জেলা প্রতিনিধি: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন মন্তব্য করে বলেছেন, রামগড় স্থলবন্দর নির্মাণে বিশ্ব ব্যাংক, ভারত এবং বাংলাদেশের যৌথ ভাবে বিনিয়োগ রয়েছে। এ পোর্ট থেকে বাংলাদেশের কতটা লাভ হবে তা নিরূপণের জন্য একটি কমিটি গঠন হবে। এ সময় কমিটির সিদ্ধান্তের মাধ্যমে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
রোববার (১২ জানুয়ারি) দুপুরে খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: টিউলিপের ক্ষমা চাওয়া উচিত
নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রাম থেকে কনটেইনার লোড করে খাগড়াছড়ির রামগড় বন্দরের মাধ্যমে সাব্রুম হয়ে ভারতের সেভেন সিস্টারে পণ্য পরিবহন করার উদ্দেশ্যে এই বন্দর নির্মাণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এই পোর্ট দিয়ে ভারত থেকে কিছু আমদানি করবে কিনা এবং রামগড় বন্দর ব্যবহার করে যাত্রী পারাপারের বিষয়টিও কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক গ্রহণ করা হবে।
তিনি জানান, খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর কবে চালু হবে এবং এর পরবর্তী কার্যক্রম কী হবে তা কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক গ্রহণ করা হবে।
ইতোমধ্যে, রামগড় ফেনী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ, প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, ইমিগ্রেশন ভবনসহ ৬০ ভাগ কাজ সমাপ্ত হয়েছে। গত বছরের (১৪ আগস্ট) এই বন্দরটি চালু হওয়ার কথা ছিলো।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার
রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শনে উপস্থিত ছিলেন, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. মানজারুল মান্নান, গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এসএম আবুল এহসান, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল প্রমুখ।
সান নিউজ/এমএইচ