সান নিউজ ডেস্ক:
ঘূর্ণিঝড় 'আম্ফান' মোকাবেলায় আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। গভীর সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় তিন স্তরের উদ্ধার ও ত্রাণ সহায়তায় প্রস্তুত রয়েছে নেভি'র ২৬টি জাহাজ।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) মঙ্গলবার (১৯ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে।
এরই মধ্যে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি খুলনা ও চট্টগ্রামের মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে আজ মঙ্গলবার শেষরাত থেকে বুধবার (২০ মে) বিকেল বা সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় ও অমাবস্যার প্রভাবে ১৪টি জেলার নিম্নাঞ্চলে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে চার-পাঁচ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এরিমধ্যে উপকূলীয় জেলাগুলোয় ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। প্রায় ৫১ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ইতিমধ্যে সাতক্ষীরায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাব শুরু হয়ে গেছে। বেলা আড়াইটা থেকে শুরু হয় ঝড়ো হাওয়া। ধীরে ধীরে বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে।