আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সাধারণ নির্বাচনের জন্য ডিসেম্বরের পর আর অপেক্ষা করবে না পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। ইতোমধ্যেই আইনপ্রণেতাদের নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন দলের নেতা দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।
আরও পড়ুন: সমাবেশ নিয়ে মানুষ আতঙ্কে আছে
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের জন্য ডিসেম্বরের পর আর অপেক্ষা করবে না তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। ইতোমধ্যেই আইনপ্রণেতাদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিয়েছেন দলের এই শীর্ষ নেতা
রোববার (৪ ডিসেম্বর) এক টুইট বার্তায় ইমারান খানের এ ঘোষণার কথা জানিয়েছেন পিটিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী।
আরও পড়ুন: ‘বিস্মৃত সংকট’ হতে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
পিটিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জানান, দলের প্রধান নেতা ইমরান খান সব আইনপ্রণেতাদের তাদের নির্বাচনি এলাকায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। নির্বাচনি প্রস্তুতির পরামর্শ দিয়েছেন। এছাড়া শিগগিরই পাঞ্জাব ও খাইবার পাখতুনখোয়ায় (কেপি) নির্বাচনের ডাক দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন ফাওয়াদ। খবর জিও টিভির।
শনিবার একটি বেসরকারি চ্যানেলে সাক্ষাৎকারে পিটিআই প্রধান ইমরান খান পাঞ্জাব এবং খাইবার পাখতুনখোয়া বিধানসভা ভেঙে দেওয়ার বিষয়ে তার ইচ্ছা পোষণ করেন।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প
ইমরান খান বলেন, তারা যদি মার্চের শেষের দিকে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত থাকে, তাহলে আমরা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ভেঙে দেব না। অন্যথায় আমরা কেপি এবং পাঞ্জাব অ্যাসেম্বলি ভেঙে দিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করতে চাই।
তিনি আরও জানান, নির্বাচন মার্চের পরে গড়ালে তাতে একমত হবে না তার দল। সরকার একাত্মতা পোষণ না করলে এই মাসেই সমাবেশগুলো ভেঙে দেওয়া হবে। তবে নির্বাচনের তারিখে সরকারের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে শর্তযুক্ত অবস্থানের ওপর জোর দিয়েছেন ইমরান।
আরও পড়ুন: ছুরিকাঘাতে এইচএসসি পরীক্ষার্থী নিহত
তিনি বলেন, তারা সিদ্ধান্ত নিতে কতক্ষণ সময় নেবে? তাদের হয় হ্যাঁ অথবা না বলতে হবে। আমরা ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, সরকার এভাবে দেশকে নামিয়ে দেবে।
সান নিউজ/এমআর