আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যসহ পশ্চিম উপকূল বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দেশটিতে পাঁচজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
রোববার (১৪ মে) বিকেলের দিকে ঘূর্ণিঝড়টি দেশটির পশ্চিম উপকূল আঘাত হানে।
ঘূর্ণিঝড়ে দেশটিতে শত শত মানুষ আহত হয়েছে। বন্ধ রয়েছে সেখানের টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা। তবে মোখা দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে কতটা প্রভাব ফেলেছে তার বাস্তব চিত্র এখনো পাওয়া যায়নি।
সংবাদমাধ্যম এপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের কমপক্ষে ১০ নিম্নাঞ্চল তালিয়ে গেছে। মোখার আঘাত থেকে বাঁচতে অনেকেই বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছিল।
কক্সবাজারে ১২ হাজার ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত
সোমবার সকালেও প্লাবিত এলাকায় পাঁচ ফুট পর্যন্ত পানি দেখা যায়। তবে বাতাসের গতিবেগ কমে যাওয়ার কারণে উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়েছে। ওই নেতা বিভিন্ন সংগঠন ও কর্তৃপক্ষকে উদ্ধার প্রক্রিয়ায় সহায্যের আবেদন জানান। মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিল রাখাইন রাজ্যের ১৭টি শহরকে দুর্যোগপূর্ণ ঘোষণা করেছে।
মিয়ানমারের সামরিক তথ্য অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সিটওয়ে, কিয়াউকপিউ ও গওয়া শহরে ঘরবাড়ি ও বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন থেকে প্রায় ৪২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে কোকো দ্বীপপুঞ্জে অনেক ভবন বিধ্বস্ত হয়েছে বলেও জানানো হয়।
সান নিউজ/আর