সান নিউজ ডেস্ক : আজকের ঘটনা কাল অতীত। প্রত্যেকটি অতীত সময়ের স্রোতে একসময় হয়ে উঠে ইতিহাস। পৃথিবীর বয়স যতোই বাড়ে ইতিহাস ততোই সমৃদ্ধ হয়। এই সমৃদ্ধ ইতিহাসের প্রতিটি ঘটনার প্রতি মানুষের আগ্রহ চিরাচরিত। ইতিহাসের প্রতিটি দিন তাই ভীষণ গুরুত্ব পায় সকলের কাছে।
আরও পড়ুন : বিশ্ব পরিবেশ দিবস
সান নিউজের পাঠকদের আগ্রহকে গুরুত্ব দিয়ে সংযোজন করেছে নতুন আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’।
আজ বুধবার (১৪ জুন) ৩১ জৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। ২৪ জিলক্বদ ১৪৪৪ হিজরী। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
আরও পড়ুন : বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু
ঘটনাবলি :
১৮২০ - মোহাম্মদ আলী পাশার নেতৃত্বে মিশরীয় বাহিনী, সুদানে হামলা চালিয়ে দেশটির একটি বড় অংশ দখল করে নেয়।
১৮৩০ - ফরাসি বাহিনী আলজেরিয়ায় অভিযান শুরু করে। তবে ফ্রান্সের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আলজেরিয়ার জনগণ প্রথম থেকেই সোচ্চার ছিল।
১৮৩৯ - কলকাতায় বাংলা পাঠশালার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।
১৮৩৯ - সংবাদ প্রভাকর বাংলা ভাষার প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
১৮৫৫ - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় দ্বিতীয় ভাগ প্রকাশিত হয়।
১৯০৭ - নরওয়েতে নারীর ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়।
১৯২৭ - ব্রিটিশ নারীদের ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়।
১৯৪৯ - সাবেক সম্রাট বাও দাই’র নেতৃত্বে সায়গলে ভিয়েতনামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।
১৯৬৩ - বিশ্বের প্রথম মহিলা নভোচারী ভ্যালেনটিনা তেরেশকোভার মহাশূন্য যাত্রা।
১৯৭৫ - বেতবুনিয়ায় বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন।
১৯৮২ - ফক্ল্যান্ডস যুদ্ধ শেষ হয়।
১৯৯১ - ঐতিহাসিক নগরী লেনিনগ্রাদের নতুন নামকরণ পিটার্সবার্গ।
১৯৯৩ - তানসু সিলার তুরস্কের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত।
১৯৯৫ - আন্তর্জাতিক রক্তদাতা ফেডারেশনের উদ্যোগে প্রথম বিশ্ব রক্তদাতা দিবস পালিত হয়।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক দেশে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা সম্পর্কিত “ব্যাঙ্কিং ন্যায়পাল প্রকল্প” প্রথম চালু করে।
১৯৯৭ - সিলেটের মাগুরছড়া গ্যাস ফিল্ডে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
১৯৯৯ - কসোভোতে প্রথম গণকবরের সন্ধান লাভ। ৮১টি কঙ্কাল উদ্ধার।
২০১৮ - রাশিয়ায় ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন : বিশ্ব সাইকেল দিবস
জন্মদিন :
১৭৩৬ - চার্লস অগাস্টিন কুলম্ব, ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী। (মৃ. ১৮০৬)
১৭৯৮ - ফ্রেঙ্কিসেক পোলাৎস্কি, চেক ইতিহাসবিদ ও রাজনীতিবিদ। (মৃ. ১৮৭৬)
১৮১১ - হ্যারিয়েট বিচার স্টো, আমেরিকান লেখক এবং কর্মী। (মৃ. ১৮৯৬)
১৮৪৮ - বার্নার্ড বোসাঙ্কুয়ে, ইংরেজ দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্ত্বিক। (মৃ. ১৯২৩)
১৮৫৬ - আন্দ্রেই মার্কভ, রুশ গণিতবিদ। (মৃ. ১৯২২)
১৮৬৮ - কার্ল লান্ডষ্টাইনার, ১৯৩০ সালে নোবেলজয়ী অষ্ট্রীয় জীববিজ্ঞানী ও চিকিৎসক। (মৃ.২৬/০৬/১৯৪৩)
১৮৭৫ - জার্মান বিজ্ঞানী ও নেপচুনের আবিষ্কর্তা হাইনরিখ লুই দ্য আরেস্ট।
১৮৮০ - সতীশচন্দ্র দাশগুপ্ত, প্রখ্যাত গান্ধীবাদী নেতা ও গঠনমূলক সেবাকার্য ও পল্লীউন্নয়নের বিভিন্ন পদ্ধতির আবিষ্কারক। (মৃ.২০/১২/১৯৭৯)
১৯০৩ - আলোন্জো চার্চ, মার্কিন গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ। (মৃ. ১৯৯৫)
১৯০৯ - বার্ল আইভস, আমেরিকান অভিনেতা এবং গায়ক। (মৃ. ১৯৯৫)
১৯১৭ - বিনয় ঘোষ, বাঙালি সমাজবিজ্ঞানী, সাহিত্য সমালোচক, সাহিত্যিক, লোকসংস্কৃতি সাধক, চিন্তাবিদ ও গবেষক। (মৃ.২৫/০৭/১৯৮০)
১৯১৬ - ডরোথি ম্যাকগুইয়ার, আমেরিকান অভিনেত্রী। (মৃ. ২০০১)
১৯২৪ - জেমস হোয়াইট ব্ল্যাক, স্কটিশ ডাক্তার এবং ওষুধবিদ। (মৃ. ২০১০)
১৯২৮ - চে গেভারা, আর্জেন্টিনীয় বিপ্লবী। (মৃ. ১৯৬৭)
১৯২৯ - অ্যালান ডেভিডসন, বিখ্যাত ও সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।
১৯৩২ - কবি হাসান হাফিজুর রহমান।
১৯৪৬ - ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, বিশিষ্ট সামাজিক ব্যক্তিত্ব, লেখক এবং ৪৫ তম রাষ্ট্রপতি।
বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিক কলকাতা পুরসভার সাবেক মেয়র সুব্রত মুখোপাধ্যায়। (মৃ.২০২১)
১৯৪৭ - সেলিনা হোসেন, বাংলাদেশী লেখিকা।
১৯৫৫ - কিরণ খের, ভারতীয় মঞ্চ, চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেত্রী।
১৯৬৩ - মিজানুর রহমান সাঈদ, বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মুফতি।
১৯৬৯ - স্টেফি গ্রাফ, জার্মান মহিলা টেনিস খেলোয়াড়।
১৯৭৭ - বোয়েতা ডিপেনার, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
আরও পড়ুন : আলেকজান্ডার পুশকিন’র জন্ম
মৃত্যুবার্ষিকী :
১৫৫৮ - সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন।
১৮৮৬ - আলেকজান্ডার নিকোলাইভিচ অস্ট্রোফস্কি, রাশিয়ান লেখক।
১৮৮৭ - মেরি কার্পেন্টার, ইংরেজ ভারতপ্রেমিক মহিলা শিক্ষাব্রতী ও সমাজসংস্কারক। (জ. ১৮০৭)
১৯২০ - মাক্স ভেবার, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী। (জ. ১৮৬৪)
১৯২৭ - জেরোম কে জেরোম, ইংরেজ লেখক।
১৯৪৬ - জন বেয়ার্ড, টেলিভিশনের আবিস্কারক। (জ. ১৮৮৮)
১৯৮৬ - খুর্খা লুইস বুরখাস, লাতিন আমেরিকান লেখক।
হোর্হে লুইস বোর্হেস, আর্জেন্টিনার সাহিত্যিক। (জ. ১৮৯৯)
১৯৯১ - পেগি অ্যাশক্রফ্ট, ইংরেজ অভিনেত্রী। (জ. ১৯০৭)
১৯৯৫ - ররি গ্যালাগার, আইরিশ ব্লুস অ্যান্ড রক বহু-যন্ত্রবাদক, সঙ্গীত রচয়িতা ও প্রযোজক। (জ. ১৯৪৯)
২০০৭ - কার্ট ওয়াল্ডহেইম, অস্ট্রিয়ান কূটনীতিবীদ এবং রক্ষনশীল রাজনীতিবিদ। (জ. ১৯১৮)
২০২০ - সাইফুল আজম, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, জর্ডান ও ইরাক-এই ৪ টি দেশের বিমানবাহিনীতে দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশি বৈমানিক ও রাজনীতিবিদ। (জ. ১৯৪১)
সুশান্ত সিং রাজপুত, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা। (জ. ১৯৮৬)
আরও পড়ুন : নবাব খাজা সলিমুল্লাহর জন্ম
দিবস :
বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
আজ (১৪ জুন) বিশ্ব রক্তদাতা দিবস। যারা স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান করে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ বাঁচাচ্ছেন তাদেরসহ সাধারণ জনগণকে রক্তদানে উৎসাহিত করাই এই দিবসের উদ্দেশ্য। ১৯৯৫ সাল থেকে আন্তর্জাতিক রক্তদান দিবস পালন এবং ২০০০ সালে ‘নিরাপদ রক্ত’-এই থিম নিয়ে পালিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম পালিত হয়েছিল বিশ্ব রক্তদান দিবস।
আরও পড়ুন : মুশফিকুর রহিম’র জন্মদিন
২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে প্রতি বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই দিবস পালনের জন্য তাগিদ দিয়ে আসছে।
প্রতি বছর ৮ কোটি ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান হয়। অথচ এর মাত্র ৩৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, যেখানে বাস করে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৮২ শতাংশ মানুষ। এছাড়া এখনো বিশ্বের অনেক দেশে মানুষের রক্তের চাহিদা হলে নির্ভর করতে হয় নিজের পরিবারের সদস্য বা নিজের বন্ধুদের রক্তদানের ওপর। আর অনেক দেশে পেশাদারি রক্তদাতা অর্থের বিনিময়ে রক্ত দান করে আসছে রোগীদের।
আরও পড়ুন : ফররুখ আহমদ’র জন্মদিন
বিশ্বের নানা দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে জানা যায়, ‘নিরাপদ রক্ত সরবরাহের’ মূল ভিত্তি হলো স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে দান করা রক্ত। কারণ তাদের রক্ত তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং এসব রক্তের মধ্য দিয়ে গ্রহীতার মধ্যে জীবনসংশয়ী সংক্রমণ, যেমন এইচআইভি ও হেপাটাইটিস সংক্রমণের আশঙ্কা খুবই কম।
স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদানকারী আড়ালে থাকা সেসব মানুষের উদ্দেশে, এসব অজানা বীরের উদ্দেশে, উৎসর্গীকৃত ১৪ জুনের বিশ্ব রক্তদান দিবস। ১৪ জুন দিবসটি পালনের আরও একটি তাৎপর্য রয়েছে। এ দিন জন্ম হয়েছিল বিজ্ঞানী কার্ল লান্ডষ্টাইনারের। এই নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছিলেন রক্তের গ্রুপ ‘এ, বি, ও,এবি’।
আরও পড়ুন : ইংল্যান্ডে ১ম বিশ্বকাপ ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হয়
রক্তদান মহৎ দান। রক্তদান করলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না। এমনিতেই রক্ত কণিকা নির্দিষ্ট সময় পর নষ্ট হয়ে যায়। তাই রক্ত দান করুন, রোগীর প্রাণ বাঁচান।
আজ বাংলাদেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে দিবসটি। এ দিনে দেশে রক্তের চাহিদা পূরণে স্বেচ্ছাসেবক রক্তদাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে থাকছে নানা কর্মসূচি।
আরও পড়ুন : ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস
এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘গিভ ব্লাড, গিভ প্ল্যাজমা, শেয়ার লাইফ, শেয়ার অফেন’। বাংলায় এর দাঁড়ায়- ‘রক্ত দান করুন, দান করুন প্লাজমা, যতবার সম্ভব গ্রহণ করুন জীবন বাঁচানোর এ অনন্য সুযোগ।’
এ বছর আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া।
আরও পড়ুন : শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস
বাংলাদেশেও দিবসটি পালনে সরকারি নানা উদ্যোগের পাশাপাশি এবারও এগিয়ে আসছে সাড়ে ৪ লক্ষাধিক সুসংগঠিত ডোনার পুল নিয়ে গঠিত ‘কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন’।
দিবসটি উপলক্ষ্যে বিকেলে রাজধানীর কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে দেশে প্রথমবারের মতো ২ শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক রক্তদাতা ও ২ শতাধিক থ্যালাসেমিক রক্তগ্রহীতার মিলনমেলা এবং বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন : বিশ্ব মহাসাগর দিবস
স্বেচ্ছায় রক্তদাতারা নীরবে তাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ রক্ত দান করে যান। তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জানেনও না, এ রক্ত কোন মানুষটির শরীরে বইবে। একই ভাবে রোগীদের কাছেও অচেনা থেকে যান রক্তদাতারা।
সংশ্লিষ্টদের আশা, দাতা-গ্রহীতার আনন্দ আর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের এমন মেলবন্ধনে উদ্বুদ্ধ হবেন নতুন রক্তদাতারা।
আরও পড়ুন : বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস
থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্য আমাদের দেশে রক্তের চাহিদার একটা বড় অংশ প্রয়োজন হয়।
হেমাটোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ সূত্রে জানা যায়, দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৮০ হাজার। থ্যালাসেমিয়ার বাহক রয়েছে ১ কোটি ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ। একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে ১-৩ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এদিকে থ্যালাসেমিয়া ছাড়াও রক্তস্বল্পতা, প্রসূতির রক্তক্ষরণ, অগ্নিদগ্ধ রোগী, বড় অপারেশন, দুর্ঘটনা ইত্যাদি নানা কারণে রক্তের প্রয়োজন হয়।
আরও পড়ুন : হিটলার-মুসোলিনীর সাক্ষাৎ
রক্তের এই চাহিদা পূরণে নতুন করে স্বেচ্ছায় রক্তদাতার কোনও বিকল্প নেই। সাধারণত ১৮-৬০ বছর বয়সী যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ-সক্ষম ব্যক্তি প্রতি ৪ মাস পরপর রক্ত দিতে পারেন। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৮-১০ লাখ ব্যাগ রক্ত ও রক্তের উপাদানের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে কোয়ান্টাম বছরে সরবরাহ করে এক লক্ষাধিক ব্যাগ।
২০০০ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২ দশকের যাত্রায় কোয়ান্টাম গড়ে তুলেছে বছরে ৪ লাখ ৭৪ হাজার স্বেচ্ছায় রক্তদাতার সুসংগঠিত ডোনার পুল। জীবন বাঁচানোর জন্যে এ পর্যন্ত সরবরাহ করেছে ১৫ লাখেরও বেশি ইউনিট রক্ত ও রক্তের উপাদান।
সান নিউজ/এনজে