নিজস্ব প্রতিবেদক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স্রোতে এক সময় হয়ে উঠে ইতিহাস। পৃথিবীর বয়স যতোই বাড়ে ইতিহাস ততোই সমৃদ্ধ হয়। এই সমৃদ্ধ ইতিহাসের প্রতিটি ঘটনার প্রতি মানুষের আগ্রহ চিরাচরিত। ইতিহাসের প্রতিটি দিন তাই ভীষণ গুরুত্ব পায় সকলের কাছে।
আরও পড়ুন: নীলিমা ইব্রাহিম’র জন্ম
সান নিউজের পাঠকদের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে সংযোজন করেছে নতুন আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।
আজ শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) ২৮ পৌষ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৪ হিজরী। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
আরও পড়ুন: ১০ জানুয়ারি মহাবীরের ফেরা
ঘটনাবলী:
১৭০১ - সুইজারল্যান্ডের প্রোটেস্ট্যান্টরা খ্রিস্টীয় ক্যালেন্ডার প্রবর্তন করেন।
১৭৭৩ - দক্ষিণ করোলিনার চার্লসস্টনে জনগণের জন্য প্রথম ঔপনিবেশিক আমেরিকান জাদুঘর খোলা হয়।
১৮৪৮ - ভারতের ভারতের গভর্নর জেনারেল হয়ে লর্ড ডালহৌসি কলকাতায় আসেন।
১৮৬৬ - যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরে রয়েল এ্যারোনটিক্যাল সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৭৯ - আফ্রিকায় ব্রিটিশ জুলু যুদ্ধ শুরু হয়।
১৯০৮ - সর্বপ্রথম সবচেয়ে দূরবর্তী রেডিও বার্তা পাঠানো হয়েছিল আইফেল টাওয়ার থেকে।
১৯৩৪ - বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্যসেনের ফাঁসি হয়।
সূর্যসেন (২২ মার্চ ১৮৯৪ - ১২ জানুয়ারি ১৯৩৪) বা সূর্য কুমার সেন, যিনি মাস্টারদা নামে সমধিক পরিচিত। তার ডাকনাম ছিল কালু। কারণ তিনি প্রচন্ড কালো ছিলেন। পরজের মতে, ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নেতা হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব।
পূর্ববঙ্গে জন্ম নেওয়া এ বাঙালি বিপ্লবী তৎকালীন ব্রিটিশ বিরোধী সশস্ত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং নিজের জীবন বলিদান করেন। সূর্যসেনের বাহিনী কয়েকদিনের জন্যে ব্রিটিশ শাসনকে চট্টগ্রাম এলাকা থেকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল।
আরও পড়ুন: ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা’র জন্ম
সূর্যসেনের অন্যতম সাথী বিপ্লবী অনন্ত সিংহের ভাষায় "কে জানতো যে আত্মজিজ্ঞাসায় মগ্ন সেই নিরীহ শিক্ষকের স্থির প্রশান্ত চোখ দুটি একদিন জ্বলে উঠে মাতৃভূমির দ্বিশতাব্দীব্যাপি অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতে উদ্যত হবে?
১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহ দমনের জন্য বর্বর অমানুষিক অত্যাচারের প্রতিশোধ, জালিয়ানওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিশোধ!
কে জানতো সেই শীর্ন বাহু ও ততোধিক শীর্ন পদযুগলের অধিকারী একদিন সাম্রাজ্যবাদী ইংরেজ রাজশক্তির বৃহত্তম আয়োজনকে ব্যর্থ করে তার সমস্ত ক্ষমতাকে উপহাস করে বৎসরের পর বৎসর চট্টগ্রামের গ্রামে গ্রামে বিদ্রোহের আগুন জ্বালিয়ে তুলবে?"
আরও পড়ুন: ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত
তার সম্মানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি করে আবাসিক হলের নামকরণ করা হয়। এছাড়া কলকাতা মেট্রো, সূর্যসেনের স্মরণে বাঁশদ্রোণী মেট্রো স্টেশনটির নামকরণ করেছে মাস্টারদা সূর্যসেন মেট্রো স্টেশন।
রাউজানে তার নামানুসারে রাঙামাটি-লেলেঙ্গারা সড়কে একটি গেইট নির্মাণ করা হয় মাস্টারদা সূর্যসেন গেইট নামে, যার পাশেই রাউজান সরকারি কলেজ সংলগ্ন রোডে মাস্টার দ্যা সূর্যসেনের একটি প্রতিকৃতি ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
সূর্যসেন ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ায় বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম রাজমণি সেন এবং মায়ের নাম শশী বালা সেন। রাজমণি সেনের দুই ছেলে আর চার মেয়ে। সূর্যসেন তাদের পরিবারের চতুর্থ সন্তান। দুই ছেলের নাম সূর্য ও কমল।
৪ মেয়ের নাম বরদাসুন্দরী, সাবিত্রী, ভানুমতী এবং প্রমিলা। শৈশবে পিতা মাতাকে হারানো সূর্যসেন কাকা গৌরমণি সেনের কাছে মানুষ হয়েছেন। সূর্যসেন ছেলেবেলা থেকেই খুব মনোযোগী ও ভাল ছাত্র ছিলেন এবং ধর্মভাবাপন্ন গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তার জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেন ছোটো বয়স থেকেই।
আরও পড়ুন: জাতীয় সমাজসেবা দিবস
১৯৩০ সালের ১৮ এপ্রিলের (চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার দখলের দিন) অন্যতম একটি পরিকল্পনা ছিল পাহাড়তলী ইউরোপীয় ক্লাব আক্রমণ কিন্তু গুড ফ্রাইডে থাকায় সেদিন ঐ ক্লাবে কেউ ছিল না। মাস্টার’দা সূর্যসেন স্থির করেন ২৩ সেপ্টেম্বর (১৯৩২ সাল) ইউরোপীয় ক্লাবে প্রীতিলতার নেতৃত্বে হামলা করা হবে।
এ প্রসংগে মাস্টার’দা লিখেছেন, "বাংলায় বীর যুবকের আজ অভাব নাই। বালেশ্বর থেকে জালালাবাদ, কালারপোল পর্যন্ত এদের দৃপ্ত অভিযানে দেশের মাটি বারে বারে বীর যুবকের রক্তে সিক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলার ঘরে ঘরে মায়ের জাতিও যে শক্তির খেলায় মেতেছে, ইতিহাসে সে অধ্যায় আজও অলিখিত রয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: জুলিয়ান বর্ষপঞ্জীর সূচনা
মেয়েদের আত্মদানে সে অধ্যায় রচিত হোক, এই-ই আমি চাই। ইংরেজ জানুক, বিশ্বজগৎ জানুক, এদেশের মেয়েরাও মুক্তিযুদ্ধে পেছনে নেই”।
২৩ সেপ্টেম্বর রাতে প্রীতিলতা সূর্যসেন-এর নির্দেশে ইউরোপীয়ান ক্লাব আক্রমণ করেন। হামলায় ৫৩ জন ইংরেজ হতাহত হয়েছিল। গুলিতে আহত প্রীতিলতা দৈহিকভাবে অত্যাচারিত হওয়ার থেকে স্বেচ্ছামৃত্যুকে বেছে নিলেন। তিনি পটাশিয়াম সায়ানাইড খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
ইংরেজ প্রশাসন সূর্য সেনকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় ধরার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রাখে। সূর্য সেন গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন।
আরও পড়ুন: টেলিটকের যাত্রা শুরু
সূর্যসেন গ্রেফতার হবার পর তারকেশ্বর দস্তিদার দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু ১৯৩০ সালের ১৮ মে আনোয়ারা থানার গহিরা গ্রামে পুলিশ আর মিলিটারীর সাথে সংঘর্ষের পর তারকেশ্বর দস্তিদার এবং কল্পনা দত্ত গ্রেপ্তার হন।
কনডেম্ড সেলে সূর্যসেনকে কড়া পাহারায় নির্জন কুঠুরীতে রাখা হত। একজন কয়েদি মেথর সূর্য সেনের লেখা চিঠি ময়লার টুকরিতে নিয়ে জেলের বিভিন্ন ওয়ার্ডে বন্দী বিপ্লবীদের দিয়ে আসতো। মৃত্যুর আগে জেলে আটক বিপ্লবী কালীকিঙ্কর দে’র কাছে সূর্যসেন পেন্সিলে লেখা একটি বার্তা পাঠান।
আরও পড়ুন: আব্বাসউদ্দীন আহম’র প্রয়াণ
সে বার্তায় তিনি লেখেন “আমার শেষ বাণী-আদর্শ ও একতা”। তিনি স্মরণ করেন, তার স্বপ্নের কথা-স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন যার জন্য জীবনভর উৎসাহ ভরে ও অক্লান্তভাবে পাগলের মত তিনি ছুটেছেন।
১৯৩৩ সালের মার্চ মাসে বিপ্লবীরা জেল থেকে সূর্যসেনকে মুক্ত করার জ়ন্য কয়েকবার চেষ্টা চালায়। প্রতিবারই তাদের গোপন পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে যায়।
১৯৪৩ - অধুনালুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের বাহিনী লেলিনগ্রাদের উপর আরোপিত নাৎসী জার্মানীর অবরোধ আংশিক ভাবে ভঙ্গ করতে পেরেছিলো।
১৯৫৪ - অস্ট্রিয়ায় তুষার ধসে ২ শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়।
১৯৬০ - কেনিয়ায় ৮ বছরের জরুরি অবস্থার অবসান ঘটে।
১৯৬৪ - জাঞ্জিবার অভ্যুত্থান শুরু।
১৯৬৬ - লিয়ন বির জনসন ঘোষণা দেন যে দক্ষিণ ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান করা উচিত তত দিন পর্যন্ত, যত দিন কমিউনিস্ট আগ্রাসন থাকবে।
১৯৭০ - বায়ফ্রো বাহিনীর আত্মসমর্পণ। নাইজেরিয়ায় গৃহযুদ্ধের অবসান।
১৯৭১ - পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর রিয়ার এডমিরাল এসএম আহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে ১৯৭৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় এ্যাক্ট পাস হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।
১৯৭২ - পোল্যান্ড এবং বুলগেরিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
১৯৭৩ - ইয়াসির আরাফাত দ্বিতীয় বার পিএলওর প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৯৭৬ - প্রধানমন্ত্রী কুকরিত প্রমাজের পদত্যাগের পর থাইল্যান্ডের কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা ভেঙে দেয়।
১৯৮৩ - আংগোলা চীনের সঙ্গে কুটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
১৯৯৫ - ভারত-আমেরিকা প্রতিরক্ষা চুক্তি সম্পাদন।
১৯৯৮ - মানব ক্লোনিং নিষিদ্ধ করে ১৯ টি ইউরোপীয় দেশের চুক্তি স্বাক্ষর।
২০০১ - ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনীল্যান্ড রিসোর্ট-এ ডাউন টাউন ডিজনী উদ্বোধন করা হয়।
২০০২ - বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের উদ্বোধন।
২০০৪ - বিশ্বের সর্ববৃহৎ সামুদ্রিক জাহাজ আরএমএস কুইন মেরী-২ প্রথমবারের মতো যাত্রা শুরু করে।
২০০৫ - কেপ কানাভেরাল থেকে নভোযান ডিপ ইম্পেক্ট উৎক্ষেপন করা হয়।
২০০৬ - সৌদী আরবের মিনায় মুসলমানদের বৎসরিক তীর্থ 'হজ্জ্ব' এর একটি আবশ্যকীয় কার্য 'শয়তান-কে পাথর নিক্ষেপ' করার সময় হুড়োহুড়িতে ৩৬২ জন নিহত।
২০১০ - হাইতি ভূমিকম্প ২০১০ সংগঠিত হয়, যাতে আনুমানিক ৩১৬,০০০ নিহত ও রাজধানী পোর্ট-অউ-প্রিন্স অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
আরও পড়ুন: ভাস্কো-দা-গামা’র প্রয়াণ
জন্মদিন:
১৭২৪ - ফ্রান্সেস ব্রুক, ইংরেজ লেখক এবং নাট্যকার।
১৭২৯ - এডমান্ড বার্ক, অ্যাংলো-আয়ারল্যান্ডীয় লেখক, রাজনৈতিক তত্ত্ববিদ, এবং দার্শনিক। (মৃ. ১৭৯৭)
১৮৬৩ - স্বামী বিবেকানন্দ, নব্যযুগে বেদন্ত দর্শনের গুরু, দার্শনিক ,সন্ন্যাসী। (মৃ.০৪/০৭/১৯০২)
১৮৭৬ - জ্যাক লন্ডন, মার্কিন লেখক। (মৃ.২২/১১/১৯১৬)
১৮৮৬ - নেলী সেনগুপ্তা রাজনৈতিক ও সমাজকর্মী দেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে রক্ষা করার জন্য নিরলস সংগ্রাম করে গিয়েছেন। (মৃ.২৩/১০/১৯৭৩)
১৯১০ - লুইস রাইনার, জার্মান-মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। (মৃ. ২০১৪)
১৯১২ - রণেশ দাশগুপ্ত, বাঙালি সাহিত্যিক।
১৯১৩ - ধীরেন্দ্রলাল ধর, খ্যাতনামা বাঙালি সাহিত্যিক, শিশুসাহিত্যে বিশেষ পরিচয়। (মৃ.২০/০৯/১৯৯১)
১৯২১ - আবদুল গনি হাজারী, বাঙালি কবি ও সাংবাদিক। (মৃ. ১৯৭৬)
১৯৩৬ - ক্যাপ্টেন নুরুল হক বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রথম নৌপ্রধান। (মৃ. ২৫/০১/২০২১)
১৯৪২ - এ.টি.এম. হায়দার, বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা, বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডার। (মৃ. ১৯৭৫)
১৯৫৬ - নিকোলাই নস্কভ, একজন রুশ সংগীতশিল্পী।
আরও পড়ুন: মুহম্মদ জাফর ইকবাল’র জন্ম
মৃত্যুবার্ষিকী:
১৫৯৯ - রোম সম্রাট মাকসিমিলিয়ানের মৃত্যু হয়।
১৬৬৫ - পিয়ের দ্য ফের্মা, সপ্তদশ শতকের ফরাসি গণিতবিদ।
১৮২৯ - ফ্রিড্রিশ ফন শ্লেগেল, জার্মান কবি।
১৯৩৩ - প্রদ্যোতকুমার ভট্টাচার্য, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। (জ.০৩/১১/১৯১৩)
১৯৩৪ - সূর্যসেন, মাস্টারদা নামে সমধিক পরিচিত ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নেতা হিসেবে পরিচিত ব্যক্তিত্ব। (জ.২২/০৩/১৮৯৪)
১৯৩৪ - তারকেশ্বর দস্তিদার, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের শহীদ বিপ্লবী।
১৯৭২ - গোলাম রহমান, বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিশু সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।
১৯৭৬ - রহস্য সাহিত্যের বিখ্যাত লেখিকা আগাথা কৃষ্টি ৮৫ বছর বয়সে ইংল্যান্ডে মৃত্যুবরণ করেন।
২০০৫ - অমরিশ পুরি, ভারতীয় অভিনেতা ও থিয়েটার শিল্পী। (জ.২২/০৬/১৯৩২)
২০১৩ - কানাডিয়ান আইনজীবী এবং বিচারক উইলিয়াম অ্যান্ড্রু ম্যাকে মৃত্যুবরণ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রথম তেল খনি আবিষ্কৃত
দিবস:
স্মরণ দিন। ১৮৮১ সালে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশগ্রহণকারীদের বীরদের সম্মানে। (তুর্কমেনিস্তান)
জাতীয় যুব দিবস। (ভারত)
জাঞ্জিবার বিপ্লব দিবস। আরব ও এশীয় শাসকদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান। (তাঞ্জানিয়া)
'গরম চা দিবস' বা 'হট টি ডে'।
সান নিউজ/এনজে