আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সাথে চুক্তি করে জিম্মিদের ছাড়িয়ে আনতে বিক্ষোভ করেন সাধারন ইসরায়েলিরা। তাদের সাথে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্ত করার চুক্তি করতে ইসরায়েলকে চাপ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এতে চাপকে উপেক্ষা করেছে ইসরায়েল।
আরও পড়ুন: মডেলকে গুলি করে হত্যা
শনিবার (৪ মে) মিসরের রাজধানী কায়রোতে হামাসের ১টি প্রতিনিধি দল গিয়ে সেখানে তারা যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় হামাসের ১ কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, কোনো প্রকার ফলাফল ছাড়াই আলোচনাটি শেষ হয়েছে। তবে আলোচনাটি পুরোপুরি ভেস্তে যায়নি। রোববার আবারও যুদ্ধবিরতির আলোচনায় বসবেন তারা।
আরও পড়ুন: লন্ডনে ফের মেয়র হলেন সাদিক খান
আরব বিশ্ব ও ইসরায়েলের বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমকে বলেছে , যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে সব ধরনের নিশ্চয়তা দিয়েছে, যদি তারা ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতির ১ম ধাপে রাজি হয় তাহলে গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটানো হবে।
এই খবর প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে রাজি না।
আরও পড়ুন: মিল্টনের স্ত্রীকে ডাকা হয়েছে
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম কান ১ প্রতিবেদনে জানান, হামাসের সঙ্গে আলোচনার জন্য শনিবার মিসরের কায়রোতে ইসরায়েলকে প্রতিনিধি দল পাঠাতে চাপ দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তাদের কোন কথাই শোনেননি।
আরও পড়ুন: বাড়ল সোনার দাম
ইসরায়েলের উগ্রপন্থি জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গিভির ও অর্থমন্ত্রী বাজায়েল স্মোরিচ হামাসের সাথে যুদ্ধবিরতির চুক্তি না করতে হুমকি দিয়েছেন এবং তারা সতর্কতা দিয়ে বলেছেন যে, রাফাহতে হামলা ছাড়া যদি যুদ্ধবিরতি করা হয় তাহলে তারা সরকার ভেঙে দিবে।
সান নিউজ/এমএইচ