লাইফস্টাইল ডেস্ক : এক জোড়া মোজার একটি প্রায়ই খুঁজে পাওয়া যায় না। কেন পাওয়া যায় না, ভেবে দেখেছেন কখনো? হ্যাঁ, জার্মানির মুনস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রের গবেষণাকর্মে রীতিমতো গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পেয়েছিল মজার এই বিষয়। গবেষণাকর্মের ফলাফল কী হয়েছিল, সেটি অবশ্য আমাদের আজকের প্রসঙ্গ নয়।
পায়ের সুরক্ষায় এবং আরামে জুতার সঙ্গে মোজার মতো মজার পরিধেয় আর হয় না। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের সঙ্গী হয়ে আছে এটি। কেতাদুরস্ত পোশাকের অনিবার্য অনুষঙ্গ এই মোজা।
স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত কিংবা কোনো আনুষ্ঠানিক মিটিং; যা–ই বলুন না কেন, জুতার সঙ্গে মোজা অপরিহার্য।
শীতকালে মোজার প্রয়োজনীয়তা তো বলাই বাহুল্য। এ তো গেল মোজার স্তুতি। পাশাপাশি মোজার ভয়াবহ দুর্গন্ধের কথাও নিশ্চয়ই মনে পড়ছে। আর গরমকালে যখন পরিস্থিতির চাপে বাধ্য হয়ে মোজা পরতে হয়, সেই অসহ্য অবস্থা ভুক্তভোগীমাত্রই জানেন।
সে যাক। আজ ৮ মে, ‘নো সকস ডে’ বা মোজা না পরার দিন। যত অসুবিধাই হোক, মোজা না পরে অন্তত একটা দিন কাটানোর ভাবনা থেকেই দিবসটির উৎপত্তি। আমেরিকান অভিনেতা থমাস রয় এবং তাঁর স্ত্রীর উদ্যোগে দিনটির যাত্রা শুরু হয় ২০০৯ সালে।
ডেজ অব দ্য ইয়ার অবলম্বনে
সাননিউজ/এএসএম