নিজস্ব প্রতিবেদক : পাট একসময় বাংলাদেশে সোনালি আঁশ হিসেবে পরিচিত ছিল। স্বচ্ছ পানিতে ধোয়া পাটের আঁশ দুপুরের রোদে ভাদ্র মাসে হাসির ঝলক দিত বলেই পাটকে বলা হতো সোনালি আঁশ। পাট ছিল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান পণ্য। স্বাধীনতার পরও প্রায় দেড় যুগ ধরে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে পাটের ভূমিকা ছিল মুখ্য।
বর্তমান সরকার দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা বিবেচনায় এবং পাট শিল্পের বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণে ২৮২ ধরনের দৃষ্টিনন্দন পাটপণ্যকে বহুমুখী পাটজাত পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে।
সম্প্রতি, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় বহুমুখী পাটজাত পণ্যের নামসহ একটি তালিকা প্রকাশ করেছে।
পাট আইন ২০১৭ অনুযায়ী, ‘বহুমুখী পাটজাতপণ্য’ অর্থ প্রচলিত পাটজাত পণ্য। যেমন— হেসিয়ান, সেকিং, সিবিসি এবং ০৬ (ছয়) কাউন্ট ও তদূর্ধ্ব পাট সুতা ব্যতীত এইরকম কোনো পণ্য যে পণ্য প্রস্তুতে পাট বা পাটজাত দ্রব্য ব্যবহারের আধিক্য ন্যূনতম পঞ্চাশ ভাগ।
সান নিউজ/এসএম