আহমেদ রাজু
মুখ ও মুখোশ সিনেমার কাহিনি, ক্যামেরা, ক্যামেরাম্যান ও চিত্রনাট্য রেডি হলেও অভিনেতা-অভিনেত্রীর সংকট দেখা দিলো।
তখন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী কলিম শরাফীর স্ত্রী কামেলা শরাফী নামি নাট্যশিল্পী। কলিম শরাফী চাকরি করেন চট্টগ্রামে একটি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে। আবদুল জব্বার খান তাদের উভয়কে ছবির নায়ক-নায়িকা করার প্রস্তাব নিয়ে চট্টগ্রামে যান।
অভিনয়ের প্রস্তাবে কলিম শরাফী খুবই উৎসাহ দেখান। একপর্যায়ে বেশি পারিশ্রমিক দাবি করেন। একজন নায়কের জন্য এত টাকা খরচ করা মোটেই সম্ভব ছিলো না।
হতাশ হয়ে জব্বার খান ঢাকায় ফিরে আসার প্রস্তুতি নেন। ঢাকায় ফিরে আসার আগে তাঁর এক বন্ধু তাঁকে বলেন, পাথরঘাটায় পূর্ণিমা সেনগুপ্ত নামে একটি মেয়ে আছে। সে নাটকে অভিনয় করে। তাকে নায়িকা করা যেতে পারে। ঠিক হলো ছবির প্রধান নায়িকা।