নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকা উওর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘এবার ঈদের বর্জ্য ফেলতে ২৫৬টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। আপনারা সবাই কোরবানির বর্জ্য নির্দিষ্ট স্থানে ফেলবেন। আমি কয়েকটি স্থান দেখে এসেছি। কিন্তু কেউই ওই স্থানে আসছেনও না, বর্জ্যও ফেলছেন না। শহরটিকে রক্ষা করতে হলে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। শহর পরিষ্কার রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং। এ চ্যালেঞ্জ তখনই সার্থক হবে, যখন সবাই মিলে আমরা একসঙ্গে কাজ করব। কারণ, এ শহরটি আমাদের।’
শনিবার ঈদ-উল আযহার দিন দুপুরে রাজধানীর বসিলার সাদিক এগ্রোতে ডিএনসিসি ডিজিটাল হাটের কোরবানির পশু জবাই ও প্রসেসিংয়ের স্থান (স্লটারিং হাউজ) পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মেয়র বলেন, ডিজিটাল স্লটারিং হাউজে এবার ৪০০ গরু কোরবানি দেওয়া খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। ডিএনসিসির ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো এভাবে গরু কোরবানি দেওয়া হয়েছে।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ডিজিটাল হাট থেকে গরু কিনতে প্রত্যেকেই অনলাইনে আামাদের কাছে বুকিং দিয়েছেন। ফুড গ্রেডেড পলিথিনে মাংস প্যাকেট করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা টোটালি কম্পোজিট সিস্টেম করেছি। অনলাইনে যারা গরু জবাইয়ের বুকিং দিয়েছেন, তাদের আমরা সময় দিয়েছি। ফ্রিজিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত সময় ঘরে মাংস পৌঁছে দেওয়া হবে। আমরা সুরক্ষা নিশ্চিত করে মানুষের কাছে মাংস পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এ কাজটি অনেক চ্যালেঞ্জের। ৪০০ গরুর বুকিং রয়েছে। আজই আমরা বিভিন্ন বাসায় বাসায় মাংস পৌঁছে দেব।’
সান নিউজ/ এআর