নিজস্ব প্রতিনিধি: আজ পয়লা মাঘ, বাংলা ক্যালেন্ডারের দশম মাস। পৌষ ও মাঘ- দুই মাস শীতকাল। এ মাসের সাথে সাথেই শীতের সমাপ্তি হবে।
আরও পড়ুন: সাকরাইনের ঐতিহ্য প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে চাই
মাঘকে আগমণ জানিয়েই বিদায় নেয় পৌষ। পৌষের শেষ দিনকে বলা হয় পৌষ সংক্রান্তি। এর আরেক নাম মকর সংক্রান্তি। দিনটি উৎসবের।
কেবল গ্রামেই নয়, এ দিনে নানা আয়োজনে মেতে ওঠে রাজধানীর পুরান ঢাকা এলাকাও। বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে পিঠাপুলির আয়োজন করা হয়। এছাড়া এ উৎসবে থাকে ঘুড়ি ওড়ানো, আতশবাজি, পটকা ফোটানো।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে প্রতিবন্ধীদের নিয়োগের নির্দেশ
বাঙালি ঐতিহ্যে পৌষ সংক্রান্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। পৌষে পিঠাপুলির আয়োজন আবহমান বাংলার এক চিরায়ত সংস্কৃতি। এর আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় পৌষ সংক্রান্তিতে।
পৌষ মাসের শেষ দিন এটি পালন করা হয়, যা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ দিন তারা বাড়ির উঠানে দৃষ্টিনন্দন আলপনা দেন।
এদিকে শীতের ছোবলে হিমালয় পাদদেশীয় উত্তরাঞ্চলে কাহিল হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতল বাতাস শরীরে কাঁটার মতো বিঁধছে।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি পাবনা যাচ্ছেন আজ
টানা ৮ দিন ধরে নীলফামারীতে সূর্যের দেখা নেই। ঘন কুয়াশায় ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল ও জীবনযাত্রা। পাশাপাশি হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
মাঘের শুরুতে নীলফামারীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সপ্তাহজুড়ে জেলার তাপমাত্রা ৯-১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠা-নামা করছে।
সান নিউজ/এনজে