নিজস্ব প্রতিবেদক: আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স্রোতে এক সময় হয়ে উঠে ইতিহাস। পৃথিবীর বয়স যতোই বাড়ে ইতিহাস ততোই সমৃদ্ধ হয়। এই সমৃদ্ধ ইতিহাসের প্রতিটি ঘটনার প্রতি মানুষের আগ্রহ চিরাচরিত। ইতিহাসের প্রতিটি দিন তাই ভীষণ গুরুত্ব পায় সকলের কাছে।
আরও পড়ুন: ফরাসি বিপ্লবের সূচনা
সান নিউজের পাঠকদের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে সংযোজন করেছে নতুন আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।
শনিবার (৭ অক্টোবর), ২২ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৪ হিজরী। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
আরও পড়ুন: বিশ্ব মহাকাশ সপ্তাহ শুরু
ঘটনাবলী:
১৮২৬ - প্রথম মধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্পন্ন আমেরিকান রেলপথ চালু হয়।
১৮৭১ - শিকাগোতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ২৫০ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত হয় এবং ৯৫ হাজার লোক গৃহহীন হয়।
১৯০৬ - রেজাশাহ কর্তৃক পারস্যের জাতীয় সংসদ উদ্বোধন হয়।
১৯৩২ - রয়্যাল ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫০ - কলকাতায়মাদার তেরেসার মিশনারিজ অফ চ্যারিটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫৪ - হোচিমিনের নেতৃত্বে কমিউনিস্টদের হ্যানয় দখল করা হয়।
১৯৫৮ - প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা কর্তৃক পাকিস্থানে সামরিক শাসন জারি করা হয়।
১৯৭৬ - বাংলাদেশ ৭৭ জারি গ্রুপের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়।
১৯৮১ - হোসনি মোবারক মিশরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৯৮৯ - হাঙ্গেরীতে কমিউন্সিপার্টির বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
১৯৮৯ - পূর্ব জার্মানিতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়।
১৯৯৫ - ইন্দোনেশিয়া সুমাত্রায় ভূমিকম্পে শতাধিক নিহত হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন প্রতিষ্ঠিত
জন্মদিন:
১৭৪৮ - দ্বাদশ চার্লস, সুইডেনের রাজা। (মৃ.০৫/০২/১৮১৮)
১৭৭৫ - জয়গোপাল তর্কালঙ্কার, বাঙালি লেখক ও সংস্কৃত পণ্ডিত। (মৃ.১৩/০৪/১৮৪৬)
১৭৭৬ - গিলবার্তো সিলভা, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার।
১৮৭০ - হেনরি টেবরার, দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার। (মৃ. ১৯৩২)
১৮৭৬ - লুইস ট্যানক্রেড, দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার। (মৃ. ১৯৩৪)
১৮৭৯ - জো হিল, নোবেল আমেরিকান কবি ও সমাজ কর্মী।
১৮৮৫ - নিলস বোর, ডেনীয় পদার্থবিদ ও পরমাণু গঠনের আধুনিক তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা। (মৃ.১৮/১১/১৯৬২)
১৮৮৭ - জ্যাক রাসেল, ইংরেজ ক্রিকেটার। (মৃ. ১৯৬১)
১৮৮৮ - হেনরি এ. ওয়ালেস, আমেরিকান রাজনীতিবিদ ও ৩৩ তম উপ-রাষ্ট্রপতি।
১৮৯৯ - গোলাম ফারুক খান, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর।
১৯০০ - হেনরিক হিমলার, নাৎসি পার্টির নেতা ও জার্মান পুলিশ প্রধান। (মৃ. ১৯৪৫)
১৯১২ - অশোক কুমার সরকার খ্যাতনামা বাঙালি সাংবাদিক ও প্রাক্তন সম্পাদক। (আনন্দবাজার পত্রিকা) (মৃ১৭/০২/১৯৮৩)
১৯১৪ - বেগম আখতার, স্বনামধন্য ভারতীয় হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীতের গজল, দাদরা ও ঠুমরি গায়িকা। (মৃ.৩০/১০/১৯৭৪)
১৯১৪ - হিউ বার্টলেট, ইংরেজ প্রথম-শ্রেণির ক্রিকেটার। (মৃ. ১৯৮৮)
১৯১৭ - জুন অ্যালিসন, মার্কিন অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী ও গায়িকা। (মৃ. ২০০৬)
১৯২০ - জ্যাক রাউলি, ইংরেজ ফুটবলার। (মৃ. ১৯৯৮)
১৯২৭ - আর. ডি. লাইং, স্কটিশ সাইকোলজিস্ট ও লেখক।
১৯২৮ - সৈয়দা সাকিনা ইসলাম, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য। (মৃ. ২০০৮)
১৯২৯ - চণ্ডীদাস মাল,বাংলা পুরাতনী,আগামী,টপ্পা গানের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী। (মৃ.২০২১)
১৯৩২ - ডেসমন্ড টুটু, দক্ষিণ আফ্রিকান ধর্মযাজক ও আন্দোলন কর্মী।
১৯৩৪ - উলরিকে মেইনহোফ, জার্মান সাংবাদিক ও একটিভিস্ট।
১৯৩৭ - কলিন গেস্ট, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। (মৃ. ২০১৮)
১৯৩৯ - হ্যারল্ড ওয়াল্টার ক্রোটো, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।
১৯৪৪ - ডোনাল্ড টসাং, চীনা রাজনীতিবিদ ও হংকং এর ২য় প্রধান নির্বাহী।
১৯৪৮ - হেলাল হাফিজ, বাংলাদেশের আধুনিক কবি।
হেলাল হাফিজ (জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৪৮) বাংলাদেশের একজন আধুনিক কবি যিনি স্বল্পপ্রজ হলেও বিংশ শতাব্দীর শেষাংশে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার কবিতা সংকলন যে জলে আগুন জ্বলে ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর ৩৩ টিরও বেশি সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী’র জন্ম
২৬ বছর পর ২০১২ সালে আসে তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ কবিতা একাত্তর। তার অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’;- এ কবিতার দুটি পঙ্ক্তি ‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’’ বাংলাদেশের কবিতামোদী ও সাধারণ পাঠকের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়ে থাকে। তিনি সাংবাদিক ও সাহিত্য সম্পাদক হিসাবে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কাজ করেছেন। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন।
১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোণায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম খোরশেদ আলী তালুকদার। আর মাতার নাম কোকিলা বেগম। ১৯৬৫ সালে নেত্রকোণা দত্ত হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৬৭ সালে নেত্রকোণা কলেজ থেকে তিনি এইচএসসি পাস করেন।
আরও পড়ুন: প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার’র প্রয়াণ
ওই বছরই কবি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায় ১৯৭২ সালে তিনি তৎকালীন জাতীয় সংবাদপত্র দৈনিক পূর্বদেশে সাংবাদিকতায় যোগদান করেন।
১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন দৈনিক পূর্বদেশের সাহিত্য সম্পাদক। ১৯৭৬ সালের শেষ দিকে তিনি দৈনিক দেশ পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক পদে যোগদান করেন । সর্বশেষ তিনি দৈনিক যুগান্তরে কর্মরত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিশ্ব শান্তি দিবস
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ক্র্যাকডাউনের রাতে অলৌকিকভাবে বেঁচে যান হেলাল হাফিজ। সে রাতে ফজলুল হক হলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় পড়ে সেখানেই থেকে যান। রাতে নিজের হল ইকবাল হলে (বর্তমানে জহুরুল হক) থাকার কথা ছিল। সেখানে থাকলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের শিকার হতেন।
২৭ মার্চ কারফিউ তুলে নেওয়ার পর ইকবাল হলে গিয়ে দেখেন চারদিকে ধ্বংসস্তূপ, লাশ আর লাশ। হলের গেট দিয়ে বেরুতেই কবি নির্মলেন্দু গুণের সঙ্গে দেখা। তাকে জীবিত দেখে উচ্ছ্বসিত আবেগে বুকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদতে থাকলেন নির্মলেন্দু গুণ।
আরও পড়ুন: বাষ্পচালিত প্রথম বাস নির্মাণ
ক্র্যাকডাউনে হেলাল হাফিজের কী পরিণতি ঘটেছে তা জানবার জন্য সে দিন আজিমপুর থেকে ছুটে এসেছিলেন কবি গুণ। পরে নদীর ওপারে কেরানীগঞ্জের দিকে আশ্রয়ের জন্য দুজনে বুড়িগঙ্গা পাড়ি দেন।
১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তার কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ প্রকাশিত হয়। কবিতার জন্য পেয়েছেন নারায়ণগঞ্জ বৈশাখী মেলা উদ্যাপন কমিটির কবি সংবর্ধনা (১৯৮৫), যশোহর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৬), আবুল মনসুর আহমদ সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৭), নেত্রকোণা সাহিত্য সমাজ, কবি খালেদদাদ চৌধুরী সাহিত্য পদক সম্মাননা,বাসাসপ কাব্যরত্ন - ২০১৯ প্রভৃতি। কবিতায় তিনি ২০১৩ সালের বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।
১৯৫০ - জাকায়া কিক্বেটে, তাঞ্জানিয়া কর্নেল, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ৪র্থ প্রেসিডেন্ট।
১৯৫২ - গ্রাহাম ইয়ালপ, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।
১৯৫২ - ভ্লাদিমির পুতিন, রুশ রাজনীতিবিদ ও রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি।
ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন (জন্ম: ৭ অক্টোবর, ১৯৫২) একজন রুশ রাজনীতিবিদ ও সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা, যিনি বর্তমানে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯৯ সাল থেকে পুতিন ধারাবাহিকভাবে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করছেন।
১৯৯৯-২০০৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি, ২০০৮-২০১২ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী এবং ২০১২ সাল থেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে ক্ষমতাসীন। এছাড়া ২০০৮-২০১২ সাল পর্যন্ত তিনি ইউনাইটেড রাশিয়া দলের সভাপতি এবং রাশিয়া ও বেলারুশের মন্ত্রিসভার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
আরও পড়ুন: বিশ্ব অহিংস দিবস, মহাত্মা গান্ধীর জন্ম
পুতিন ১৯৬০-১৯৬৮ সালের মধ্যে প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন। ১৯৬০ সালে তিনি লেনিনগ্রাদে স্কুল নং-১৯৩ এ ভর্তি হন। এরপর সেখান থেকে অষ্টম গ্রেডের পর তিনি স্কুল নং-২৮১ তে হাই স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে ১৯৭০ সালে পড়া শেষ করেন।
১৯৭০ সালে পুতিন লেনিনগ্রাদ স্টেট ইউনিভার্সিটিতে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ১৯৭৫ সালে ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৮০ সালের শুরুর দিকে পুতিন মস্কোর KGB স্কুল নং-১ এ পড়াশোনা করেন।
আরও পড়ুন: গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠা
৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ সালে পুতিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে রুশ প্রজাতন্ত্রের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ গ্রহণ করার প্রেক্ষাপটেই তার এ দায়িত্ব গ্রহণ।
২০০০ সালে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেন। ২০০৪ সালে পুতিন ২য় মেয়াদে পুনরায় রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তার এ মেয়াদ শেষ হয় ৭ মে, ২০০৮ সালে। কিন্তু সাংবিধানিক সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে পুতিন ধারাবাহিকভাবে ৩য় মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: বিশ্ব প্রবীণ দিবস
পরবর্তীতে ২০০৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার উত্তরসূরী হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ বিজয় লাভ করেন। এতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দিমিত্রি মেদভেদেভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিনকে মনোনীত করেন।
৮ মে, ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দাপ্তরিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে পুতিন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন যে, তিনি ৩য় মেয়াদের জন্য নতুন করে ২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আরও পড়ুন: জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি’র জন্ম
২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি ৩য় মেয়াদে জয়লাভ করেন। তার এ মেয়াদকাল ৬ বছর।
রুশভাষী হিসেবে ভ্লাদিমির পুতিন স্বতঃস্ফূর্তভাবে জার্মান ভাষায়ও কথা বলতে পারেন। বাড়িতে তিনি ও তার পরিবার জার্মান ভাষায় কথা বলে থাকেন। প্রেসিডেন্ট হবার পর জানা যায় যে, তিনি ইংরেজি ভাষা শিক্ষাগ্রহণ করছেন।
আরও পড়ুন: প্রথম বাংলা লাইনোটাইপ ব্যবহৃত
তাকে অনানুষ্ঠানিকভাবে সরাসরি বুশ ও ইংরেজিভাষীদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে দেখা যায়। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে আলাপ-আলোচনার সময় তিনি এখনও অনুবাদকের সহায়তা গ্রহণ করে চলেছেন। পুতিনকে প্রকাশ্যে ইংরেজিতে প্রথমবারের মতো কথা বলতে দেখা যায় ২০০৩ সালে।
তখন তিনি বাকিংহাম প্রাসাদে ব্রিটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মা এলিজাবেথ বোজ-লিওনের মৃত্যুতে ইংরেজিতে অল্প কিছু শব্দ প্রয়োগ করেছিলেন। তিনি সোচিতে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের শীতকালীন অলিম্পিকের নিলাম ডাকের অনুষ্ঠানে খুবই স্পষ্ট ও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ইংরেজি ভাষা প্রয়োগ করেন।
আরও পড়ুন: বিশ্ব তথ্য অধিকার দিবস
গুয়াতেমালা সিটিতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির অধিবেশনে তার এ ভূমিকা সকলকে আকৃষ্ট ও চমৎকৃত করেছিল।
১৯৫২ - হাসান ফকরী, বাংলাদেশী কবি, গীতিকার, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক।
১৯৫৫ - ইয়ো-ইয়ো মা, ফরাসি বংশোদ্ভূত আমেরিকান একপ্রকার বাদ্যযন্ত্রকারী ও শিক্ষাবিদ।
১৯৬৭ - টনি ব্রাক্সটন, আমেরিকান গায়িকা, গীতিকার, প্রযোজক ও অভিনেত্রী।
১৯৬৮ - থম ইয়রকে, ইংরেজ গায়ক, গীতিকার ও গিটারিস্ট।
১৯৭৩ - দিদা, ব্রাজিলীয় ফুটবলার।
১৯৭৬ - গিলবার্তো সিলভা, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার।
১৯৭৮ - জহির খান, ভারতীয় ক্রিকেটার।
১৯৭৯ - সুজিবা ডি সিলভা, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার।
১৯৮২ - জেরমাইন ডিফো, ইংরেজ ফুটবলার।
১৯৮৩ - ডোয়েন ব্র্যাভো, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ও গায়ক।
১৯৮৪ - সালমান বাট, পাকিস্তানি ক্রিকেটার।
১৯৮৬ - এমি স্যাটার্দওয়েট, নিউজিল্যান্ডীয় প্রমিলা ক্রিকেটার।
১৯৮৮ - রোহান মুস্তাফা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রিকেটার।
১৯৮৮ - দিয়াগো দা সিলভা কস্তা, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার।
১৯৯০ - সেবাস্টিয়ান কোটস, উরুগুয়ের ফুটবল।
১৯৯২ - হেলি জেনসেন, নিউজিল্যান্ডীয় প্রমিলা ক্রিকেটার।
আরও পড়ুন: গুগলের যাত্রা শুরু
মৃত্যুবার্ষিকী:
৭৭৫ - আবু জাফর মনসুর, বাগদাদের দ্বিতীয় খলিফা।
০৯২৯ - চার্লস দি সিম্পল, ফরাসি রাজা।
১৭০৮ - গুরু গোবিন্দ সিংহ, শিখ ধর্মের দশম গুরু।
১৭৯৬ - টমাস রিড, স্কটিশ গণিতবিদ ও দার্শনিক।
১৮৪৯ - এডগার অ্যালান পো, মার্কিন কবি, ছোট গল্পকার, সম্পাদক, ও সমালোচক। (জ. ১৮০৯)
১৯০৩ - রুডলফ লিপ্পসচিটয, জার্মান গণিতবিদ ও অধ্যাপক।
১৯০৫ - পেদ্রো আমেরিকো, ব্রাজিলীয় চিত্রকর। (জ. ১৮৪৩)
১৯১৯ - আলফ্রেড ডেকিন, অস্ট্রেলিয়ান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রধানমন্ত্রী।
১৯২১ - গ্যাঞ্জো, পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী।
১৯৫৯ - মারিও লানজা, আমেরিকান অভিনেতা।
১৯৬৭ - লর্ড এন্টর্নি, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী।
১৯৬৭ - নরম্যান এঞ্জেল, ইংরেজ সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।
১৯৭৮ - আকবর উদ্দীন, বাঙালি নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, অনুবাদক এবং জীবনীকার। (জ. ১৮৯৫)
১৯৮৩ - জর্জ ওগডেন এবেল, মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানী। (জ. ১৯২৭)
১৯৯২ - উইলি ব্রান্ট, জার্মান রাস্ট্রনায়ক।
১৯৯৪ - নিল্স কাজ জেরনে, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ডেনিশ বংশোদ্ভূত ইংরেজ চিকিৎসক ও ইম্মুনলোগিস্ট।
২০০১ - আল্ফ গোভার, ইংরেজ ক্রিকেটার। (জ. ১৯০৮)
২০০৬ - আন্না পলিটকোভস্কায়া, আমেরিকান বংশোদ্ভূত রাশিয়ান সাংবাদিক ও একটিভিস্ট।
২০১১ - রমিজ আলীয়া, আলবেনীয় রাজনীতিবিদ ও আলবেনিয়ার রাষ্ট্রপতি।
২০১৩ - প্যাট্রিস চেরেয়াউ, ফরাসি অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।
২০১৪ - সিগফ্রায়েড লেনজ, পোলিশ বংশোদ্ভূত জার্মান লেখক ও নাট্যকার।
২০১৫ - নয়ীম গহর, বাংলাদেশী গীতিকার। (জ. ১৯৩৭)
২০১৬ - জন গ্লিসন, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। (জ. ১৯৩৮)
সান নিউজ/এনজে