নিজস্ব প্রতিনিধি, মানিকগঞ্জ: জেনুইন এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের ডুবুরি স্বপন জানিয়েছেন, পাটুরিয়ায় ডুবে যাওয়া আমানত শাহ নামে ফেরিটির এক-চতুর্থাংশ পানি ও কাদামাটির নিচে ডুবে আছে। এ কারণে ফেরিটি উদ্ধারে এখন সলিং করে বার্জ লাগাতে হবে। এরপরই এটি তোলা সম্ভব হবে।
সোমবার (১ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ডুবে যাওয়া ফেরিটির পানির নিচের তলদেশ সার্চ শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
এদিকে বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগের পরিচালক শাহজাহান জানিয়েছেন, ফেরিটি উদ্ধারে সপ্তাহ খানেক সময় লাগবে। এ ক্ষেত্রে দেড় থেকে দুই কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে।
গত ২৭ অক্টোবর (বুধবার) সকাল পৌনে ১০টার দিকে পাটুরিয়া ৫ নম্বর ঘাটে আমানত শাহ নামের রো রো ফেরিটি কাত হয়ে ডুবে যায়। এসময় যাত্রী ও যানবাহন চালকরা হুড়োহুড়ি করে নেমে আসেন। উদ্ধার কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস ও নৌবাহিনীর সদস্যরা। উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা ও রুস্তম, যানবাহন উদ্ধারে কাজ করছে। তবে আংশিক ডুবে যাওয়া ওই ফেরি উদ্ধারের সক্ষমতা নেই বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) উদ্ধারকারী জাহাজ ‘হামজা’ ও ‘রুস্তম’-এর। তাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, চট্টগ্রামের বেসরকারি উদ্ধারকারী প্রতিষ্ঠান জেনুইন এন্টারপ্রাইজ ফেরিটি উদ্ধারে কাজ শুরু করবে।
সান নিউজ/ এমবি