আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আগামী ১৪ মে তুরস্কের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। দুই দশক ধরে দেশটিতে শাসন করছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। কড়াহাতে পরিচালনা করেছেন শাসনকার্য।
আরও পড়ুন: জাপান দীর্ঘকালের পরীক্ষিত বন্ধু
আগামী নির্বাচনে এরদোয়ানের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হবেন কেমাল কিরিচদারোলু। এরদোয়ান এই মুহূর্তে কিছুটা চাপের মধ্যে রয়েছেন সত্য। এর আগের নির্বাচনগুলোতে কার্যত তেমন কোনো কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়েননি তিনি। কিন্তু এবার পড়েছেন।
প্রেসিডেন্ট থাকার ক্ষেত্রে এরদোয়ানের পথে প্রধান কাঁটা হলো, জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে মানুষের ক্ষোভ। শুধু যে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে তা নয়, দেশটির অর্থনীতিও সংকটে পড়েছে। প্রভাব গিয়ে পড়েছে মানুষের জীবনে, কর্মসংস্থানে।
আরও পড়ুন: ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৮
বিরোধীদের দাবি- এরদোয়ানকে সরাতে হবে, জিনিসপত্রের দাম কমাতে হবে ও অর্থনীতির হাল ফেরাতে হবে। এক্ষেত্রে কেমাল কিরিচদারোলুর অনেকগুলো বিরোধী দলকে একজোট করতে পেরেছেন। তাছাড়া কেমাল অন্য দলের অধিকাংশ দাবি মেনে নিয়েই তাদের জোটে টেনে এনেছেন।
এরদোয়ান এই মুহূর্তে কিছুটা চাপের মধ্যে রয়েছেন তা সত্য। তবে বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় বলছে, পার্লামেন্টে বিরোধীরা একেপি পার্টিকে সামান্য ব্যবধানে হারাতে পারলেও এরদোয়ানকে হারাতে পারবেন না কেমাল। সূত্র: ডয়েচে ভেলে
সান নিউজ/আর