ছবি: সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক

উপমহাদেশের ভূ-রাজনীতিতে বাংলাদেশ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্রে এটাই প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর। এ নিয়ে দ্বিতীয়বার মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন তিনি। উইনস্টন চার্চিল, নেলসন ম্যান্ডেলার মতো অল্প কয়েকজন রাষ্ট্রনেতা এ সম্মান পেয়েছেন। তার এ সফরকে ঘিরে উপমহাদেশের ভূ-রাজনীতিতে বাংলাদেশের গুরুত্ব স্পষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

আরও পড়ুন : যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন নরেন্দ্র মোদী

তিন দিকে ভারত আর একদিকে মিয়ানমার। দক্ষিণে উন্মুক্ত বঙ্গোপসাগর। চীন নিকটতম প্রতিবেশী। বাংলাদেশ ঘিরে এই ৩ দেশের এমন ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েক শ’ কোটি মানুষের রাজনীতি, অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বাংলাদেশের গুরুত্ব দিনকে দিন বাড়ছে।

বুধবার (২১ জুন) রাতে জো ও জিল বাইডেন মোদিকে হোয়াইট হাউজে নৈশভোজে আপ্যায়ন করেন। এতে বোঝা যাচ্ছে, এ সফরকে আমেরিকা যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে।

আরও পড়ুন : ঈদের পর বাড়ছে চিনির দাম

বিশেষজ্ঞরা কীভাবে দেখছেন এ সফরকে?

ভারতের কূটনীতি বিশেষজ্ঞ প্রবীণ সাংবাদিক প্রণয় শর্মা জানান, আমেরিকা মোদির জন্য পুরো রেড কার্পেট বিছিয়ে দিয়েছে। এই প্রথম মোদি আমেরিকায় রাষ্ট্রীয় সফরে গেলেন। এর আগে বহুবার গেছেন। কিন্তু সেগুলো রাষ্ট্রীয় সফর নয়।

তিনি বলেন, নানা ধরনের সফর হয়। ওয়ার্কিং ভিজিট হয়। অল্প সময়ের জন্য এসে কিছু বিষয়ে আলোচনা করে রাষ্ট্রনেতা চলে যান। মধ্যাহ্নভোজ বা এ ধরনের অনুষ্ঠান সেখানে থাকে।

কিন্তু রাষ্ট্রীয় সফরে যিনি আসবেন, তাকে ২১ টি তোপধ্বনি দিয়ে হোয়াইট হাউজে স্বাগত জানানো হয়। এছাড়া সাউথ লনে সকলের সাথে আলাপ করানো হয় এবং নৈশভোজ বা ব্যাঙ্কোয়েট দেন প্রেসিডেন্ট। সেখানে থাকেন আমেরিকার বিভিন্ন ক্ষেত্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।

আরও পড়ুন : দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত সংলাপ আজ

প্রণয়ের ব্যাখ্যা, মোদির প্রতি বাইপার্টিজান সমর্থন আছে। তার অর্থ দাঁড়ায়, শুধু বাইডেন বা তার দল নয়, বিরোধী রিপাবলিকানরাও মোদিকে একই রকমভবে স্বাগত জানাচ্ছেন। তারাও ভারতের সাথে সুসম্পর্ক চান। হোয়াইট হাউজের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি মোদিকে যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিতে ডেকেছেন।

ফলে বাইডেন এবং রিপাবলিকান ২ পক্ষই চাইছে এই দুই দেশের সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ হোক।

চিঠি লিখে আমেরিকার কিছু পার্লামেন্ট সদস্য অনুরোধ করেছেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির সাথে যেন মানবাধিকারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন মার্কিন কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন : শি জিনপিং ‘স্বৈরশাসক’ নন

এ প্রসঙ্গে প্রণয়ের মন্তব্য, গণতন্ত্রে বিভিন্ন ধরনের মত থাকবে। সকলের মত এক হবে, এমন নয়। আমেরিকা ভাইব্র্যান্ট গণতন্ত্র। তাদের নিজেদের প্রেসিডেন্টকে নিয়েও কত মত রয়েছে। তাই মোদিকে নিয়ে সরকারি একটা মত থাকতে পারে, কিছু প্রতিনিধির অন্য মত থাকতে পারে। তারা সেটা তুলতে পারেন।

তবে সরকারিভাবে এমন কোনো প্রশ্ন তোলার চেষ্টা হচ্ছে না, যাতে তিক্ততা বাড়ে। ইতিবাচক দিকটা তুলে ধরার চেষ্টা চলছে।

আরও পড়ুন : আ’লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক

সামরিক দিক

অবসরপ্রাপ্ত লেফটোন্যান্ট জেনারেল উৎপল ভট্টাচার্য ধারণা করছেন, এ সফর সামরিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ডিডাব্লিউকে তিনি জানান, আমরা দীর্ঘদিন শুধু ওয়ারশ চুক্তিভুক্ত দেশ থেকে কেনা অস্ত্র দিয়ে লড়েছি। যখন সোভিয়েত ভেঙে যায়, আমাদের অসুবিধা হয়েছিল। এখন ন্যাটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশ থেকে অস্ত্র পাচ্ছি। আমেরিকা থেকে প্রচুর অস্ত্র পাচ্ছি বা পেতে পারি। যেমন- ড্রোন, সাবমেরিন ও জেটইঞ্জিনের কথা হচ্ছে।

উৎপল ভট্টাচার্য বলেন, ২০০০ সালের পর থেকে যখন আমরা আমেরিকা থেকে বেশি করে অস্ত্র কেনা শুরু করলাম, তখন ওরা সর্বশেষ প্রযুক্তির অস্ত্র দিতো না। কিছুটা পুরনো অস্ত্র দিতো। এখন অবস্থা পাল্টেছে। আশা করব, সর্বশেষ অস্ত্র, প্রযুক্তি আমেরিকা আমাদের দেবে। পাকিস্তানকে ওরা সর্বশেষ প্রযুক্তির এফ-১৬ দিয়েছে।

আরও পড়ুন : বিএনপি মানুষের সাথে তামাশা করেছে

আমেরিকার এই আগ্রহ কেন?

প্রণয় শর্মা বলছেন, ভারতে একটা বিশাল বাজার আছে। আমেরিকা শুধু যে অস্ত্র বিক্রি করতে পারবে তাই নয়, বিশাল মধ্যবিত্ত শ্রেণির বাজার তাদের কাছে আকর্ষণীয়।

একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে, ভারতসহ এশিয়ার দেশগুলোতে উৎপাদন খরচ ইউরোপ বা আমেরিকার তুলনায় অনেক কম। তারা আগে চীনে ও দক্ষিণ কোরিয়ায় বিনিয়োগ করেছে। কিন্তু চীনের পর ভারতের মতো এতো বড় বাজার আর নেই।

তার মতে, কোভিডের পর অনেকের ধারণা, একটা মাত্র বাজারের উপর নির্ভর করা উচিত নয়। তাই ছড়িয়ে থাকতে হবে। তারা কিছু দেশ বেছে নিয়েছে। ভারত তার মধ্যে অন্যতম।

আরও পড়ুন : আইসিইউ পরিচালনার বিষয় জানা নেই

মাথায় চীন

উৎপল ভট্টাচার্য মনে করছেন, প্রশান্ত মহাসাগর হলো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এটাকে সাউথ চায়না সি-এর সাথে মিলিয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলে প্রাধান্য বিস্তার করতে চাইছে চীন। তার মোকাবিলায় কোয়াড হয়েছে। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও ভারত মিলে কোয়াড তৈরি করেছে। এটা চীনের প্রতি বার্তা। সে দিক থেকে আমেরিকার কাছে ভারতের গুরুত্ব বাড়ছে।

প্রণয় শর্মাও বলছেন, চীনের কারণে আমেরিকার কাছে বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে ভারত। জো বাইডেন দেখেছেন, আমেরিকার আধিপত্যকে কোনো দেশ যদি চ্যালেঞ্জ করতে পারে, সেটা চীন। তাই চীনকে সবচেয়ে বড় বিপদ মনে করে তারা। এশিয়া-প্যাসিফিকে বিভিন্ন দেশ আছে, চীনের এ উত্থানে যারা প্রচুর সমস্যায় আছে।

আরও পড়ুন : জিনপিং একজন স্বৈরশাসক

আমরা জানি, ২০২০ থেকে ভারতের সাথে চীনের সীমান্তে সংঘাতের পরিস্থিতি রয়েছে। চীন এক তরফা চুক্তি ভেঙে সীমানা বদলাতে চেয়েছে।

আমেরিকা অন্য দেশগুলোকে সাথে নিয়ে চীনের মোকাবিলা করতে চাইছে। তবে আমেরিকা যেভাবে চীনকে দেখবে, ভারত সেভাবে দেখতে পারে না। চীন ভারতের প্রতিবেশী দেশ। আমাদের এ সমস্যার মোকাবিলা অন্যভাবে করতে হবে।

আরও পড়ুন : ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীকে অ...

রাশিয়া-আমেরিকার মধ্যে ব্যালেন্স

প্রণয় শর্মার বলছেন, ভারতের যে নীতি এখন অনেক দেশ নিচ্ছে তা হলো, আমি কোনো দেশের সাথে এমন শত্রুতা রাখব না, যাতে ক্ষতি হয়। গায়ে পড়ে ঝগড়া করলে অন্য কথা। যত বেশি দেশের সাথে সম্ভব সুসম্পর্ক রাখব, অনেক বিষয়ে একমত না হলেও রাখব।

আমেরিকার সাথে ভালো সম্পর্ক রাখলে রাশিয়ার সাথে রাখতে পারব না, এমন নয়। আরও অনেক দেশের সাথে সম্পর্ক মজবুত করতে চাইছে ভারত। তাতে ভারতের জন্য লাভ। কোনো দেশের প্রাথমিকতা তার নিজের স্বার্থ দেখা। সকলেই এটা করে।

আরও পড়ুন : রাজশাহী ও সিলেট সিটি ভোট নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট

এ বিষয়ে উৎপল ভট্টাচার্যের মন্তব্য, আমরা রাশিয়া বা ইউক্রেন কারো পক্ষে নেই। রাশিয়া থেকে তেল নিয়ে অন্য দেশে বিক্রি পর্যন্ত করছি। কারণ আমরা নিজেদের স্বার্থ দেখছি। আমরা বলছি, যুদ্ধ কোনো বিকল্প নয়।

আমেরিকা ও রাশিয়া এই দুই দেশের সাথেই সুসম্পর্ক চায় ভারত। এটা একটা ব্যালেন্সিং অ্যাক্ট, যা এখনো পর্যন্ত ভারত ঠিকভাবেই করে চলেছে। সূত্র : ডয়চে ভেলে

আরও পড়ুন : রিজার্ভে স্বস্তি ফেরার সম্ভাবনা জোরালো

বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

তিন দিকে ভারত আর একদিকে মিয়ানমার এবং দক্ষিণে উন্মুক্ত বঙ্গোপসাগর। চীন নিকটতম প্রতিবেশী। বাংলাদেশ ঘিরে এই ৩ দেশের এমন ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েক শ’ কোটি মানুষের রাজনীতি, অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বাংলাদেশের গুরুত্ব দিনকে দিন বাড়ছে।

এ সময় বাংলাদেশ ঘিরে ভারত ও চীনের প্রতিযোগিতাও বাড়ছে সমান তালে। দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতি বিষয়ক গবেষক ফরেস্ট কুকসন ও টম ফেলিক্স জোয়েনেকের ‘China and India's geopolitical tug of war for Bangladesh’ শিরোনামের নিবন্ধে এ বিষয়ে ধারণা পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন : ক্রিমিয়ায় হামলার বিষয়ে হুঁশিয়ারি

এই দুই লেখক অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইস্ট এশিয়া ফোরামে এটি প্রকাশ করেন, যেখানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ নিয়ে চীন ও ভারতের ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব-যুদ্ধ।

তাদের মতানুযায়ী, বাংলাদেশকে নিয়ে ভারত ও চীনের প্রতিযোগিতার পেছনে পৃথক কিছু কারণ রয়েছে। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশকে প্রয়োজন।

জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি হলো, ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের ৭ টি রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সের নিরাপত্তা রক্ষায় বাংলাদেশের সহায়তা ভারতের দরকার।

আরও পড়ুন : ২৮টি ড্রোন ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

রাজনৈতিক বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশের মধ্যে চীন বা অন্য কোনো পরাশক্তির উপস্থিতি ভারতের জন্য অস্বস্তিকর। এদিকে বাংলাদেশের সাথে সীমানা না থাকলেও আঞ্চলিক আধিপত্য বিস্তার ও অর্থনৈতিক কারণে চীনের বাংলাদেশকে প্রয়োজন।

ফরেস্ট কুকসন ও টিম ফেলিক্সের গবেষণায় বলা হয়, ভারত ও চীন বাংলাদেশকে যা দেয় তার চেয়ে অনেক বেশি নেয়।

অন্যদিকে চীনে দাবি, এ অঞ্চলে তাদের গুরুত্ব কমাতে বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তার করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বঙ্গোপসাগরে সামরিক উপস্থিতিও বাড়াতে চায় দেশটি। কিন্তু মার্কিন সরকার বারবারই বলে আসছে, বাংলাদেশের কোনো ভূ-খণ্ডে তাদের আগ্রহ নেই।

আরও পড়ুন : স্বাধীনভাবে নির্বাচন হয়েছে

এ বিষয়ে সম্প্রতি ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কাউন্সেলর শন ম্যাকিনটোশ বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ শক্তিশালী এবং সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব বজায় রাখে। আমরা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করি। দেশটির কোনো ভূ-খণ্ডের ওপর আমরা কোনো দাবি করিনি।

তিনি আরও বলেন, নিরাপদ ও সুরক্ষিত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিতে বাংলাদেশের সাথে আমাদের অংশীদারিত্বকে আমরা মূল্য দেই। সেই সাথে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনসহ গণতন্ত্রের প্রচারে এক সাথে কাজ করার মাধ্যমে আমাদের সম্পর্ক জোরদারের চেষ্টা করি।

আরও পড়ুন : ‘র’-এর প্রধান হলেন রবি সিনহা

এই অঞ্চলে বাংলাদেশের গুরুত্ব বোঝা যায় চীন ও ভারতের মনোভাব থেকে। সীমান্ত নিয়ে এই ২ দেশের মধ্যে তুমুল বৈরিতা দেখা গেলেও বাংলাদেশে তাদের আগ্রহ প্রায় এক।

অধ্যাপক মোহাম্মদ এ আরাফাত বলেন, চীনের সাথে ভারতের বিশাল একটা দূরত্ব আছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র যদি বঙ্গোপসাগরে তাদের সামরিক অবস্থান গড়তে চায়, তাহলে চীনেরও যেমন আপত্তি, ভারতেরও আপত্তি। এখানে বাংলাদেশেরও আপত্তি আছে। এ আপত্তি চীন কিংবা ভারতকে সহযোগিতা করার জন্য নয়।

আরও পড়ুন : ‘অবৈধ বসতি’ বন্ধে জাতিসংঘের আহ্বান

বাংলাদেশ তার নিজের স্বার্থে চায় না, এখানে পরাশক্তিদের কোনো সামরিক অবস্থান থাকুক। এই বিষয়গুলো শেখ হাসিনার আদর্শিক অবস্থান, বাংলাদেশের স্বার্থে উগ্রবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদের বিপক্ষে তার অবস্থান, সার্বভৌমত্বের স্বার্থে পরাশক্তির মিলিটারি প্রেজেন্সের বিপক্ষে তার অবস্থান এবং কোনোভাবে এগুলো ভারত-চীনের সাথে মিলে গেছে।

এ কারণে চীন ও ভারত একে অপরে নানা বিষয়ে দ্বিমতে থাকলেও বাংলাদেশকে বন্ধু ভাবছে। এসব দিক বিবেচনা করে আমাদের কিছু কমন ইন্টারেস্ট আছে। সেগুলো আমরা যেমন তুলে ধরি, এই সফর নিয়ে ভারতও একইভাবে তুলে ধরতেই পারে। সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা

সান নিউজ/এনজে/এইচএন

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

লক্ষ্মীপুরে চাষ হচ্ছে সৌদির আজওয়া খেজুর

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: মরুর দেশ সৌদি আরবের বিখ্যাত আজওয়া খেজু...

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর সায়েন্সল্যাবে ঢাকা কলেজ ও সিটি ক...

আ’লীগকে নির্বাচনে আনতে চাই বলিনি

নিজস্ব প্রতিবেদক : আমরা কাউকে নির্বাচনে আনতে চাই, এমনটা বলিন...

কিয়েভে দূতাবাস বন্ধ করলো যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিমান হামলার ভয়...

টিভিতে আজকের খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক: প্রতিদিনের মতো আজ...

আইপিএলের আগেই নিষেধাজ্ঞায় হার্দিক

স্পোর্টস ডেস্ক: আইপিএলের গত আসর শুরুর আগে রোহিত শর্মাকে সরিয়...

খালেদা-ইউনূসের কুশল বিনিময়

নিজস্ব প্রতিবেদক: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা সেনানিব...

পথে সড়কে প্রাণ গেল প্রধান শিক্ষকের

জেলা প্রতিনিধি: ফরিদপুর জেলার সালথায় স্কুলে যাওয়ার পথে দুই ম...

বহু বছরপর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক: সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজি...

২০২৫ সালে স্কুল ছুটি থাকবে ৭৬ দিন

নিজস্ব প্রতিবেদক: সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা