সান নিউজ ডেস্ক : গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট মোট মৃত্যু দাড়াঁলো ২৯ হাজার ২৯৮ জনে।
আরও পড়ুন : আমাকে সরিয়ে দিতে চায়
এ সময়ে আরও ৩৭৫ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। তাদের নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৬ হাজার ৩৬৮ জনে।
এছাড়াও, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯৭৪ জন। আর এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৪৫ হাজার ৮৮ জন।
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আরও পড়ুন : ৪০ জেলায় নতুন এসপি
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ হাজার ৭৮৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৭৪২টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭২ শতাংশ।
প্রসংঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।
এরপর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
গত ২০ এপ্রিল করোনায় মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়েছে।
সান নিউজ/এমআর
আরও পড়ুন : অবৈধ বলব না, সেটি কালো টাকা
এ সময়ে আরও ৩৭৫ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। তাদের নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৬ হাজার ৩৬৮ জনে।
এছাড়াও, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৯৭৪ জন। আর এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৪৫ হাজার ৮৮ জন।
বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ হাজার ৭৮৫টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৫ হাজার ৭৪২টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭২ শতাংশ।
প্রসংঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।
আরও পড়ুন : ফুটবল থেকে সরে দাঁড়াল সাইফ স্পোর্টিং
এরপর ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
গত ২০ এপ্রিল করোনায় মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়েছে।
সান নিউজ/এমআর