার প্রেক্ষিতে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি সাংবাদিকদের জানালেন, কচুরিপানা খাবার উপযোগী কি না তার নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। বাণিজ্যমন্ত্রী । পরিকল্পনা মন্ত্রীর কচুরিপানা বিষয়ক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া বিতর্ক প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কচুরিপানা পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। ফুড ভ্যালু পাওয়া গেলে ভবিষ্যৎ বলে দেবে কী করতে হবে।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রংপুরে তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, আমরা তো কত কিছুই খাই। এক সময় কচুরলতি কেউ খেতো না। মাশরুমকে ব্যাঙের ছাতা বলা হতো। কিন্তু এখন তো খাচ্ছে। পেঁয়াজের কেজি এখন একশ টাকার নিচে দাবি টিপু মুনশি বলেন, আগামী মাসে পেঁয়াজের দাম আরও কমবে। অনেক নতুন পেঁয়াজ বাজারে উঠবে। তখন পেঁয়াজের সমস্যা আর থাকবে না। রমজানের প্রস্তুতি প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, রমজানে নিত্য পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ রাখা হবে। কেউ যেন কোনো কারচুপি করতে না পারে সেদিকে কঠোর নজরদারি রাখা হবে।