নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল বলেছেন, ৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীন বাংলার ঐতিহাসিক দলিল। ভাষণটির সাথে বাঙালির স্বাধীনতার চেতনার সাথে মিশ্রিত। অথচ এই ভাষণটি শোনা ২১ বছর নিষিদ্ধ করে রাখে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি।
সোমবার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, এই ভাষণ নিয়ে আজও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এখনো অপশক্তির ষড়যন্ত্র চলছে। বাতাসে এখনও অপশক্তি চক্রন্তের গন্ধ আসছে। তাই এই অপশক্তির বিষদাঁত ভেঙে দিতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। তাহলেই প্রধামন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।
১৯৭১ সালের ৫ এপ্রিল নিউজউইক ম্যাগাজিনটি তাদের প্রচ্ছদজুড়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি দিয়ে লিড নিউজে তাকে অভিহিত করে পোয়েট অব পলিটিক্স বা রাজনীতির কবি হিসেবে। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের জন্যই তাকে এ উপাধি দেয়া হয় বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
কাদের বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ঐতিহাসিক ভাষণ দেন বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৮ মিনিট স্থায়ী ছিল সেই ভাষণ। সেই ভাষণে বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদেরকে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
তবে সেদিন বাংলায় কবির মতো বক্তব্য রাখলেও বঙ্গবন্ধুকে প্রথম রাজনীতির কবির মতো একটি সুন্দর উপাধিতে ভূষিত করে কিন্তু একটি বিদেশি পত্রিকা। সেটি হলো নিউজউইক ম্যাগাজিন।
সান নিউজ/এমআর/আরআই