নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী ৩০ জানুয়ারি দেশের ৬৪টি পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এ পৌরসভাগুলোর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর, বাছাই ৩ জানুয়ারি, প্রত্যাহারের শেষ সময় ১০ জানুয়ারি।
শনিবার ( ২৬ ডিসেম্বর) গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে দলের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় চূড়ান্ত করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের,উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্লাহ, আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ।
বৈঠক শেষে নৌকার প্রার্থী চুড়ান্ত হওয়ার বিষয়ে দলের কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়।
৬৪ পৌরসভায় নৌকার প্রার্থী যারা: রংপুর বিভাগের ৪টি পৌরসভার মধ্যে দিনাজপুরের হাকিমপুরে এনএএম জামিল হোসেন চলন্ত, নীলফামারীর জলঢাকায় মোহসীন, কুড়িগ্রামের উলিপুরে মামুন সরকার ও গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে খন্দকার মো. জাহাঙ্গীর আলম।
রাজশাহী বিভাগের ১২টি পৌরসভার মধ্যে বগুড়ার ধুনটে টিআইএম নুরুন্নবী, শিবগঞ্জে তৌহিদুর রহমান মানিক, গাবতলীতে মো. মোমিনুল হক (শিলু), কাহালুতে মো. হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, নন্দীগ্রামে মো. আনিছুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরের রহনপুরে মো. গোলাম রাব্বানী বিশ্বাস, নওগাঁর ধামইরহাটে মো. আমিনুর রহমান।
নওগাঁ সদরে নির্মল কৃষ্ণ সাহা, রাজশাহীর তানোরের মুণ্ডুমালায় মো. আমির হোসেন (আমিন), মোহনপুরের কেশরহাটে মো. শহিদুজ্জামান, নাটোরের সিংড়ায় মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ও পাবনার সদরে আলী মুর্তজা বিশ্বাস।
খুলনা বিভাগের ৯টি পৌরসভার মধ্যে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদার দর্শনায় মো. মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডে মো. ফারুক হোসেন, কোটচাঁদপুর মো. শাহাজান আলী, যশোরের মণিরামপুরে কাজী মাহমুদুল হাসান, নড়াইলের নড়াইল সদরে আঞ্জুমান আরা, কালিয়ায় মো. ওয়াহিদুজ্জামান (হীরা), বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে এসএম মনিরুল হক। খুলনার পাইকগাছায় সেলিম জাহাঙ্গীর, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় মো. মনিরুজ্জামান।
বরিশাল বিভাগের ৮টি পৌরসভার মধ্যে বরগুনা সদরে মো. কামরুল আহসান (মহারাজ), পাথরঘাটায় মো. আনোয়ার হোসেন আকন, ভোলার বোরহানউদ্দিনে মো. রফিকুল ইসলাম, দৌলতখানে মো. জাকির হোসেন, বরিশালের গৌরনদীতে মো. হারিছুর রহমান, মেহেন্দীগঞ্জে কামাল উদ্দিন খান, ঝালকাঠির নলছিটিতে আ. ওয়াহেদ খাঁন, পিরোজপুরের নেছারাবাদের স্বরূপকাঠীতে মো. গোলাম কবির।
ঢাকা বিভাগের ১২টি পৌরসভার মধ্যে টাঙ্গাইল জেলার সদরে এসএম সিরাজুল হক, মির্জাপুরে সালমা আক্তার, ভূঞাপুরে মো. মাসুদুল হক মাসুদ, সখীপুরে মো. আবু হানিফ আজাদ, মধুপুরে মো. সিদ্দিক হোসেন খান, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে মো. শওকত উসমান, মুন্সীগঞ্জের সদরে মোহাম্মদ ফয়সাল।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল, রাজবাড়ীর পাংশায় মো. ওয়াজেদ আলী, শরীয়তপুরের নড়িয়ায় মো. আবুল কালাম আজাদ, ভেদরগঞ্জে আবদুল মান্নান হাওলাদার ও জাজিরায় অধ্যাপক আবদুল হক কবিরাজ।
ময়মনসিংহ বিভাগের ৮টি পৌরসভার মধ্যে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে মো. মনির উদ্দিন, শেরপুরের নকলায় মো. হাফিজুর রহমান, নালিতাবাড়ীতে মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, ময়মনসিংহের ভালুকায় একেএম মেজবাহ্ উদ্দিন, ত্রিশালে মো. নবী নেওয়াজ সরকার, গৌরীপুরে মো. শফিকুল ইসলাম হবি। ঈশ্বরগঞ্জে মো. হাবিবুর রহমান ও নেত্রকোনার দুর্গাপুরে মো. আলা উদ্দিন।
সিলেট বিভাগে তিনটি পৌরসভার মধ্যে সিলেটের গোলাপগঞ্জে মোহাম্মদ রুহেল আহমদ, জকিগঞ্জে মো. খলিল উদ্দিন, মৌলভীবাজারের মৌলভীবাজার সদরে মো. ফজলুর রহমান।
চট্টগ্রাম বিভাগের ৮টি পৌরসভার মধ্যে কুমিল্লার লাকসামে মো. আবুল খায়ের, বরুড়ায় বক্তার হোসেন, চৌদ্দগ্রামে মীর হোসেন মীরু, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আ স ম মাহবুব-উল আলম, ফেনী সদরে নজরুল ইসলাম স্বপন, নোয়াখালীর চৌমুহনীতে আক্তার হোসেন, হাতিয়ায় কেএম ওবায়েদ উল্যাহ, লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে আবুল খায়ের পাটওয়ারী।
সান নিউজ/এসএ