এম.এ আজিজ রাসেল : বঙ্গোপসাগরে বন্ধ থাকবে ৬৫ দিন মাছ আহরণ। সাগরে মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন ও সংরক্ষণের জন্য আগামী ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন : আমরা সবদিক থেকেই প্রস্তুত
বুধবার বিকালে এটিএম জাফর আলম সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ বিষয়ক জেলা টাস্কফোর্সের সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ বদরুজ্জামান ও বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউটের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মৃত্যুঞ্জয় পালসহ আরও অনেকে।
আরও পড়ুন : ৮ দিনের রিমান্ডে ইমরান খান
সভায় জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, ১৯ মে এর মধ্যে সাগর থেকে সকল নৌযান ফিরিয়ে আনতে হবে। জেলেপল্লীগুলোতে সচেতনতামূলক নানা কার্যক্রম চলবে। যাতে জেলেরা সচেতন হয়। নিষিদ্ধকালীন সময়ে যেন অন্য দেশের জেলেরা বাংলাদেশের জলসীমায় এসে মাছ ধরতে না পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যারা এই সিদ্ধান্ত অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ বদরুজ্জামান বলেন, নিষিদ্ধকালীন সময়ে জেলার ৬৩ হাজার ১৯৩ জন জেলেকে ৮৬ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। দুই ধাপে এই চাল পাবে জেলেরা। প্রথম ধাপে দেওয়া হবে ৫৬ কেজি করে চাল। ২০ মে থেকে সাগরে চলবে নিয়মিত অভিযান।
আরও পড়ুন : আলোচনার প্রশ্নই আসে না
এসময় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সান নিউজ/এমআর