আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ
শুক্রবার রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে লিবিয়ায় নিহত ২৬ বাংলাদেশির মধ্যে ২৩ জনের পরিচয় প্রকাশ করেছে। তাদের পরিচয় শনাক্ত করেছে আহত ১১ জন। তবে অপর তিন জনের পরিচয় এখনো জানা না গেলেও, মন্ত্রণালয় বলছে চেষ্টা চলছে।
নিহত ২৩ বাংলাদেশি হলেন, ঢাকার আরফান, কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের রহিম, ভৈরবের রাজন ও শাকিল, শ্রীনগর ভৈরবের সাকিব মিয়া, রসুলপুর ভৈরবের আকাশ, ভৈরবের সোহাগ ও মো. আলী, মাদারীপুর সদরের জাকির হোসেন, জুয়েল, মাদারীপুর সদরের ফিরোজ, দুধখালীর শামীম, মাদারীপুর রাজৈরের বিদ্যানন্দীর জুয়েল ও মানিক, টেকেরহাটের আসাদুল, আয়নাল মোল্লা, রাজৈরের টেকেরহাটের মনির, ইশবপুরের সজীব ও শাহীন, গোপালগঞ্জের সুজন ও কামরুল, যশোরের রাকিবুল, মাগুরার নারায়ণপুরের লাল চান্দ।
আহত ১২ জনের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন চুয়াডাঙ্গার বাপ্পী (মাথায় গুলিবিদ্ধ), গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরের বামনডাঙ্গা বাড়ির ওমর শেখ (হাতে ও দুই পায়ে গুলিবিদ্ধ), ফরিদপুরের ভাঙ্গার দুলকান্দি গ্রামের মো. সাজিদ (পেটে গুলিবিদ্ধ), কিশোরগঞ্জের ভৈরবের শম্ভুপুর গ্রামের মো. জানু মিয়া (পেটে গুলিবিদ্ধ), মাদারীপুর সদরের তীরবাগদি গ্রামের ফিরোজ বেপারি (হাঁটুতে গুলিবিদ্ধ), ভৈরবের জগন্নাথপুর গ্রামের মো. সজল মিয়া (দুই হাতে মারাত্মকভাবে জখম ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন)।
এছাড়া বিভিন্নভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ত্রিপোলি মেডিক্যাল সেন্টারের সাধারণ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন মাদারীপুরের রাজৈরের কদমবাড়ির মো. আলী, মাদারীপুরের রাজৈরের ইশবপুরের মো. সম্রাট খালাসী, কিশোরগঞ্জের ভৈরবের সখিপুরের মওটুলীর সোহাগ আহমেদ, মাগুড়ার মহেশপুরের বিনোদপুরের নারায়ণপুরের মো. তরিকুল ইসলাম, এবং চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার বেলগাছির খেজুরতলার মো. বকুল হোসাইন।
আহতদের মধ্যে মাদারীপুরের সায়েদুল ইসলাম লিবিয়ার একজন নাগরিকের হেফাজতে রয়েছেন।
সান নিউজ/ বি.এম.