শিল্প ও সাহিত্য
জাপানের গল্প-১

প্রথম দেখায় আবেগ

পি আর প্ল্যাসিড

মিতুল সবে মাত্র জাপান এসে পৌঁছালো। এক ঘণ্টা সময় এখনো অতিবাহিত হয়নি তার। জাপানের মাটি স্পর্শ করার পর নারিতা এয়ারপোর্ট থেকে টোকিও যাবার জন্য এয়ারপোর্টের কাছেই এক রেল স্টেশনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলো। সাথে তার অন্য বন্ধুরা। এ সময় জাপানি এক মেয়ে বড় এক স্যুটকেস নিয়ে তার পিছন দিকে লাইন করার মতো কিউতে দাঁড়ায়। কিছু সময় দাঁড়িয়ে থেকে মিতুলের পিছনে স্যুটকেস রেখে দূরে বড় এক বক্সের সামনে গিয়ে নিজের সাথে থাকা সাইড ব্যাগের ভিতর মুখ নিয়ে কিছু একটা খুঁজতে থাকে।

চারদিকে কাঁচ দিয়ে ঘেরা বাক্সের মতো ছোট ঘরের দরজা টেনে সে ভেতরে ঢোকে। এ সময় কাঁচের দরজা টেনে ভেতরে ঢোকার মূহুর্তের শব্দ শুনে মিতুল ঘাড় ঘুড়িয়ে তার পেছন দিকে তাকায়। পেছনে সে মেয়েটিকে দেখতে না পেয়ে সেই শব্দের উৎস কাঁচের বাক্সের দিকে তাকায়। তখনই সে বুঝতে পারে বাক্সের মতো ছোট সেই ঘরের ভেতর টেলিফোন সেট রাখা আছে। টেলিফোন সেটের দিকে দূর থেকে মিতুল তাকিয়ে মনে মনে অবাক হয়। আহারে, আমাদের দেশে এই টেলিফোন এইভাবে থাকলে নির্ঘাত এটা অনেক আগেই নাই হয়ে যেতো। এটা জাপান বলে এখনো রয়ে গেছে। আর সর্বসাধারণের প্রয়োজনে এই টেলিফোন সেট ব্যবহার করতে পারছে।
কয়েক মিনিট পর মেয়েটি আবার মিতুলের পেছনে এসে দাঁড়ায়। এ সময় মিতুল একদম উল্টো দিকে ঘুরে মেয়েটির চোখে চোখ রেখে মৃদৃ হাসি দিয়ে বললো-হাই।

মেয়েটি হাই-এর উত্তর না দিয়ে তার ডান গাল টান করে হাসি দেয়। এরমধ্যে তাদের আশে পাশে আরো অনেক বিদেশি লোক এসে ট্রেনের জন্য লাইনে দাঁড়ায়। তাদের থেকে একটু দূরে প্ল্যাটফর্মের উপর একটি বড় সাদা ঘড়ি ঝুলানো। তার পাশে পরবর্তী ট্রেন আসার সময় লেখা রয়েছে। সময়ের দিকে তাকিয়ে মিতুল মেয়েটিকে প্রশ্ন করে-আর ইউ জাপানিজ?

মেয়েটির ভাব দেখে মনে হয় মিতুলকে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছে। মিতুলও কিছুটা জিদ করে, তার সাথে সে কথা বলবেই, এমন। কেনো এমন ইচ্ছে হলো মিতুলের সে নিজেই একবার ভাবে। ভেবে নিজের মনেই উত্তর খোঁজে। একটু সময় ভেবে মনে মনে বলে, আমাদের দেশে কোনো বিদেশি এভাবে কাউকে কোনো কথা জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেবার জন্য অস্থির হয়। আর ওদের দেশে যে আচরণ করছে এটা সে প্রত্যাশা করেনি। তাই প্রথমেই জাপানি মেয়েদের সম্পর্কে হোঁচট খায়।

ট্রেন আসার সময় হলে মিতুল দূরে প্ল্যাটফরমের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত তাকিয়ে দেখে প্ল্যাটফরর্ম যাত্রীতে ভরে গেছে। এদের অধিকাংশ যাত্রীর সাথে বড় স্যুটকেস দেখে মনে হয় এরা যে বাইরে থেকে আসা। মিতুল যেখানে দাঁড়িয়েছিলো সেখানেও লোকজন এসে লাইনে দাঁড়ায়। সবার মধ্যে তখন ট্রেন এলেই ট্রেনে চড়ার অস্থিরতা কাজ করে। মিতুল যেহেতু জাপানে নতুন এসেছে, সুতরাং এখানকার ট্রেন ব্যবস্থা নিয়েও কোনো ধারণা নেই তার। লোক জনের ভিড়ের মধ্যে সে আর মেয়েটির সাথে কথা বলার সুযোগ পায় না। পাশে দাঁড়িয়ে ভাবে পাশাপাশি সিট নিয়ে বসতে পারলে তখন কথা বলা যাবে।

এর মধ্যেই লম্বা সিলভার রঙের এক ট্রেন এসে প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ায়। ট্রেনের সব কয়টি দরজা বন্ধ। নির্ধারিত জায়গায় ট্রেন এসে থামলে ট্রেনের সব কয়টি দরজা এক সাথে খুলে যায়।

যাত্রী সবাই একজনের পর একজন ট্রেনে চড়ে খালি সিট দেখে যে যার মতো করে পছন্দের জায়গা বেছে নিয়ে বসে। মিতুল একবার বসার আগে তার পেছনে থাকা মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখে, সে কোথায় বসেছে। তখনো মেয়েটি স্থির করে বুঝতে পারছিল না সে যে কোথায় বসবে। সিদ্ধান্ত নেবার আগেই সিট প্রায় ভরে যায়। মিতুল কিছুটা কৌশলে সে আর না বসলেও একটা জায়গাতে তার স্যুটকেস দিয়ে সিট দখল করে, যেন অন্য কেউ চাইলেই সেখানে বসতে না পারে। নিজে বসার আগে মেয়েটির দিকে আরেকবার তাকিয়ে তাকে ইশারা করে ডাকে, যেন তার পাশে এসে সে বসে। এতে আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রী, যারা খালি সিটটির দিকে নজর দিয়ে এগিয়ে আসছিল তারা মনেই করে যে এখানে অন্য কেউ আছে তার। তাই থেমে যায়। কেউ আর আসে না।

মেয়েটি এবার এগিয়ে এসে মিতুলের পাশে বসে ইংরেজিতে বললো--থ্যাংক ইউ।

উত্তরে মিতুল বললো---ওয়েলকাম। বলেই সে একটু ডান দিকে চেপে মেয়েটিকে ইজি হয়ে বসতে সুযোগ করে দিয়ে বললো,- আই ওয়ান্ট টু গো টু নিপ্পরি স্টেশন, অ্যান্ড ইউ?
মেয়েটি আবারও হাসে। হেসে প্রশ্ন করলো, - হোয়্যার আর ইউ ফ্রম?
- বাংলাদেশ। হেড ইউ এভার বিন ওভার দেয়ার?
- নো। বাট আই হিয়ার এবাউট বাংলাদেশ। বিফোর, দ্য নেইম অব বাংলাদেশ ইট ওয়াজ ইস্ট পাকিস্তান অ্যান্ড দ্য কান্ট্রি ওয়াজ দ্য পার্ট অব পাকিস্তান। বলেই মিতুলের দিকে মায়াবি দৃষ্টিতে তাকিয়ে প্রশ্ন করে, - এম আই রাইট?
মিতুল উত্তর দেয় - ইয়েস। ইয়েস বলেই আবার সে মেয়েটির প্রশংসা করে বললো - ইউ স্পিক ইংলিশ ভেরি ওয়েল। হোয়াট ইজ ইউর প্রোফেশন?
- আই এম এ স্কুল টিচার।

মিতুলের অতি আগ্রহ দেখে প্রশ্ন করে মেয়েটি, - ইজ দিস ইউর ফার্স্ট ট্রিপ ইন জাপান?
- ইয়েস, দিস ইজ দ্য ফার্স্ট টাইম।
তখনও মিতুল মেয়েটির নাম জানতে চায়নি। মেয়েটি নিজে থেকেই তার নাম বললো, - আই এম রিকা, অ্যান্ড ইউ?
মিতুলের ছোট্ট উত্তর- মিতুল। নাইস টু মিট ইউ।

- হোয়েন আই ওয়াজ দ্য ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট দেন আই হেড এ নাইস সাবজেক্ট ওন এশিয়ান হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার। বাই দ্য ওয়ে, হাউ লং টাইম ডু ইউ ওয়ান্ট টু স্টে ইন জাপান?
- আই এম নট শিউর। বাট এ্যট লিস্ট থ্রি উইকস আই উইল স্টে ইন জাপান। আই হেভ এ কনফারেন্স ইন টোকিও। ইট উইল বি হোল্ড ইন টোকিও অন লিডারশিপ। আওয়ার থিম ইজ হাউ টু গ্রো দ্য লিডারশিপ।
- ওয়াও, নাইস থিম। আই মিন ইউ আর দ্য লিডার ইন ইউর কান্ট্রি, রাইট?
- ইয়েস ইউ মে ছে। আই এম এ ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ড এন্ড আই এম এ স্টুডেন্ট লিডার ইন আওয়ার কান্ট্রি।

ট্রেন চলতে থাকে। সময় সময় বিভিন্ন স্টেশনে গিয়ে তাদের ট্রেন থামে। কিছু সময় তারা দু'জনে কথা বলার পর মিতুল যেন কথার বিষয় হারিয়ে ফেলে। তা ছাড়া ইংরেজিতে তার কথা বলার অভ্যাস আগে কখনোই ছিল না, তাই মেয়েটির সাথে সে বেশি আর কোনো কথা বলতে সাহস পায় না।

ট্রেনের জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকিয়ে দুই পাশের দৃশ্য দেখে মিতুল। এর আগে মিতুলের দেশের বাইরে কোথাও যাবার অভিজ্ঞতা নেই। এখানে সে যা দেখছে সবই তার কাছে নতুন লাগে। এতে করে আনন্দে তার ভিতর এক ধরনের নাচন জাগে। কাউকে যে এখনই প্রকাশ করবে জাপান সম্পর্কে সেই উপায়ও নেই তার।

বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে এক সময় তার চোখে ঘুম আসে। তাই নিজে না ঘুমানোর জন্য আশে পাশে অনেককেই নিজেদের স্যুটকেস শক্ত করে দুই হাতে কিভাবে ধরে বসে রয়েছে, তা দেখে। তাদের কেউ আবার স্যুটকেস ধরা অবস্থায়ই ঝিমুতে থাকে। কেউবা আবার অন্তরঙ্গ ভাবে একজন আরেক জনকে জড়িয়ে ধরে বসে কথা বলছে। ওদের সবাই বেশ অল্প বয়সের ছেলে মেয়ে। ওদের এভাবে জড়িয়ে ধরে বসে কথা বলতে দেখে নিজের দেশের পরিবেশের কথা ভাবে। নিজের দেশে এই দৃশ্য কখনো কখনো সে ভিডিওতে দেখেছে। তাছাড়া বাস্তবে কখনো কোথাও দেখার সুযোগ হয়নি তার। কল্পনা করে, সে তো অনেক মেয়ের সাথেই খোলা মেলা কথা বলেছে তার ইউনিভার্সিটি চত্বরে বসে। তাদের মধ্যে কাউকে যে তার ভালো লাগেনি, তেমনটি নয়। তাই সবচেয়ে ভালোলাগা মেয়েটির কথা তখন মনে করে তাকে নিয়ে সে মনে মনে কল্পনা করতে শুরু করে আর ভাবে, জাপান থেকে ফিরে গিয়ে সে তার সাথে সুন্দর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়বে যেন এভাবে পাশাপাশি বসে জড়িয়ে ধরে কথা বলতে পারে।

ট্রেনের ঝাঁকুনিতে আরাম পেয়ে রিকা একসময় ঘুমিয়ে পড়েছে। ঘুমিয়ে অনেকটাই মিতুলের গায়ের উপর হেলান দিয়ে তার কাঁধের উপর মাথা রেখে নির্বিঘ্নে ঘুমায়। এভাবে রিকাকে সে ঘুমাতে দেখে নিজের চোখের ঘুম উড়িয়ে দেয়। সে ইচ্ছে করে আরো সুন্দর করে রিকাকে তার কাঁধের উপর আরাম করে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দেয়। রিকার যেন ঘুমের সমস্যা না হয় তাই সে অনেকটা শক্ত হয়ে আশে পাশে বসা এবং দাঁড়িয়ে ঝুলে যাওয়াদের দেখে। যখন কোনো স্টেশনে ট্রেন এসে থামে তখন কিছু নতুন যাত্রী উঠে, আবার দু' একজন যাত্রী নামে।

এক সময় হঠাৎ রিকার হাত থেকে তার লাগেজ ছুটে সামনের এক লোকের কাছে চলে যায়। মিতুল উঠে গিয়ে সেই লাগেজ নিয়ে এসে তার স্যুটকেসের সাথে ধরে রাখে। রিকা ঘুম থেকে চোখ খুলে কিছু বোঝার আগেই মিতুল তার আগের জায়গাতে এসে বসলে রিকা তাকে স্যরি বলে নিজের কাছে নিয়ে নেয় তার লাগেজ। নিজের কাছে নিয়ে শক্ত করে ধরে আবার আগের মতো করে ঘুমিয়ে যায়। এবার আর মিতুলের সাথে গা ঘেঁষে বসে না রিকা। এর মধ্যেই কিছু যাত্রী নেমে যাওয়ায় তাদের আশে পাশের কিছু সিট ফাঁকা হয়ে যায়।

এর মধ্যেই মিতুলও ঘুমিয়ে যায়। ট্রেনের ঝাঁকুনিতে হঠাৎ মিতুলের ঘুম ভাঙ্গলে আশে পাশে তাকিয়ে দেখে সবাই লাইন দিয়ে নামছে। রিকাও উঠে দাঁড়িয়ে মিতুলকে বললো, - এই স্টেশনেই তাকে নামতে হবে। তখন পাল্টা প্রশ্ন করে মিতুলকে, - তুমি নামবে কোথায়?
মিতুল জানালো, সে নিপ্পরি স্টেশনে নামবে।
রিকা বলল- এটাই নিপ্পরি স্টেশন। এখান থেকে সে এখন কোথায় যাবে জানতে চাইলে মিতুল বললো, - তাকে এখানে কেউ একজন রিসিভ করতে আসবে। বলে সেও ট্রেন থেকে নামে।
নিপ্পরি এলে অধিকাংশ যাত্রী ট্রেন থেকে নেমে গেলে ট্রেন একেবারে খালি দেখায়। যাত্রীদের ধীরস্থির ভাবে নামার জন্য ট্রেন এখানে বেশ লম্বা সময় দাঁড়ায়। যাত্রীদের অনেকেই প্ল্যাটফরম থেকে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যেতে থাকে। রিকা অপেক্ষা করে মিতুলের জন্য। প্ল্যাটফরম যতটা যাত্রী দিয়ে ভরা ছিল ততটাই আবার খালি হয়ে যায় মূহুর্তের মাঝে।
ট্রেন এর মধ্যে প্ল্যাটফরম ছেড়ে চলে যায়। পুরো প্ল্যাটফরম খালি হলে মিতুল দূরে তাকিয়ে দেখে এক ভদ্র মহিলা হাতে সাদা কাগজে তার নাম লিখে উপর দিকে উঁচিয়ে মিতুলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে। রিকা তখনো মিতুলের সাথে দাঁড়ানো।

আগে থেকেই যেহেতু বলা ছিলো এই নিপ্পরি স্টেশনে এসে ট্রেন থেকে নেমে অন্য কোথাও মুভ না করতে তাই মিতুল আর অন্য কোথাও মুভ না করে প্ল্যাটফরমে দাঁড়িয়ে থাকে। প্ল্যাটফরমে যখন তাদের তিনজন ছাড়া অন্য আর কাউকে দেখা যাচ্ছিলো না তখন মিতুল বুঝতে পারে সেই মহিলা তাকে উদ্দেশ্য করেই সেই নাম লেখা কাগজ বারবার উঁচু করে ধরে তার উদ্দেশে ইশারা করছে। কিন্তু হাতের কাগজটি উল্টো ছিলো বলে সে তার নাম প্রথম পড়তে পারছিলো না। কাছে যেতেই সেই মহিলা তাকে জড়িয়ে ধরে হাগ করলেন। এতে অনভ্যস্ত মিতুল কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে যায়।

যখন মিতুল তাকে রিসিভ করতে আসা মহিলার সাথে কথা বলে তখন সে যেন রিকার বিষয় অনেকটাই ভুলে যায়। বিষয়টি বুঝতে পেরে রিকা এগিয়ে গিয়ে মিতুলের কাছ থেকে বিদায় নেয়। বিদায় নেবার সময় মিতুল অনুরোধ করে রিকার কন্টাক্ট নাম্বার চেয়ে নেয়। রিকা তার নাম ঠিকানা এবং টেলিফোন নম্বর লিখে মিতুলকে দিয়ে তার কাছ থেকে বিদায় নেয়। মিতুলও তাকে নিতে আসা সেই মহিলার সাথে গন্তব্যের উদ্দেশে সেখান থেকে রওনা হয়।

চলবে-

লেখক-জাপান প্রবাসী সাংবাদিক, লেখক

Copyright © Sunnews24x7
সবচেয়ে
পঠিত
সাম্প্রতিক

সবজির বাজারে স্বস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে কমেছে পেঁয়াজ, সবজি...

বড় দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন পূজা 

বিনোদন ডেস্ক: ঢাকাই চিত্রনায়িকা ও মডেল পূজা চেরি ডজনখানেক ছব...

স্বামীকে মৃত দেখিয়ে মামলা, নারী আটক

জেলা প্রতিনিধি : সাভারের আশুলিয়ায় জীবিত স্বামীকে বৈষম্যবিরোধ...

বৈষম‌বিরোধী আন্দোলনে বেঁচে ফেরার আশা করেনি

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের পতন আন্দোল&zwnj...

ইসলামী ব্যাংকের সাথে হাব-এর মতবিনিময়

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর উদ্যোগে হ...

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক : বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছ...

ফের বাড়ল সোনার দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের বাজারে ফের সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা...

ফের হারলো সাকিবের দল

স্পোর্টস ডেস্ক : আবুধাবির টি-টেন টুর্নামেন্টে ফের হারের মুখ...

নোয়াখালীতে দুই গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

নোয়াখালী প্রতিনিধি : নোয়াখালীতে পৃথক স্থান থেকে দুই গৃহবধূর...

ঢাকাবাসীকে নিরাপদ রাখতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে...

লাইফস্টাইল
বিনোদন
sunnews24x7 advertisement
খেলা