নিজস্ব প্রতিবেদক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স্রোতে এক সময় হয়ে উঠে ইতিহাস। পৃথিবীর বয়স যতোই বাড়ে ইতিহাস ততোই সমৃদ্ধ হয়। এই সমৃদ্ধ ইতিহাসের প্রতিটি ঘটনার প্রতি মানুষের আগ্রহ চিরাচরিত। ইতিহাসের প্রতিটি দিন তাই ভীষণ গুরুত্ব পায় সকলের কাছে।
আরও পড়ুন: বিশ্ব জলাভূমি দিবস
সান নিউজের পাঠকদের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে সংযোজন করেছে নতুন আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।
আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ২০ মাঘ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২২ রজব ১৪৪৪ হিজরী। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
আরও পড়ুন: শাহাবুদ্দিন আহমেদ’র জন্ম
ঘটনাবলী:
১৮৩০ - লন্ডন সম্মেলনে ফ্রান্স, রাশিয়া ও ব্রিটেনের তত্ত্বাবধানে গ্রিস স্বাধীনতা ঘোষণা করে।
১৮৫৫ - লর্ড ডালহৌসি হাওড়া-বর্ধমান রেলপথের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
১৯১৩ - বুলগেরিয়া-তুরস্ক যুদ্ধ শুরু হয়।
১৯১৭ - যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন।
১৯১৯ - লীগ অব নেশনের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত।
১৯২৫ - অবিভক্ত ভারতে প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রেন সার্ভিস চালু হয়।
১৯২৭ - হেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ ও পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় বসুমতী পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়।
১৯২৮ - সাইমন কমিশন ভারতে এলে গণবিৰোভ ও ধর্মঘট শুরু হয়।
১৯৩০ - ভিয়েতনামে কমিউনিস্ট পার্টি গঠিত হয়।
১৯৩১ - নিউজিল্যান্ডের হকস উপসাগরে ভূমিকম্পে ২৫৬ জন নিহত।
১৯৪৩ - কলকাতা ও হাওড়ার সংযোগকারী রবীন্দ্র সেতু সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
১৯৪৫ - মিত্রশক্তির এক হাজার বোমারু বিমান দিনের আলোয় বার্লিনে বোমাবর্ষণ করে।
১৯৬৬ - সোভিয়েত যান লুনা-এ চাঁদে পৌঁছে এবং টিভিতে ছবি প্রেরণ করে।
১৯৬৯ - মোজাম্বিক ন্যাশনাল লিবারশন ফ্রন্টের প্রেসিডেন্ট ড: এদুয়ার্দো মোন্ডলেন তাঞ্জানিয়ায় টাইম বোমায় নিহত হয়।
১৯৬৯ - ইয়াসির আরাফাতকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশনের চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনিত করা হয়।
১৯৭৭ - রাজধানী আদ্দিস আবাবায় ইথিপিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান জেনারেল তারাফি বান্টি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত।
১৯৭৯ - শাহ শাসনের বিরুদ্ধে ইরানের জনগণের সংগ্রাম আরো তীব্রতর হয়ে উঠে।
১৯৮৯ - প্যারাগুয়েতে সামরিক অভ্যত্থান ঘটে।
১৯৯৬ - চীনের লিজিয়াংয়ে ভূমিকম্পে ২১০ জন নিহত হয়।
১৯৯৭ - বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে কলকাতা পুস্তকমেলা ভষ্মীভূত হয়।
২০০৭ - বাগদাদে একটি মার্কেটে বোমা বিস্ফোরণে ১৩৫ জন নিহত ও ৩৩৯ জন আহত হয়।
আরও পড়ুন: ভাষার মাস শুরু
জন্মদিন:
১৮০৯ - জার্মানীর বিখ্যাত সুরস্রষ্টা এবং সংগীতবিদ ফিলিক্স মেনডেলসন বার্থোলডি।
১৮৭৩ - অতীন্দ্রনাথ বসু, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকারী বাঙালি বিপ্লবী। (মৃ.১৯৬৫)
১৮৭৩ – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়, বাঙালি কথাসাহিত্যিক। (মৃ. ০৫/০৪/১৯৩২)
১৮৮৩ – ঊর্মিলা দেবী, ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী নেত্রী ও লেখিকা। (মৃ. ১৯৫৬)
১৮৮৩ - চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসু। (মৃ.১৯৬৬)
১৯০৯ - ভারতীয় মহিলা স্বাধীনতা সংগ্রামী সুহাসিনী গঙ্গোপাধ্যায়। (মৃ. ১৯৬৫)
১৯৩৬ – বব সিম্পসন, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ও কোচ।
১৯৬০ – ইওয়াখিম ল্যোভ, জার্মান ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯৬৩ - রঘুরাম রাজন, ভারতীয় অর্থনীতিবিদ ও আকাদেমিক ব্যক্তিত্ব।
১৯৬৬ – ড্যানি মরিসন, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার ও ক্রীড়া ভাষ্যকার।
১৯৭৬ – ইসলা ফিশার, ওমানী-অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ চৌধুরী’র জন্ম
মৃত্যুবার্ষিকী:
১৪৬৮ - মুদ্রণ শিল্পের জার্মান পুরোধা ইওহান গুটেনবার্গ।
১৯২৪ - উড্রো উইল্সন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৮তম রাষ্ট্রপতি।
১৯৩৫ - ভবানীপ্রসাদ ভট্টাচার্য, ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী বিপ্লবী (ফাঁসি হয়েছিল)। (মৃ. ১৯১৪)
১৯৬৫ - ফুটবল জাদুকর আবদুস সামাদ।
আবদুস সামাদ উপমহাদেশের ফুটবল ইতিহাসের কিংবদন্তি। ফুটবল জাদুকর হিসেবে তার পরিচিতি। জন্ম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানের ভুরী গ্রামে। এই গ্রামেই ১৮৯৫ সালের ৬ ডিসেম্বর এক নিভৃত পরিবারে জন্ম তার।
‘জাদুকর সামাদ’ নামেও পরিচিত হলেও তার পুরো নাম সৈয়দ আবদুস সামাদ। সামাদ স্বাধীন বাংলাদেশের ভূ-খণ্ডে জন্ম না নিয়েও ১৯৪৭-এর দেশ-বিভাগের পর এই ভূ-খণ্ডকেই নিজের দেশ হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।
১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভক্ত হয়ে যখন ‘পাকিস্তান’ ও ‘ভারত’ নামক দু’টি দেশ জন্ম নিল, তখন জাদুকর সামাদ চলে আসেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম বৃহৎ রেলওয়ে শহর পার্বতীপুরে। এরপর পুরো জীবনটাই কাটিয়েছেন এখানেই।
আরও পড়ুন: জহির রায়হান’র প্রয়াণ
জাদুকর সামাদ ১৯১২ সালে কলিকাতা মেইন টাউন ক্লাবে এবং ১৯৩৩ সালে মোহামেডান এ যোগদান করেন। সে সময় মোহামেডান পরপর ৫ বার আইএফএ শিল্ড ও লিগ জয় করে।
উনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে অপূর্ব ক্রীড়াশৈলীর প্রদর্শন করে ফুটবল জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেন। ১৯১৫-১৯৩৮ সাল থেকে মাত্র ২৩ বছর ছিল সামাদের খেলোয়াড়ী জীবন। তিনি ছিলেন একজন রেল কর্মচারী। সে সময় ইবিআর নামে যে রেলওয়ে ফুটবল টিম ছিল সামাদ তাতে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।
সামাদের ২৩ বছর খেলোয়াড়ী জীবনে এমন সব বিস্ময়কর ঘটনা ঘটেছে যা তার নামের সামনে 'জাদুকর' শব্দটি বসাতে বাধ্য করেছে। সামাদের কালজয়ী ফুটবল প্রতিভা ও নেতৃত্বগুণ তৎকালীন সর্ব ভারতীয় ফুটবল দলকে গ্রেট বৃটেনের মতো বিশ্বসেরা ফুটবল দলের বিরুদ্ধে অবিস্মরণীয় জয় এনে দিয়েছিল।
আরও পড়ুন: হাজী শরীয়তুল্লাহ’র প্রয়াণ
১৯২৪ সালে সামাদ ভারতের জাতীয় ফুটবল দলে নির্বাচিত হন এবং ১৯২৬ সালে দলটির অধিনায়ক হন। তিনি সে সময় ভারতের হয়ে বার্মা (মিয়ানমার), সিলোন (শ্রীলঙ্কা), সুমাত্রা-জাভা-বোর্নিও (ইন্দোনেশিয়া), মালয় (মালয়েশিয়া), সিঙ্গাপুর, হংকং, চীন ও ইংল্যান্ড সফর করেন।
চীনের বিপক্ষে একটি ম্যাচে ভারত ৩-০ গোলে পিছিয়ে থাকার পরেও তার দেওয়া চারটি গোলে ৪-৩ গোলে অবিস্মরণীয় এক জয় পেয়েছিল। তার খেলা দেখে ওই সময় স্কটিশ এক ফুটবলবোদ্ধার মন্তব্য ছিল, 'সামাদ ইউরোপে জন্ম গ্রহণ করলে সে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার হিসেবে স্বীকৃতি পেত।'
১৯৩৩ সালে সামাদের নেতৃত্বে সর্বভারতীয় দল গ্রেট বৃটেনকে ৪-১ গোলে এবং শক্তিশালী ইউরোপীয় টিমকে ২-১ গোলে পরাজিত করেছিল। ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে জীবনের শেষ খেলা খেলেছিলেন ইংল্যান্ডের সার্ভিসেস একাদশের বিরুদ্ধে।
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস
ফুটবলে যখন সিজন ব্রেক চলতো, তখন সামাদ করতেন এক মজার কাজ। তৎকালীন জমিদাররা তাকে ভাড়া করে নিয়ে যেত খেপ খেলতে। ম্যাচ শুরুর আগে তিনি তাদের জিজ্ঞেস করতেন 'কত গোল দিবো?' জমিদাররা ৫-৬ গোলের কথা বলতো।
পুরো ম্যাচে সামাদ বল নিয়ে নেচে বেড়াতেন, কেউ তার থেকে বল নিতে পারতো না, কিন্তু তিনি গোল দিতেন না। ৭০-৭৫ মিনিটের সময় উদ্বিগ্ন জমিদার তাকে গোল দেয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিলে তিনি তাদের শান্ত হতে বলতেন, এরপর ১০-১৫ মিনিটের মধ্যে ৫-৬ গোল দিয়ে চুক্তির টাকা নিয়ে যেতেন।
ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে কলকাতা মোহামেডানে খেলে অবসর নেন সামাদ। অনেক ফুটবলপ্রেমি সামাদের অবসরের পরপর ফুটবল খেলা দেখাই ছেড়ে দেন। এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন এ জাদুকর সামাদ।
আরও পড়ুন: বাকশাল ব্যবস্থার প্রবর্তন
সামাদের অসাধারণ ক্রীড়া নৈপুণ্য দেখে ইংল্যান্ডের তৎকালীন সেরা লেফট্ আউট কম্পটন চমকে উঠেছিলেন। তিনি বলেন, ধারণা ছিল না এমন খেলোয়াড় এদেশে দেখতে পাবো!
ইংল্যান্ডের কৃতি ফুটবলার এলেক হোসি একবার বলেছিলেন, 'বিশ্বমানের যেকোনো ফুটবল দলে খেলবার যোগ্যতা সামাদের রয়েছে।' এই মন্তব্য থেকেই সামাদের অবস্থান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
একবার আফ্রিকায় এক সফরের সময় ষড়যন্ত্র করে তাকে অধিনায়ক না করায়, সামাদ অভিমানে দল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। সামাদবিহীন সর্বভারতীয় দলটি সেবার তেমন কোনো সাফল্যই দেখাতে পারেনি।
আরও পড়ুন: রানী ভিক্টোরিয়ার প্রয়াণ
১৯৩৬ সালে খেলার সময় গুরুতর আহত হবার পর তিনি আর তেমন করে খেলতে পারেননি কোনো দিনই। তার আহত হবার ঘটনা তীব্রভাবে নাড়া দিয়েছিল তৎকালীন অবিভক্ত উপমহাদেশের ফুটবল-জগতকে।
খেলার মাঠে প্রতিনিয়ত অবিশ্বাস্য ঘটনার জন্ম দিতেন সামাদ। তেমনি একটি ঘটনা ঘটেছিল একবার ইন্দোনেশিয়ায়। সর্বভারতীয় ফুটবল দল গিয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার জাভায়। খেলা চলাকালে ইন্দোনেশিয়ার বেশ কজন খেলোয়াড়কে কাটিয়ে গোলপোস্ট লক্ষ্য করে তীব্র শট করলেন সামাদ।
বল গোল পোস্টের ক্রসবারে লেগে ফিরে এলো মাঠে। বিস্মিত হলেন তিনি। গোল হলো না কেন? কিছুক্ষণ পর আবারো সামাদের তীব্র শটের বল ইন্দোনেশিয়ার গোলপোস্টের ক্রসবারে লেগে ফিরে এলো।
আরও পড়ুন: গণঅভ্যুত্থান দিবস
এবার সামাদ রেফারিকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন, 'গোলপোস্টের উচ্চতা কম আছে। তা না-হলে, আমার দুটো শটেই গোল হতো' ফিতে দিয়ে মেপে দেখা গেল সত্যিই গোলপোস্টের উচ্চতা স্ট্যান্ডার্ড মাপের চেয়ে চার ইঞ্চি কম রয়েছে!
আরেকবার মাঠের মধ্যস্থল থেকে বল নিয়ে সব খেলোয়াড়কে বোকা বানিয়ে বল ড্রিবলিং করে নিক্ষেপ করলেন গোলে, বল গোলে প্রবেশ না করে গোলপোস্টের কয়েক ইঞ্চি উপর দিয়ে বাইরে চলে গেলে রেফারি বাঁশি বাজিয়ে বলকে আউট ঘোষণা করলে সাথে সাথে সামাদ তা গোল হয়েছে বলে চ্যালেঞ্জ করে বসলেন।
'আমার শটে নিশ্চিত গোল হয়েছে'। সামাদের শটের মেজারমেন্ট কোনো দিন ভুল হয়নি। গোলপোস্ট উচ্চতায় ছোট। মেপে দেখা গেল সত্যিই তাই। ফুটবল নিয়ে সেই কিশোর বয়স থেকে অনুশীলন করতে করতে সামাদ পরিণত হয়েছিলেন ফুটবলের এক মহান শিল্পীতে।
আরও পড়ুন: শহীদ আসাদ দিবস
'বিংশ শতাব্দীর তিরিশের দশকের কথা, একদিন বিকেলে কলকাতার ইডেন গার্ডেন-এর বিপরীত দিকের ফুটপাত ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন প্রায় ৬ ফুট লম্বা একজন লোক।
হঠাৎ তার পাশে গাড়ি থামিয়ে নেমে এলেন স্বয়ং তৎকালীন বাংলার গভর্নর এবং তার কন্যা। গভর্নর সোজা এগিয়ে গিয়ে আঁকড়ে ধরলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় গভর্নরের সঙ্গী-সাথীদের সবাই হতভম্ভ। লম্বা লোকটির হাত ধরে কুশল বিনিময় করলেন।
তারপর নিজ কন্যাকে ডেকে বললেন, 'এসো, ফুটবলের জাদুকরের সঙ্গে পরিচিত হও (Meet the wizard of football)।' কথিত আছে, ফুটবল জাদুকর সামাদের সোনার মূর্তি ব্রিটিশ মিউজিয়ামে রক্ষিত আছে।
দারিদ্রের কষাঘাতে বিনা চিকিৎসায় ১৯৬৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি এই ফুটবলের জাদুকর মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর আগে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো নিঃশেষ হয়ে গেছি। আমার প্রাপ্য মর্যাদা আমি পেলাম না। আমি ধুঁকে ধুঁকে মরে যাব, সেটাই ভালো। কারো করুণা এবং অনুগ্রহের প্রত্যাশী আমি নই।'
১৯৭৬ - বিপ্লবী ও কৃষক নেতা জিতেন ঘোষ।
২০০০ - ওস্তাদ আল্লারাখা, বিখ্যাত ভারতীয় তবলা বাদক। (জ.১৯১৯)
২০১২ - ভারতীয় চলচিত্রকার, রাইটার রাজ কানওয়ারা।
আরও পড়ুন: স্ট্যালিনের জন্ম, মান্টোর প্রয়াণ
দিবস:
প্রবীণ দিবস। (থাইল্যান্ড)
শহীদ দিবস। (সাওটোম ও প্রিন্সিপে)
সান নিউজ/এনজে