নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঘূর্ণিঝড় আম্পানে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী,সাতক্ষীরা, ভোলা, পিরোজপুর ও চট্টগ্রামে শিশুসহ অন্তত ১০ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আজ (২১ মে) অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার ঘূর্ণিঝড় আম্পান এর আঘাতে আহত ও নিহতদের বিষয়ে এ তথ্য দেন।
ডা. আয়শার জানান, পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবী সৈয়দ শাহ আলম, গলাচিপার পানপট্টির রাশেদ, ভোলার চরকচ্ছারিয়ার মো. সিদ্দিক, রোবরহানউদ্দিনের রফিকুল ইসলাম, পিরোজপুর মঠবাড়িয়ার দাউদখালি উপজেলার শাহাজান মোল্লা ও চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের ২ নং পৌরসভার সালাউদ্দিন নিহত হয়েছেন।
এছাড়াও সাতক্ষীরার কমলনগরের একজনসহ অজ্ঞাত চারজনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানা গেছে।
তারা কেউ সবাই নৌকা ও ট্রলার ডুবি, কেউ গাছ ও দেয়াল চাপা পড়ে মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
আর আহত হয়েছেন ৩ জন। মধ্যে রয়েছেন বরিশালের হিজলা, পটুয়াখালীর গলাচিপা ও ভোলার চরফ্যাশনের একজন করে। তারা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড় আম্পানে কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হলো তা নিরুপণ করতে কাজ করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। জাতীয় দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় কেন্দ্র জানিয়েছে, এখনও ক্ষয়ক্ষতির তথ্য তারা হাতে পাননি।