আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারত মহাসাগরের বিশাল ঢেউয়ের ধাক্কা সামলাতে তীর থেকে বেশ খানিকটা দূরে পাথরের স্তূপ ফেলা হয়েছে। তবে পানির গতিবিধিতে পুরোপুরি বাধা দেওয়া হয়নি। সমুদ্রের নোনাজল সারাক্ষণই আসা-যাওয়া করছে সেই পাথরের স্তূপের ফাঁক গলে। রংবেরঙের মাছ সাঁতার কাটছে। এর মধ্যেই ভাসমান সুইমিংপুল তৈরি করেছে মালদ্বীপ।
মালে শহরের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত এই ভাসমান পুলটিই স্থানীয়দের জন্য সাঁতার প্রশিক্ষণের একমাত্র উপায়। সাঁতার শেখার জন্য এখানেই ছুটে আসেন সবাই। সারা দিন এই পুল উন্মুক্ত থাকে জনসাধারণের জন্য।
কেবল বিকাল চারটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত সুইমিং অ্যাসোসিয়েশন অব মালদ্বীপ এটা ব্যবহার করে। এই সময়টা জাতীয় দলের সাঁতারুদের জন্য বরাদ্দ। চারদিকেই জলরাশি থাকায় এতদিন মালদ্বীপ সাঁতারের অবকাঠামো নিয়ে খুব একটা ভাবেনি। সমুদ্রে ভাসমান সুইমিংপুলেই কাজ চালিয়েছে।
ন্যাচারাল ট্যালেন্টদের নিয়েই আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করেছে। কিন্তু উন্নতমানের সুইমিংপুল ছাড়া আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করা যে প্রায় অসম্ভব এটা দুয়েক বছর আগে বুঝতে পেরেছে তারা।
সান নিউজ/এনকে