লাইফস্টাইল ডেস্ক: শুধুমাত্র রোজার মাসেই খেজুর খেতে হবে তা কিন্তু না। রোজার সময় বাদেও খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। নানান উপকারী ও পুষ্টিগুণে ঠাঁসা খেজুর ফল। যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
আরও পড়ুন: স্যালাইনের বিকল্প কী হতে পারে?
প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে অনেকগুলো উপকারিতা পাওয় যায়। শরীর ও মন ভালো রাখতে খেজুর খাওয়ার জুড়ি নেই। নিয়মিত খেজুর খেলে অনেকটাই শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা নিশ্চিত হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক খেজুর খেলে কী হয়:
শরীর ভালো রাখার পাশাপাশি মনও ভালো রাখতে হয়। কিন্তু প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় ক্লান্ত লাগে। এই ক্লান্তি এসে ভর করে আমাদের শরীর ও মনে। তখন কোনো কাজ করতে ইচ্ছা করে না, অফিস বাদ দিয়ে বাড়িতে শুয়ে-বসে থাকতে ইচ্ছা করে। কিন্তু তাও সম্ভব হয় না কারণ বাড়িতেও জমে থাকে হাজারও কাজ। শরীরের এই ক্লান্তি দূর করতে কিন্তু কাজ করতে পারে খেজুর।
আরও পড়ুন: রসগোল্লা তৈরির রেসিপি
মানসিক ক্লান্তি দূর না হলে মেজাজ বিগড়ে যায়। এর ফলে প্রভাব পড়ে সম্পর্কের ক্ষেত্রেও। খিটখিটে মেজাজ নিয়ে কথা বলার কারণে অনেকের সাথে বাড়ে দূরত্ব। কিন্তু আপনি তখন বুঝিয়ে বলতেও পারবেন না যে কেন এমনটা হচ্ছে। আসলে সবকিছুর পেছনে আমাদের শরীরে কিছু পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি কাজ করে। সেসকল ঘাটতি পূরণের জন্য অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত খেতে হবে খেজুর। এটি ক্লান্তি দুর করতে অতুলনীয়।
ক্লান্তি কাটাতে এই একটি অভ্যাসই যথেষ্ট। প্রতিদিন ৩ টি করে খেজুর খেলে এ সমস্যা কমে যাবে দ্রুতই। কীভাবে এটি কাজ করবে? খেজুরে থাকে প্রচুর আয়রন ও কার্বোহাইড্রেট। এই উপাদানগুলোই শক্তি জোগাতে কাজ করে। তাই দিনে কমপক্ষে ৩ টি খেজুর অবশ্যই খেতে হবে। আরেকটু বেশি খেতে চাইলে ৬ টি খেজুর খেতে পারেন। তবে এরচেয়ে বেশি খাবেন না।
সান নিউজ/এএ